ভারত থেকে পোশাক ও পণ্যবাহী ট্রেন ২৭শে মার্চ বাংলাদেশে আসছে: ২৪ ঘণ্টায় বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম
ভারতীয়
পোশাক ও ভোগ্যপণ্য নিয়ে প্রথম ভারতীয় পরীক্ষামূলক পণ্যবাহী ট্রেন আগামী
২৭শে মার্চ বাংলাদেশে আসবে। আগামী দু’মাসের মধ্যেই নিয়মিতভাবে দু’দেশের
মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচলের লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে। মাত্র চব্বিশ
ঘণ্টায় ভারত থেকে ট্রেন পৌঁছে যাবে বঙ্গবন্ধু সেতুতে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জেওসিডটকমের এক রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এই ব্যবস্থা হবে সস্তা ও দ্রুত। এটা ট্রাকনির্ভর হবে না। প্রতি টিইইউ (টুয়েন্টি-ফুট ইক্যুয়েভেলান্ট ইউনিট) পরিমাণ পণ্য বিদ্যমান ট্রাকনির্ভর ব্যবস্থায় খরচ পড়ছে ৮০০ ডলার। এটা প্রায় ৭০ ডলার কমে যাবে। ফলে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা টিইইউ প্রতি ৭৩০ মার্কিন ডলারে পণ্য পাঠাতে পারবেন। কন্টেইনার করপোরেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড (কনকর) উদ্বোধনী ট্রেনে ৬০ টিইইউ পোশাক ও ভোগ্যপণ্য পাঠাবে।
আশা করা হচ্ছে দুই সপ্তাহ সময় ধরে ট্রাকযোগে পণ্য আমদানির দিন ফুরাতে বসেছে। এখন এর পরিবর্তে মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কলকাতা থেকে পণ্যবাহী ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম করে যাবে। বিজিএমইএ’র বর্তমান সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন- ট্রেন সার্ভিস চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের উপরে চাপ কমবে। কারণ সড়কপথে পণ্য পরিবহনে অনেক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সমস্যা দূর করে দেবে পণ্যবাহী ট্রেন।
শেখ মাহফুজ হামিদ কনকরের স্থানীয় এজেন্ট এবং গালফ অরিয়েন্ট সিওয়েজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারত থেকে ট্রেন যমুনা সেতুতে পৌঁছাবে। তিনি বলেছেন, আমরা যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি পেলে ট্রেন সরাসরি যমুনা থেকে ঢাকায় নিয়ে আসতে পারবো।
হামিদ বলেছেন প্রতি টিইইউ ভারত থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত ৪৫০ ডলার এবং সেখান থেকে গাজীপুর বা ঢাকায় আনতে খরচ পড়বে আরো ২৫০ ডলার। সব মিলিয়ে ৭৩০ মার্কিন ডলার খরচ হবে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই পণ্য পরিবহনে সময় লাগছে ২২ থেকে ২৫ দিন। হামিদ বলেছেন- ফিরতি ট্রেনে কিছু পণ্য বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় যাবে। অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ ট্রাফিকের সহকারী পরিচালক কালীকান্ত ঘোষ বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি প্রতি মাসে ১০ থেকে ১২টি ট্রেন কলকাতা থেকে বাংলাদেশে আসবে। আমদানি ও রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে আমরা প্রচণ্ড সাড়া পাচ্ছি।
বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এতে ট্রেন সার্ভিসের সমর্থন দরকার। তার কথায় দু’দেশের মধ্যে যদি এরকম ট্রেন চলাচল সার্ভিস চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্যের পরিধি আরো বিস্তার লাভ করবে।
২০১৭ সালে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম জেওসিডটকমের এক রিপোর্টে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। এই ব্যবস্থা হবে সস্তা ও দ্রুত। এটা ট্রাকনির্ভর হবে না। প্রতি টিইইউ (টুয়েন্টি-ফুট ইক্যুয়েভেলান্ট ইউনিট) পরিমাণ পণ্য বিদ্যমান ট্রাকনির্ভর ব্যবস্থায় খরচ পড়ছে ৮০০ ডলার। এটা প্রায় ৭০ ডলার কমে যাবে। ফলে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা টিইইউ প্রতি ৭৩০ মার্কিন ডলারে পণ্য পাঠাতে পারবেন। কন্টেইনার করপোরেশন ইন্ডিয়া লিমিটেড (কনকর) উদ্বোধনী ট্রেনে ৬০ টিইইউ পোশাক ও ভোগ্যপণ্য পাঠাবে।
আশা করা হচ্ছে দুই সপ্তাহ সময় ধরে ট্রাকযোগে পণ্য আমদানির দিন ফুরাতে বসেছে। এখন এর পরিবর্তে মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কলকাতা থেকে পণ্যবাহী ট্রেন বঙ্গবন্ধু সেতু অতিক্রম করে যাবে। বিজিএমইএ’র বর্তমান সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন- ট্রেন সার্ভিস চালু হওয়ার মধ্য দিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের উপরে চাপ কমবে। কারণ সড়কপথে পণ্য পরিবহনে অনেক চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। সেই সমস্যা দূর করে দেবে পণ্যবাহী ট্রেন।
শেখ মাহফুজ হামিদ কনকরের স্থানীয় এজেন্ট এবং গালফ অরিয়েন্ট সিওয়েজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারত থেকে ট্রেন যমুনা সেতুতে পৌঁছাবে। তিনি বলেছেন, আমরা যমুনা সেতু কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি পেলে ট্রেন সরাসরি যমুনা থেকে ঢাকায় নিয়ে আসতে পারবো।
হামিদ বলেছেন প্রতি টিইইউ ভারত থেকে যমুনা সেতু পর্যন্ত ৪৫০ ডলার এবং সেখান থেকে গাজীপুর বা ঢাকায় আনতে খরচ পড়বে আরো ২৫০ ডলার। সব মিলিয়ে ৭৩০ মার্কিন ডলার খরচ হবে। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে এই পণ্য পরিবহনে সময় লাগছে ২২ থেকে ২৫ দিন। হামিদ বলেছেন- ফিরতি ট্রেনে কিছু পণ্য বাংলাদেশ থেকে কলকাতায় যাবে। অন্যদিকে বাংলাদেশ রেলওয়ের ইন্টারচেঞ্জ ট্রাফিকের সহকারী পরিচালক কালীকান্ত ঘোষ বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি প্রতি মাসে ১০ থেকে ১২টি ট্রেন কলকাতা থেকে বাংলাদেশে আসবে। আমদানি ও রপ্তানিকারকদের কাছ থেকে আমরা প্রচণ্ড সাড়া পাচ্ছি।
বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি সফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন) বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এতে ট্রেন সার্ভিসের সমর্থন দরকার। তার কথায় দু’দেশের মধ্যে যদি এরকম ট্রেন চলাচল সার্ভিস চলতে থাকে তাহলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্যের পরিধি আরো বিস্তার লাভ করবে।
২০১৭ সালে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
No comments