সেই সবুজ ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনাম যাবেন কিম!
যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এ মাসের ২৭
তারিখে দ্বিতীয়বারের মতো মুখোমুখি হবেন। এবার উত্তেজনাপূর্ণ দুই দেশের
মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ের বৈঠক আয়োজন করছে ভিয়েতনাম। উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
জং উন কীভাবে ভিয়েতনামে পৌঁছাবেন তা নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা শুরু হয়েছে।
বিশ্বের ক্ষমতাধর সরকার প্রধানরা বিশেষ বিমানে যাতায়াত করলেও আন্তর্জাতিক
সম্প্রদায় থেকে অনেকটা বিচ্ছিন্ন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন যতটা সম্ভব
আকাশপথ এড়িয়ে চলেন। পূর্ব-পুরুষের ঐতিহ্য ধরে রেখে তিনি প্রায় সব সফরেই
বাহন হিসেবে রহস্যময় সবুজ ট্রেন ব্যবহার করেন। কি আছে ওই ট্রেনে? কড়া
গোপনীয়তার কারণে সে তথ্য বিশ্ববাসীর কাছে অজানা। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের
খবরে বলা হচ্ছে, আসন্ন ভিয়েতনাম সফরেও কিম জং উনের সঙ্গী হচ্ছে সেই সবুজ
ট্রেন। এ খবরকে সত্য প্রমাণিত করে তিনি যদি ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনামের উদ্দেশে
যাত্রা করেন, তাহলে সময় লাগবে কমপক্ষে ২ দিন।
কেননা পিয়ংইয়ং থেকে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যায়ের দূরত্ব ৩ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। এক্ষেত্রে কিম জংকে ট্রানজিট হিসেবে চীনের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে হবে। উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের সফরসূচি ও বিস্তারিত তথ্যের বিষয়ে সব সময়ই কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। এ কারণে ডনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উনের প্রথম বৈঠক নিয়েও রহস্য তৈরি হয়েছিল। কৌশলগত কারণে তখন উত্তর কোরিয়ার নেতাকে বিমানে চড়ে সিঙ্গাপুর সফর করতে হয়। কিন্তু কোন বিমান তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাবে, তা সফর শুরুর কয়েক মিনিট আগেও প্রকাশ করা হয়নি। একইভাবে, আসন্ন ভিয়েতনাম সফর নিয়েও সুস্পষ্ট কোনো তথ্য নেই কারো কাছে। তবে কিম জংয়ের সবুজ ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনাম পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেশি। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার কয়েকটি গণমাধ্যম গোপন সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছে, কিম জং উন সবুজ রংয়ের ট্রেনে চড়ে পিয়ংইয়ং থেকে যাত্রা শুরু করবেন। পরে ডানডং সীমান্ত অতিক্রম করে চীনের ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে তিনি ভিয়েতনাম পৌঁছাবেন। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কিম জং ভিয়েতনামের ডংডাং সীমান্তে ট্রেন ছেড়ে সড়কপথে কারে চড়ে হ্যানয় পৌঁছাবেন।
কিম জং উন রাষ্ট্রীয় সফরের জন্য কেন ট্রেন ব্যবহার করেন সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। তবে তার পিতা ও দাদা আকাশপথে সফর করতে ভয় পেতেন। এজন্য তারা সব সময় বিমানযাত্রা এড়িয়ে চলেছেন। তারা সব সফরেই সবুজ রংয়ের ট্রেনে চড়ে যেতেন। তবে কিম জং উনের মধ্যে তেমন ভয় নেই বলে মনে করা হয়। কেননা, সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেয়ার জন্য তিনি বিমানে চড়েছেন। উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের ব্যবহৃত এই ট্রেনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ট্রেনে বসে যেমন রাষ্ট্রের দাপ্তরিক সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা যাবে, তেমনি বিশ্রাম ও বিনোদনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সুবিধা রয়েছে এতে।
কেননা পিয়ংইয়ং থেকে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যায়ের দূরত্ব ৩ হাজার কিলোমিটারেরও বেশি। এক্ষেত্রে কিম জংকে ট্রানজিট হিসেবে চীনের ভূখণ্ড ব্যবহার করতে হবে। উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের সফরসূচি ও বিস্তারিত তথ্যের বিষয়ে সব সময়ই কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। এ কারণে ডনাল্ড ট্রাম্প ও কিম জং উনের প্রথম বৈঠক নিয়েও রহস্য তৈরি হয়েছিল। কৌশলগত কারণে তখন উত্তর কোরিয়ার নেতাকে বিমানে চড়ে সিঙ্গাপুর সফর করতে হয়। কিন্তু কোন বিমান তাকে সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাবে, তা সফর শুরুর কয়েক মিনিট আগেও প্রকাশ করা হয়নি। একইভাবে, আসন্ন ভিয়েতনাম সফর নিয়েও সুস্পষ্ট কোনো তথ্য নেই কারো কাছে। তবে কিম জংয়ের সবুজ ট্রেনে চড়ে ভিয়েতনাম পৌঁছানোর সম্ভাবনা বেশি। জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার কয়েকটি গণমাধ্যম গোপন সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে লিখেছে, কিম জং উন সবুজ রংয়ের ট্রেনে চড়ে পিয়ংইয়ং থেকে যাত্রা শুরু করবেন। পরে ডানডং সীমান্ত অতিক্রম করে চীনের ভূখণ্ডের ওপর দিয়ে তিনি ভিয়েতনাম পৌঁছাবেন। তবে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, কিম জং ভিয়েতনামের ডংডাং সীমান্তে ট্রেন ছেড়ে সড়কপথে কারে চড়ে হ্যানয় পৌঁছাবেন।
কিম জং উন রাষ্ট্রীয় সফরের জন্য কেন ট্রেন ব্যবহার করেন সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো তথ্য নেই। তবে তার পিতা ও দাদা আকাশপথে সফর করতে ভয় পেতেন। এজন্য তারা সব সময় বিমানযাত্রা এড়িয়ে চলেছেন। তারা সব সফরেই সবুজ রংয়ের ট্রেনে চড়ে যেতেন। তবে কিম জং উনের মধ্যে তেমন ভয় নেই বলে মনে করা হয়। কেননা, সিঙ্গাপুরের সেন্তোসা দ্বীপে ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে যোগ দেয়ার জন্য তিনি বিমানে চড়েছেন। উত্তর কোরিয়ার সরকার প্রধানের ব্যবহৃত এই ট্রেনে সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। ট্রেনে বসে যেমন রাষ্ট্রের দাপ্তরিক সব কার্যক্রম সম্পন্ন করা যাবে, তেমনি বিশ্রাম ও বিনোদনের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সুবিধা রয়েছে এতে।
No comments