ফিলিস্তিন-ইসরায়েল আলোচনার ব্যাপারে আরববিশ্বের সমর্থন
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে সমর্থন দিতে একমত হয়েছেন আরববিশ্বের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। মিসরের রাজধানী কায়রোতে আরব দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের চলমান বৈঠকে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নেন। এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে ইসরায়েল। এএফপি।
ফিলিস্তিনের প্রধান আলোচক সায়েব এরেকাত জানান, ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের পরোক্ষ আলোচনা শুরুর ব্যাপারে সহায়তা দিতে রাজি হয়েছেন আরববিশ্বের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ফলোআপ কমিটির বৈঠকে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগামী চার মাস তাঁরা পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগ চালাবেন।
আরব দেশগুলোর সংগঠন আরব লিগে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূত ইউসেফ আহমেদ বলেন, ‘এখন থেকে চার মাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার চেষ্টা চালানো হবে। এতে কোনো সাফল্য না এলে বিষয়টি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে তোলা হবে।’
ওমানের শীর্ষ কূটনীতিক ইউসেফ বিন আলাবি বিন আবদুল্লাহ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার যেকোনো আলোচনা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর আমলেই হতে হবে।
আরব নেতারা বলেন, ২০০২ সালের শান্তি উদ্যোগকে ভিত্তি করে এ আলোচনা হতে হবে। ইসরায়েলকে আরবভূমি থেকে বসতি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের সমস্যার ন্যায়সংগত সমাধান করতে হবে।
আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল বুধবার ইসরায়েলের মুখপাত্র মার্ক রেগেভ জানান, তাঁর দেশ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছে। এর মাধ্যমে শান্তি আলোচনা শুরু হবে।
ফিলিস্তিনের প্রধান আলোচক সায়েব এরেকাত জানান, ফিলিস্তিন-ইসরায়েলের পরোক্ষ আলোচনা শুরুর ব্যাপারে সহায়তা দিতে রাজি হয়েছেন আরববিশ্বের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। ফলোআপ কমিটির বৈঠকে তাঁরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগামী চার মাস তাঁরা পরোক্ষ আলোচনার উদ্যোগ চালাবেন।
আরব দেশগুলোর সংগঠন আরব লিগে সিরিয়ার রাষ্ট্রদূত ইউসেফ আহমেদ বলেন, ‘এখন থেকে চার মাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনার চেষ্টা চালানো হবে। এতে কোনো সাফল্য না এলে বিষয়টি জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলে তোলা হবে।’
ওমানের শীর্ষ কূটনীতিক ইউসেফ বিন আলাবি বিন আবদুল্লাহ বলেন, মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার যেকোনো আলোচনা ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর আমলেই হতে হবে।
আরব নেতারা বলেন, ২০০২ সালের শান্তি উদ্যোগকে ভিত্তি করে এ আলোচনা হতে হবে। ইসরায়েলকে আরবভূমি থেকে বসতি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের সমস্যার ন্যায়সংগত সমাধান করতে হবে।
আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। গতকাল বুধবার ইসরায়েলের মুখপাত্র মার্ক রেগেভ জানান, তাঁর দেশ এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাচ্ছে। এর মাধ্যমে শান্তি আলোচনা শুরু হবে।
No comments