ব্যুরো বাংলাদেশ কম খরচে প্রবাসী-আয় পৌঁছে দেবে
কম খরচে প্রাপকের কাছে দ্রুত প্রবাসী-আয় পৌঁছে দেবে ব্যুরো বাংলাদেশ। ডিএফআইডি এবং আরপিসিএফের সহায়তায় এ ধরনের ওয়েবভিত্তিক একটি প্রদান সিস্টেম চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গতকাল মঙ্গলবার হোটেল ওয়েস্টিনে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন, আগামী এপ্রিল মাস থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আন্তব্যাংক ক্লিয়ারিং চালু হবে। এ ছাড়া চলতি মার্চের মধ্যে তিনি প্রত্যেক কৃষকের জন্য একটি ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির ভাইস-চেয়ারম্যান খন্দকার মাজহারুল হক। আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যুরো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসাইন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ পদ্ধতির মাধ্যমে চলতি ২০১০ সালে ১২ কোটি ডলারের প্রবাসী-আয় পৌঁছে দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ছয়টি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এগুলো হলো: এবি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এনএ, ব্যাংক এশিয়া এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। ক্রমান্বয়ে সব ব্যাংকের সঙ্গে রেমিট্যান্স পেমেন্ট চুক্তি করবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে গভর্নর আরও বলেন, বিশ্বমন্দায় বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো, দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা ছিল। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দেশের মধ্যে চাহিদা সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া কৃষি উত্পাদন ভালো হওয়ায় আমদানি কমেছে। একই সঙ্গে মোট দেশজ উত্পাদন বেড়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গতকাল মঙ্গলবার হোটেল ওয়েস্টিনে এ পদ্ধতির উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে গভর্নর বলেন, আগামী এপ্রিল মাস থেকে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আন্তব্যাংক ক্লিয়ারিং চালু হবে। এ ছাড়া চলতি মার্চের মধ্যে তিনি প্রত্যেক কৃষকের জন্য একটি ব্যাংক হিসাব খোলা নিশ্চিত করার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহী অনুরোধ জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির ভাইস-চেয়ারম্যান খন্দকার মাজহারুল হক। আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যুরো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক জাকির হোসাইন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এ পদ্ধতির মাধ্যমে চলতি ২০১০ সালে ১২ কোটি ডলারের প্রবাসী-আয় পৌঁছে দেবে প্রতিষ্ঠানটি।
ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি ছয়টি ব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এগুলো হলো: এবি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, সিটি ব্যাংক এনএ, ব্যাংক এশিয়া এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। ক্রমান্বয়ে সব ব্যাংকের সঙ্গে রেমিট্যান্স পেমেন্ট চুক্তি করবে বলে অনুষ্ঠানে জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে গভর্নর আরও বলেন, বিশ্বমন্দায় বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো, দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা ছিল। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দেশের মধ্যে চাহিদা সৃষ্টি করেছে। এ ছাড়া কৃষি উত্পাদন ভালো হওয়ায় আমদানি কমেছে। একই সঙ্গে মোট দেশজ উত্পাদন বেড়েছে।
No comments