মোদিবাবুরা আবার ক্ষমতায় এলে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র থাকবে না: মমতা
ভারতের
লোকসভা নির্বাচনে মোদিবাবুরা আবার ক্ষমতায় চলে এলে দেশে স্বাধীনতা ও
গণতন্ত্র থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল
নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাটে
দলীয় সমাবেশ ভাষণ দেয়ার সময় তিনি ওই মন্তব্য করেন।
মমতা বলেন, ‘এই নির্বাচনটা বাংলার নির্বাচন নয়। এই নির্বাচন ভারতের নির্বাচন। দিল্লির নির্বাচন। দিল্লি গড়ার নির্বাচন। এই নির্বাচনে মোদিবাবুরা যদি আবার ক্ষমতায় চলে আসে তাহলে কিন্তু দেশে আর স্বাধীনতা থাকবে না। গণতন্ত্র থাকবে না। শিল্পীর অধিকার থাকবে না। কৃষকের অধিকার থাকবে না। মানুষের অধিকার থাকবে না। বেকারের কথা বলার অধিকার থাকবে না। কারও অধিকার থাকবে না। সেজন্য আমাদের সবাইকে শপথ নিয়ে জোট বেধে এদের বিরুদ্ধে তৈরি হতে হবে।’
মমতা বলেন, ‘বিজেপির ফ্যাসিবাদী রাজনীতির বিরুদ্ধে একমাত্র তৃণমূল কংগ্রেস সংসদের বাইরে ও ভেতরে লড়াই করে গেছে। সারা ভারতে তৃণমূল কংগ্রেসের এমপিরা সবচেয়ে ভালো ফল করেছেন। মূল্যবৃদ্ধি, পেট্রোল, ডিজেলের দাম বৃদ্ধি, সংখ্যলঘু, দলিত, সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদ করেছেন।’
মমতা বলেন, ‘বিজেপির সরকার আমাদের টাকা দেয় না, অনেক রকমভাবে অত্যাচার করে, প্রতিবাদ করলে আমাদের নামে মিথ্যে কথা বলে, কুৎসা-অপপ্রচার করে, মানুষে মানুষে ভাগাভাগি করে, আমরা তা করি না। আমাদের বাবা মা শিখিয়েছেন সবাইকে নিয়ে চলতে, বড়দের শ্রদ্ধা ও সম্মান করতে, এটাই আমাদের সংস্কৃতি।’
দরকার হলে তৃণমূল কংগ্রেস গুলি খাওয়ার জন্য তৈরি থাকবে কিন্তু বিজেপিকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়বে না বলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘বিজেপি হিন্দু-হিন্দু করছে। কিন্তু অসমে এনআরসি থেকে ৪০ লাখ লোকের নাম বাদ দিয়ে দিয়েছে এরমধ্যে ২২ লাখ হিন্দু, বাকিরা মুসলিম, বিহারীসহ অন্য সম্প্রদায়ের মানুষ।’
এনআরসি থেকে কারও বাবার, কারও মায়ের, কারও স্বামীর নাম বাদ গেছে এবং অনেক মানুষ আত্মহত্যা করেছে বলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন।
মমতা বলেন, ‘এই নির্বাচনটা বাংলার নির্বাচন নয়। এই নির্বাচন ভারতের নির্বাচন। দিল্লির নির্বাচন। দিল্লি গড়ার নির্বাচন। এই নির্বাচনে মোদিবাবুরা যদি আবার ক্ষমতায় চলে আসে তাহলে কিন্তু দেশে আর স্বাধীনতা থাকবে না। গণতন্ত্র থাকবে না। শিল্পীর অধিকার থাকবে না। কৃষকের অধিকার থাকবে না। মানুষের অধিকার থাকবে না। বেকারের কথা বলার অধিকার থাকবে না। কারও অধিকার থাকবে না। সেজন্য আমাদের সবাইকে শপথ নিয়ে জোট বেধে এদের বিরুদ্ধে তৈরি হতে হবে।’
মমতা বলেন, ‘বিজেপির ফ্যাসিবাদী রাজনীতির বিরুদ্ধে একমাত্র তৃণমূল কংগ্রেস সংসদের বাইরে ও ভেতরে লড়াই করে গেছে। সারা ভারতে তৃণমূল কংগ্রেসের এমপিরা সবচেয়ে ভালো ফল করেছেন। মূল্যবৃদ্ধি, পেট্রোল, ডিজেলের দাম বৃদ্ধি, সংখ্যলঘু, দলিত, সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচারের প্রতিবাদ করেছেন।’
মমতা বলেন, ‘বিজেপির সরকার আমাদের টাকা দেয় না, অনেক রকমভাবে অত্যাচার করে, প্রতিবাদ করলে আমাদের নামে মিথ্যে কথা বলে, কুৎসা-অপপ্রচার করে, মানুষে মানুষে ভাগাভাগি করে, আমরা তা করি না। আমাদের বাবা মা শিখিয়েছেন সবাইকে নিয়ে চলতে, বড়দের শ্রদ্ধা ও সম্মান করতে, এটাই আমাদের সংস্কৃতি।’
দরকার হলে তৃণমূল কংগ্রেস গুলি খাওয়ার জন্য তৈরি থাকবে কিন্তু বিজেপিকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়বে না বলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, ‘বিজেপি হিন্দু-হিন্দু করছে। কিন্তু অসমে এনআরসি থেকে ৪০ লাখ লোকের নাম বাদ দিয়ে দিয়েছে এরমধ্যে ২২ লাখ হিন্দু, বাকিরা মুসলিম, বিহারীসহ অন্য সম্প্রদায়ের মানুষ।’
এনআরসি থেকে কারও বাবার, কারও মায়ের, কারও স্বামীর নাম বাদ গেছে এবং অনেক মানুষ আত্মহত্যা করেছে বলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেন।
No comments