'জামায়াত হারিয়ে যায় নি, পরিস্থিতি বুঝে এগুচ্ছে'
আওয়ামী
লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর গত প্রায় ১০ বছর ধরে বাংলাদেশের রাজনীতিতে
কোণঠাসা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। যুদ্ধাপরাধের বিচার, দলের নিবন্ধন
বাতিলসহ নানা ইস্যুতে দলটি দৃশ্যত বিপর্যস্ত।
সরকারবিরোধী ২০ দলীয় জোটের শরিক তারা, কিন্তু প্রকাশ্য রাজনীতি কিংবা কর্মসূচীতে অনেকটাই অনুপস্থিত। এমন অবস্থায় কোন দিকে এগুচ্ছে দলটির রাজনীতি?
নিবন্ধন এবং দলীয় প্রতীক যখন নেই - তখন আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে তাদের পরিকল্পনা কী? এ প্রশ্নে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুর রহমান বিবিসি'কে বলেন, যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলেই জামায়াতের ভূমিকা দৃশ্যমান হবে - তখন আর কোনো 'অদৃশ্য ভূমিকা' জামায়াতের থাকবে না"
তিনি বলছেন - "নির্বাচন কতদূর হচ্ছে সেইটা নিয়েই তো কথা। যদি বিগত সিটি কর্পোরশেন মার্কা ইলেকশন হয়, সেটাতো কোনো ইলেকশন হবে না। যদি ১৪ সাল মার্কা ইলেকশন হয়, এটাতো কোনো ইলেকশন হবে না। যদি সুষ্ঠু ইলেকশন হয়, জামায়াতের ভূমিকা আপনার দৃশ্যমান দেখতে পারবেন। কোনো অদৃশ্য ভূমিকা জামায়াতের থাকবে না"
"আমরা হারিয়ে যাই নি। সময়ের ক্যালকুলেশন করেই আমরা আগাচ্ছি।
যখন যেটা দরকার। আপনি দেখবেন প্রকাশ্য বিভিন্ন কর্মসূচীতে আমাদের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন। আমাদের নিয়মিত দলীয় কার্যক্রম আমরা চালাচ্ছি। আমাদের বক্তব্য বিবৃতি নিয়মিত আছে।"
দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীক না থাকায় সমস্যা হবে কিনা - এ প্রশ্নে শফিকুর রহমান বলেন, নিবন্ধন ফিরে পেতে তারা আপীল করেছেন।
"ন্যায়বিচার যদি আমরা পাই, আশা করি অবশ্যই আমরা নিবন্ধন ফিরে পাবো। নিবন্ধন যদি পাই প্রতীকও আমরা ফিরে পাবো। যদি প্রতীক এবং নিবন্ধন কোনোটাই ফিরে না পাই। তারপরেও জামায়াতে ইসলামী সক্রিয়ভাবে এবং প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় থাকবে ইনশাআল্লাহ।"জামায়াতের এ শীর্ষস্থানীয় নেতা জানান, ২০ দলীয় জোটের সঙ্গে বোঝাপড়ার ভিত্তিতেই দলটি নির্বাচন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যাবে।
নিবন্ধন এবং দলীয় প্রতীক ফিরে না পেলে বিএনপির প্রতীকে তারা নির্বাচনে যাবে কি?
এ প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "জোটের কোনো প্রতীক নাই। বিএনপির প্রতীক হচ্ছে ধানের শীষ। একটা দল আরেকটা দলের প্রতীক নেবে কিনা সেটা আমাদের সিদ্ধান্তকারী যে বডি আছে সেখানে সিদ্ধান্ত হবে। অনেকগুলো অপশনই আমাদের সামনে আছে। নির্বাচনে গেলে এটা আমাদের জন্য কোনো সমস্যা হবে না।"
এদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রণ্ট নামে গঠিত সরকারবিরোধী জোটে না থাকলেও এতে নৈতিক সমর্থন দিয়েছে জামায়াত। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে জামায়াতও একই আদলে আটদফা দাবি তুলে ধরেছে।
জামায়াত হাইকমান্ড জানাচ্ছে, আগামীতে দাবি আদায়ের আন্দোলনে রাজপথের কর্মসূচীতেও থাকার পরিকল্পনা আছে তাদের। এদিকে ডা. শফিকুর রহমান দলীয় নেতৃত্বের যে অবস্থানে আছেন জামায়াতের একই পদে নেতৃত্ব দিতেন আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ। মানবতাবিরোধী অপরাধের দলের আমীর থেকে শুরু করে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মৃত্যুদন্ড হওয়ার পর দলটির বর্তমান নেতৃত্ব সাধারণ মানুষের কাছে অনেকটাই অপরিচিত।
কোনো কর্মসূচী বা দাবি দাওয়া নিয়ে তাদেরকে প্রকাশ্যে দেখাও যায় না। অনেকের ধারণা জামায়াত রাজনীতিতে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছে।
তবে জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেলের ভাষায়, "গণতান্ত্রিকভাবে আমাদের নেতৃত্বের প্রতিটি ইউনিট থেকে শুরু করে আমীর পর্যন্ত নির্বাচিত হন। যাদেরকে আমরা হারিয়েছি তা তো অবশ্যই জামায়াতের জন্য একটা বিরাট ক্ষতি। কিন্তু পদ্ধতির কারণেই জামায়াত ঐরকম কোনো ক্ষতির মুখে পড়ে নাই।"
এদিকে জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে রায়ের পর এবং ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করার আন্দোলনে রাজপথে ব্যাপক সহিংসতা হয়।
একদিকে সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের যেমন জামায়াত নির্দোষ মনে করে অন্যদিকে সহিসংতায় সম্পৃক্ততার অভিযোগও অস্বীকার করে দলটি।
কিন্তু বাংলাদেশের একটা বড় অংশই মনে করে পেট্রোল বোমা সহিংসতার দায় এড়ানোর সুযোগ জামায়াতের নেই। এ ব্যাপারে ডা. শফিকুর রহমান বলছেন, "কে করেছে? সেটা নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। আমরা এটাকে ঘৃণা করি। যেকোনো ভায়োলেন্সকে। যদি আমাদের কারো ব্যাপারে সেরকম কিছু আসে। দল তার কোনো দায়িত্ব নেবে না। আমরা এ ধরনের কোনো ইনস্ট্রাকশন কোনো সিদ্ধান্ত কাউকে দেইনি। অবশ্যই প্রচলিত আইনে তার বিচার হবে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।"
ভবিষ্যৎ কর্মসূচী সহিংসতার আশঙ্কার নিয়ে প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "কোনো ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য প্রয়োজন হলে তো আমরা অবশ্যই রাজনৈতিক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করবো। কিন্তু আমাদের কর্মসূচীর পদ্ধতি হচ্ছে নিয়মতান্ত্রিক, গণতান্ত্রিক এবং শান্তিপূর্ণ।" কিন্তু সরকারি তরফ থেকে সেটা রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক যদি আমাদের অধিকারের ওপরে আঘাত দেয়া হয় তাহলে আত্মরক্ষার চেষ্টাতো সবারই করার অধিকার সেটাতো করবেই। কিন্তু আমরা নিজের থেকে কোনো ভায়োলেন্সে যাব না।"
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জামায়াতের নেতৃত্ব কী রকম রাজনৈতিক ভিশন নিয়ে আগাচ্ছে এ প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "আমরা এখনই জামায়াতে ইসলামীকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নেয়ার স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু নির্যাতিত মানবতা মুক্তি পাক - সেই স্বপ্ন আমরা দেখি।"
"আপনি বলবেন, দল ক্ষমতায় না গেলে সেটা কিভাবে হবে? সেটা দল এককভাবে হতে পারে, জোটের রাজনীতির ভিত্তিতে হতে পারে। এমনকি আওয়ামী লীগও যদি তার আদর্শ হিসেবে কোরান সুন্নাহকে ইসলামের কল্যাণকর দিককে গ্রহণ করে। আমরাতো তাদের প্রতিপক্ষ হবো না।"
"অবশ্যই ক্ষমতার আমাদের ভিশন আছে। কিন্তু সেটা আমরা মনে করি যে অর্জন করার জন্য বেশকিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সেই প্রস্তুতিতেই আমরা আছি।
তিনি বলেন, "আপনি জানতে চাইছেন যে আমাদের টাইমলাইন সামনে আছে কিনা। আছে। সিকি শতাব্দীর ভিতরেই এখানে (বাংলাদেশে) বড় ধরনের একটা পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ। এতসময় নাও লাগতে পারে"।
সূত্রঃ বিবিসি
সরকারবিরোধী ২০ দলীয় জোটের শরিক তারা, কিন্তু প্রকাশ্য রাজনীতি কিংবা কর্মসূচীতে অনেকটাই অনুপস্থিত। এমন অবস্থায় কোন দিকে এগুচ্ছে দলটির রাজনীতি?
নিবন্ধন এবং দলীয় প্রতীক যখন নেই - তখন আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে তাদের পরিকল্পনা কী? এ প্রশ্নে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুর রহমান বিবিসি'কে বলেন, যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলেই জামায়াতের ভূমিকা দৃশ্যমান হবে - তখন আর কোনো 'অদৃশ্য ভূমিকা' জামায়াতের থাকবে না"
তিনি বলছেন - "নির্বাচন কতদূর হচ্ছে সেইটা নিয়েই তো কথা। যদি বিগত সিটি কর্পোরশেন মার্কা ইলেকশন হয়, সেটাতো কোনো ইলেকশন হবে না। যদি ১৪ সাল মার্কা ইলেকশন হয়, এটাতো কোনো ইলেকশন হবে না। যদি সুষ্ঠু ইলেকশন হয়, জামায়াতের ভূমিকা আপনার দৃশ্যমান দেখতে পারবেন। কোনো অদৃশ্য ভূমিকা জামায়াতের থাকবে না"
"আমরা হারিয়ে যাই নি। সময়ের ক্যালকুলেশন করেই আমরা আগাচ্ছি।
যখন যেটা দরকার। আপনি দেখবেন প্রকাশ্য বিভিন্ন কর্মসূচীতে আমাদের নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন। আমাদের নিয়মিত দলীয় কার্যক্রম আমরা চালাচ্ছি। আমাদের বক্তব্য বিবৃতি নিয়মিত আছে।"
দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীক না থাকায় সমস্যা হবে কিনা - এ প্রশ্নে শফিকুর রহমান বলেন, নিবন্ধন ফিরে পেতে তারা আপীল করেছেন।
"ন্যায়বিচার যদি আমরা পাই, আশা করি অবশ্যই আমরা নিবন্ধন ফিরে পাবো। নিবন্ধন যদি পাই প্রতীকও আমরা ফিরে পাবো। যদি প্রতীক এবং নিবন্ধন কোনোটাই ফিরে না পাই। তারপরেও জামায়াতে ইসলামী সক্রিয়ভাবে এবং প্রত্যক্ষভাবে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় থাকবে ইনশাআল্লাহ।"জামায়াতের এ শীর্ষস্থানীয় নেতা জানান, ২০ দলীয় জোটের সঙ্গে বোঝাপড়ার ভিত্তিতেই দলটি নির্বাচন বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে যাবে।
নিবন্ধন এবং দলীয় প্রতীক ফিরে না পেলে বিএনপির প্রতীকে তারা নির্বাচনে যাবে কি?
এ প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "জোটের কোনো প্রতীক নাই। বিএনপির প্রতীক হচ্ছে ধানের শীষ। একটা দল আরেকটা দলের প্রতীক নেবে কিনা সেটা আমাদের সিদ্ধান্তকারী যে বডি আছে সেখানে সিদ্ধান্ত হবে। অনেকগুলো অপশনই আমাদের সামনে আছে। নির্বাচনে গেলে এটা আমাদের জন্য কোনো সমস্যা হবে না।"
এদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রণ্ট নামে গঠিত সরকারবিরোধী জোটে না থাকলেও এতে নৈতিক সমর্থন দিয়েছে জামায়াত। নির্বাচনকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে জামায়াতও একই আদলে আটদফা দাবি তুলে ধরেছে।
জামায়াত হাইকমান্ড জানাচ্ছে, আগামীতে দাবি আদায়ের আন্দোলনে রাজপথের কর্মসূচীতেও থাকার পরিকল্পনা আছে তাদের। এদিকে ডা. শফিকুর রহমান দলীয় নেতৃত্বের যে অবস্থানে আছেন জামায়াতের একই পদে নেতৃত্ব দিতেন আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ। মানবতাবিরোধী অপরাধের দলের আমীর থেকে শুরু করে শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মৃত্যুদন্ড হওয়ার পর দলটির বর্তমান নেতৃত্ব সাধারণ মানুষের কাছে অনেকটাই অপরিচিত।
কোনো কর্মসূচী বা দাবি দাওয়া নিয়ে তাদেরকে প্রকাশ্যে দেখাও যায় না। অনেকের ধারণা জামায়াত রাজনীতিতে বেশ দুর্বল হয়ে পড়েছে।
তবে জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেলের ভাষায়, "গণতান্ত্রিকভাবে আমাদের নেতৃত্বের প্রতিটি ইউনিট থেকে শুরু করে আমীর পর্যন্ত নির্বাচিত হন। যাদেরকে আমরা হারিয়েছি তা তো অবশ্যই জামায়াতের জন্য একটা বিরাট ক্ষতি। কিন্তু পদ্ধতির কারণেই জামায়াত ঐরকম কোনো ক্ষতির মুখে পড়ে নাই।"
এদিকে জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে রায়ের পর এবং ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করার আন্দোলনে রাজপথে ব্যাপক সহিংসতা হয়।
একদিকে সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের যেমন জামায়াত নির্দোষ মনে করে অন্যদিকে সহিসংতায় সম্পৃক্ততার অভিযোগও অস্বীকার করে দলটি।
কিন্তু বাংলাদেশের একটা বড় অংশই মনে করে পেট্রোল বোমা সহিংসতার দায় এড়ানোর সুযোগ জামায়াতের নেই। এ ব্যাপারে ডা. শফিকুর রহমান বলছেন, "কে করেছে? সেটা নিরপেক্ষ তদন্ত হোক। আমরা এটাকে ঘৃণা করি। যেকোনো ভায়োলেন্সকে। যদি আমাদের কারো ব্যাপারে সেরকম কিছু আসে। দল তার কোনো দায়িত্ব নেবে না। আমরা এ ধরনের কোনো ইনস্ট্রাকশন কোনো সিদ্ধান্ত কাউকে দেইনি। অবশ্যই প্রচলিত আইনে তার বিচার হবে আমাদের কোনো আপত্তি নেই।"
ভবিষ্যৎ কর্মসূচী সহিংসতার আশঙ্কার নিয়ে প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "কোনো ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য প্রয়োজন হলে তো আমরা অবশ্যই রাজনৈতিক কর্মসূচী বাস্তবায়ন করবো। কিন্তু আমাদের কর্মসূচীর পদ্ধতি হচ্ছে নিয়মতান্ত্রিক, গণতান্ত্রিক এবং শান্তিপূর্ণ।" কিন্তু সরকারি তরফ থেকে সেটা রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক যদি আমাদের অধিকারের ওপরে আঘাত দেয়া হয় তাহলে আত্মরক্ষার চেষ্টাতো সবারই করার অধিকার সেটাতো করবেই। কিন্তু আমরা নিজের থেকে কোনো ভায়োলেন্সে যাব না।"
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জামায়াতের নেতৃত্ব কী রকম রাজনৈতিক ভিশন নিয়ে আগাচ্ছে এ প্রশ্নে মি. রহমান বলেন, "আমরা এখনই জামায়াতে ইসলামীকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা নেয়ার স্বপ্ন দেখি না। কিন্তু নির্যাতিত মানবতা মুক্তি পাক - সেই স্বপ্ন আমরা দেখি।"
"আপনি বলবেন, দল ক্ষমতায় না গেলে সেটা কিভাবে হবে? সেটা দল এককভাবে হতে পারে, জোটের রাজনীতির ভিত্তিতে হতে পারে। এমনকি আওয়ামী লীগও যদি তার আদর্শ হিসেবে কোরান সুন্নাহকে ইসলামের কল্যাণকর দিককে গ্রহণ করে। আমরাতো তাদের প্রতিপক্ষ হবো না।"
"অবশ্যই ক্ষমতার আমাদের ভিশন আছে। কিন্তু সেটা আমরা মনে করি যে অর্জন করার জন্য বেশকিছু প্রস্তুতির প্রয়োজন আছে। সেই প্রস্তুতিতেই আমরা আছি।
তিনি বলেন, "আপনি জানতে চাইছেন যে আমাদের টাইমলাইন সামনে আছে কিনা। আছে। সিকি শতাব্দীর ভিতরেই এখানে (বাংলাদেশে) বড় ধরনের একটা পরিবর্তন হবে ইনশাআল্লাহ। এতসময় নাও লাগতে পারে"।
সূত্রঃ বিবিসি
No comments