জাপার মহাসমাবেশে এরশাদের সেই পুরনো প্রস্তাব
বর্তমান
এমপিদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকারের মন্ত্রিসভা গঠনের দাবি জানিয়েছেন
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। বলেছেন, নির্বাচনের
ব্যাপারে এই অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো ভূমিকা থাকবে না। তারা শুধু
রুটিনমাফিক রাষ্ট্রীয় কাজ পরিচালনা করবে। নির্বাচন পরিচালনা করবে স্বাধীন
নির্বাচন কমিশন। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জাতীয় পার্টির
মহাসমাবেশে এরশাদ এ প্রস্তাব দেন। এর আগেও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে
সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সংলাপে একই প্রস্তাব দিয়েছিলেন জাপা
চেয়ারম্যান।
তিন যুগ আগে ২৪শে মার্চ নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তারকে পদত্যাগে বাধ্য করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন সে সময়ের সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। আর ক্ষমতা দখলের ৩৬তম বার্ষিকীতে গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করলেন তিনি। সম্মিলিত জাতীয় জোটের উদ্যোগে সমাবেশ করার ঘোষণা থাকলে মূলত এটি ছিল জাতীয় পার্টির নির্বাচনী শোডাউন। হাতে গোনা কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দল এতে অংশ নেয়। সমাবেশে এরশাদ বলেন, অনেকেই আমার কাছে জানতে চান, আগামী নির্বাচন কেমন হবে, নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা কী? উত্তরে আমি বলতে চাই, আমরা জাতীয় পার্টি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। নির্বাচনের সময় জাতীয় সংসদ সদস্যদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করতে হবে। আমরা সাধারণ কাজকর্ম করব। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন থাকবে এবং একে পূর্ণ ক্ষমতা দিতে হবে। ইনশাআল্লাহ, সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য থাকবে। জাতীয় পার্টি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করার মতো শক্তি অর্জন করেছে বলেও এরশাদ করেন। এবার জাতীয় পার্টি আত্মবিশ্বাসী জানিয়ে এরশাদ বলেন, আজকের সমাবেশ শুধু সমাবেশ নয়। এ যেন গণসমুদ্র, মহাসমুদ্র। আমার মন ভরে গেছে আজ, কানায় কানায় পূর্ণ। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি আজ প্রস্তুত। আজকের সমাবেশে আমরা তা প্রমাণ করেছি। এরশাদ বলেন, মানুষ আমার কাছে বার্তা চায়। প্রথম বার্তা হচ্ছে, আমরা ইতিহাস সৃষ্টি করব। আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করব। এ আমার বার্তা। আমরা প্রস্তুত। দেশ প্রস্তুত। ২৫-৩০ বছর আমরা ক্ষমতায় ছিলাম না। দুই দল ক্ষমতায় ছিল। তারা জনগণকে কী দিয়েছে? অন্যায়-অবিচার। নারীদের লাঞ্ছনা, বেকারত্ব। জনগণকে তারা কিছু দিতে পারে নাই। শুধু লম্বা লম্বা কথা। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এরশাদ বলেন, কাল উন্নয়নশীল দেশ হলো। অনেক চাকচিক্য। অনেক লাইট। অনেক বাজি পোড়ানো হলো। ঢাকার বাইরে গিয়ে দেখুন, দেশের মানুষের কী অবস্থা। তখন বুঝবেন, কতটুকু উন্নতি করেছেন, উন্নয়নশীল দেশ হয়েছে। খবরের কাগজ খুললেই খুন, নারী ধর্ষণ ও শিশু হত্যা। শুধু হত্যা আর রক্ত। কোথাও শান্তি নেই। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। শান্তি শুধু ঢাকায়। ঢাকার বাইরে শান্তি নেই। আমরা ক্ষমতায় আসলে প্রতিটি গ্রামে, প্রতিটি ইউনিয়নে মানুষকে শান্তি দেব। এরশাদ বলেন, শিক্ষার কথা বলি। শিক্ষা গোল্লায় গেছে, পচন ধরেছে। আগে পাস করা কঠিন ছিল এখন ফেল করা কঠিন। যেখানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সহনশীল পর্যায়ে ঘুষ নেবেন। এ শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন আনতে হবে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া মহাসমাবেশে এরশাদের আগে বক্তব্য দেন জাপার কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ। বক্তব্য শেষ করে তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে এরশাদকে কাছে আসার আহ্বান জানান। এসময় মঞ্চে রওশনের হাত ধরে এরশাদ বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়বো মোরা। নতুন করে আজ শপথ নিলাম। রওশন এরশাদ তার বক্তব্যে বলেন, আজকের এ মহাসমাবেশে মনে হচ্ছে, আমরা আগামীতে আর কারও ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবো না। জাতীয় পার্টি যথেষ্ট শক্তিশালী দল। শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করেছেন। এরশাদ জনগণকে স্বাধীনতার স্বাদ দিয়েছিলেন। মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। এর জন্য জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতায় আসতে হবে। জাপার কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, দেশের রাজনৈতিক গন্তব্য নেই। রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকে ঘিরে এই অস্থিরতা। গত ৫-৬ বছর ধরে রাজনীতিতে স্বাভাবিকত্ব হ্রাস পেয়েছে। রাজপথে অস্থিরতা, সহিংসতা। মানুষের ভেতরে অস্থিরতা কাজ করছে। তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির কথা বলা হলেও অর্থনৈতিক মন্দা চলছে, বিনিয়োগ নেই। দেশের কোটির ওপর মানুষ বেকার। এই বেকার সমস্যা সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। মানুষ ইয়াবাসহ মাদকে আসক্ত হচ্ছে। দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে। জিএম কাদের বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন মানে কতগুলো দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে সেটা না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হচ্ছে- কত মানুষ ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারছে। দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, আমরা ২৭ বছর পরীক্ষা দিয়েছি। ক্ষমতায় গেলে অনেকের মামলা উঠে যায়। কিন্তু আমাদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এখনো মামলা চলছে। তাকে কোর্টে হাজিরা দিতে হচ্ছে। দুটি দল ক্ষমতায় ছিল এতদিন। তাদের শাসনে গুম, খুন, ব্যাংক লুটপাট হয়েছে। দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য এরশাদকে আবার ক্ষমতায় নেয়ার জন্য আহ্বান জানান। মহাসমাবেশ উপলক্ষে সারা দেশ থেকে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দেন। সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হতে থাকেন লোকজন। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দলটির কর্মী, ভক্ত ও সমর্থকরা সকাল ৮টা থেকে আসতে শুরু করে সমাবেশস্থলে। সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, সাহিদুর রহমান টেপা, এসএম ফয়সাল চিশতী, সুনীল শুভরায়, অবসরপ্রাপ্ত মেজর খালেদ আখতার, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, জাতীয় পার্টির নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরিক নেতা এম এ মতিন, আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক প্রমুখ।
তিন যুগ আগে ২৪শে মার্চ নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট আবদুস সাত্তারকে পদত্যাগে বাধ্য করে ক্ষমতা দখল করেছিলেন সে সময়ের সেনাপ্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। আর ক্ষমতা দখলের ৩৬তম বার্ষিকীতে গতকাল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করলেন তিনি। সম্মিলিত জাতীয় জোটের উদ্যোগে সমাবেশ করার ঘোষণা থাকলে মূলত এটি ছিল জাতীয় পার্টির নির্বাচনী শোডাউন। হাতে গোনা কয়েকটি ধর্মভিত্তিক দল এতে অংশ নেয়। সমাবেশে এরশাদ বলেন, অনেকেই আমার কাছে জানতে চান, আগামী নির্বাচন কেমন হবে, নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা কী? উত্তরে আমি বলতে চাই, আমরা জাতীয় পার্টি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। নির্বাচনের সময় জাতীয় সংসদ সদস্যদের নিয়ে মন্ত্রিসভা গঠন করতে হবে। আমরা সাধারণ কাজকর্ম করব। নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন কমিশন স্বাধীন থাকবে এবং একে পূর্ণ ক্ষমতা দিতে হবে। ইনশাআল্লাহ, সরকার সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে বাধ্য থাকবে। জাতীয় পার্টি আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করার মতো শক্তি অর্জন করেছে বলেও এরশাদ করেন। এবার জাতীয় পার্টি আত্মবিশ্বাসী জানিয়ে এরশাদ বলেন, আজকের সমাবেশ শুধু সমাবেশ নয়। এ যেন গণসমুদ্র, মহাসমুদ্র। আমার মন ভরে গেছে আজ, কানায় কানায় পূর্ণ। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি আজ প্রস্তুত। আজকের সমাবেশে আমরা তা প্রমাণ করেছি। এরশাদ বলেন, মানুষ আমার কাছে বার্তা চায়। প্রথম বার্তা হচ্ছে, আমরা ইতিহাস সৃষ্টি করব। আগামী নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করব। এ আমার বার্তা। আমরা প্রস্তুত। দেশ প্রস্তুত। ২৫-৩০ বছর আমরা ক্ষমতায় ছিলাম না। দুই দল ক্ষমতায় ছিল। তারা জনগণকে কী দিয়েছে? অন্যায়-অবিচার। নারীদের লাঞ্ছনা, বেকারত্ব। জনগণকে তারা কিছু দিতে পারে নাই। শুধু লম্বা লম্বা কথা। প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এরশাদ বলেন, কাল উন্নয়নশীল দেশ হলো। অনেক চাকচিক্য। অনেক লাইট। অনেক বাজি পোড়ানো হলো। ঢাকার বাইরে গিয়ে দেখুন, দেশের মানুষের কী অবস্থা। তখন বুঝবেন, কতটুকু উন্নতি করেছেন, উন্নয়নশীল দেশ হয়েছে। খবরের কাগজ খুললেই খুন, নারী ধর্ষণ ও শিশু হত্যা। শুধু হত্যা আর রক্ত। কোথাও শান্তি নেই। মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই। শান্তি শুধু ঢাকায়। ঢাকার বাইরে শান্তি নেই। আমরা ক্ষমতায় আসলে প্রতিটি গ্রামে, প্রতিটি ইউনিয়নে মানুষকে শান্তি দেব। এরশাদ বলেন, শিক্ষার কথা বলি। শিক্ষা গোল্লায় গেছে, পচন ধরেছে। আগে পাস করা কঠিন ছিল এখন ফেল করা কঠিন। যেখানে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সহনশীল পর্যায়ে ঘুষ নেবেন। এ শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন আনতে হবে। সকাল ১০টায় শুরু হওয়া মহাসমাবেশে এরশাদের আগে বক্তব্য দেন জাপার কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ। বক্তব্য শেষ করে তিনি মঞ্চে দাঁড়িয়ে এরশাদকে কাছে আসার আহ্বান জানান। এসময় মঞ্চে রওশনের হাত ধরে এরশাদ বলেন, নতুন বাংলাদেশ গড়বো মোরা। নতুন করে আজ শপথ নিলাম। রওশন এরশাদ তার বক্তব্যে বলেন, আজকের এ মহাসমাবেশে মনে হচ্ছে, আমরা আগামীতে আর কারও ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবো না। জাতীয় পার্টি যথেষ্ট শক্তিশালী দল। শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে স্বাধীন করেছেন। এরশাদ জনগণকে স্বাধীনতার স্বাদ দিয়েছিলেন। মানুষ এখন পরিবর্তন চায়। এর জন্য জাতীয় পার্টিকে ক্ষমতায় আসতে হবে। জাপার কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেন, দেশের রাজনৈতিক গন্তব্য নেই। রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। নির্বাচনকে ঘিরে এই অস্থিরতা। গত ৫-৬ বছর ধরে রাজনীতিতে স্বাভাবিকত্ব হ্রাস পেয়েছে। রাজপথে অস্থিরতা, সহিংসতা। মানুষের ভেতরে অস্থিরতা কাজ করছে। তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির কথা বলা হলেও অর্থনৈতিক মন্দা চলছে, বিনিয়োগ নেই। দেশের কোটির ওপর মানুষ বেকার। এই বেকার সমস্যা সামাজিক সমস্যার সৃষ্টি করছে। মানুষ ইয়াবাসহ মাদকে আসক্ত হচ্ছে। দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাচ্ছে। জিএম কাদের বলেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন মানে কতগুলো দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে সেটা না। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হচ্ছে- কত মানুষ ভোটকেন্দ্রে উপস্থিত হয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারছে। দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, আমরা ২৭ বছর পরীক্ষা দিয়েছি। ক্ষমতায় গেলে অনেকের মামলা উঠে যায়। কিন্তু আমাদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এখনো মামলা চলছে। তাকে কোর্টে হাজিরা দিতে হচ্ছে। দুটি দল ক্ষমতায় ছিল এতদিন। তাদের শাসনে গুম, খুন, ব্যাংক লুটপাট হয়েছে। দেশের শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য এরশাদকে আবার ক্ষমতায় নেয়ার জন্য আহ্বান জানান। মহাসমাবেশ উপলক্ষে সারা দেশ থেকে জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দেন। সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হতে থাকেন লোকজন। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে দলটির কর্মী, ভক্ত ও সমর্থকরা সকাল ৮টা থেকে আসতে শুরু করে সমাবেশস্থলে। সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন জাপার প্রেসিডিয়াম সদস্য ও পানিসম্পদমন্ত্রী আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী মশিউর রহমান রাঙ্গা, শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, জিয়াউদ্দিন আহমেদ বাবলু, কাজী ফিরোজ রশীদ, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেন খান, সাহিদুর রহমান টেপা, এসএম ফয়সাল চিশতী, সুনীল শুভরায়, অবসরপ্রাপ্ত মেজর খালেদ আখতার, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম, জাতীয় পার্টির নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত জাতীয় জোটের শরিক নেতা এম এ মতিন, আবু নাসের ওয়াহেদ ফারুক প্রমুখ।
No comments