ট্রাম্পের ১ বছর- গুড, ব্যাড অ্যান্ড আগলি by রব ক্রিস্টি
ডনাল্ড
ট্রাম্পের মুখে শোভন কথাবার্তা এতটা বেমানান লাগে যে, তার সবচেয়ে কট্টর
সমর্থকটিও বোধ হয় বিস্মিত হয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষমতাসীন হওয়ার প্রথম
বর্ষপূর্তি সম্পর্কে লিখতে গিয়ে আমার মনে পড়লো এক ওয়েস্টার্ন মুভির কথা,
যেটি আমি বারবার দেখেছি ছোটবেলায়। ক্লিন্ট ইস্টউড অভিনীত ছবিটির নাম ‘দ্য
গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’। ডনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলের ৩৬৫ দিনকে
আমি এই তিন কাতারে ফেলে পর্যালোচনা করবো।
দ্য গুড
ডনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের পর থেকেই আমেরিকার অর্থনীতি যেন ফুলেফেঁপে উঠেছে। এই এক বছরে নতুন ২১ লাখ কর্মসংস্থান হয়েছে। অপরদিকে বেকারত্ব ৪.১%।
যুক্তরাষ্ট্রে এই হার ১৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আফ্রিকান-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেকারত্বের হার বর্তমানে ৬.৮ শতাংশ। ৪৫ বছর আগে যখন কর্মসংস্থান ও বেকারত্বের পরিসংখ্যান রাখার চর্চা শুরু হয়, তার পর থেকে কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বেকারত্বের হার এত কম কখনই ছিল না। আরো আশ্চর্যের বিষয় হলো, আমেরিকার ইতিহাসে কৃষ্ণাঙ্গদের বেকারত্বের হার ৭ শতাংশের নিচে এর আগে কখনই নামেনি।
পাশাপাশি, ভোক্তা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। অবৈধ অভিবাসন কমেছে। ধারাবাহিক ৩ শতাংশ জাতীয় প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে শক্ত অবস্থানে দাঁড় করিয়েছে। তারপরও, শিগগিরই অনুষ্ঠেয় মধ্যকালীন (মিড-টার্ম) নির্বাচনে ট্রাম্প ও তার রিপাবলিকান দল কংগ্রেসের একটি অথবা উভয় কক্ষ হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।
অর্থনীতি এত ভালো করা সত্ত্বেও কেন ভরাডুবির আশঙ্কা?
দ্য ব্যাড
ওয়াশিংটনের পেনসিলভ্যানিয়া অ্যাভিনিউর এক প্রান্তে হোয়াইট হাউস। অপরপ্রান্তে ক্যাপিটল হিল বা কংগ্রেস। উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে রিপাবলিকান দল। এই নিয়ন্ত্রণ এতটাই শক্তিশালী যে, ১৯২৯ সালের পর এই পর্যায়ের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দলটির কখনোই ছিল না। সেই হিসেবে যে কেউ ধরে নেবে যে, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে প্রণীত স্বাস্থ্যসেবা বিল ওবামা কেয়ার বাতিল, আয়কর হ্রাস ও ওবামা আমলের রেগুলেশন প্রত্যাহার করার যে ইচ্ছে রিপাবলিকান দলের, তা পূরণ করা সহজ হবে। কিন্তু তা ভুল।
আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শক্ত নিয়ন্ত্রণের অভাবে বিভিন্ন আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে রিপাবলিকান দলের বিভিন্ন অংশ প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এই কারণেই ওবামা কেয়ার বাতিলে রিপাবলিকানরা ব্যর্থ হয়েছে। রিপাবলিকান দল আয়কর কর্তনের বিল পাস করাতে পেরেছে বটে। কিন্তু এর ফলে ডেমোক্রেটরা তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দলটিকে ধনীদের হাতের পুতুল হিসেবে উপস্থাপন করতে পেরেছে। অনেকেরই বিশ্বাস, ট্রাম্প যদি আরো দৃঢ়তার সঙ্গে এই বিল নিয়ে দরকষাকষিতে সম্পৃক্ত থাকতেন, তাহলে আরো ভালো একটি আইন হয়তো পাস করানো যেত।
কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রতিষ্ঠা করতে হলে ২৪টি আসনে জিততে হবে ডেমোক্রেটদের। ইতিমধ্যে, ৩৮ জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই অবসর নিয়ে নিয়েছেন। রিপাবলিকানরা যদি একবার প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ হারায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিশংসন করার সম্ভাবনা বাস্তব হয়ে উঠবে।
দ্য আগলি
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিজেকে পক্ষপাতদুষ্ট গণমাধ্যমের ‘ফেক নিউজে’র শিকার বলে উপস্থাপন করেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তিনি নিজেই নিজের প্রধান শত্রু। বাস্তব ও কল্পিত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে জবাব দিতে তিনি সার্বক্ষণিকভাবে টুইটার ব্যবহার করেন। এটি তার পদের মর্যাদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
তার আচরণ নিয়ে বিশ্বনেতারা রাগান্বিত না হলেও, হতবিহ্বল তো বটেই। ট্রাম্পের মানসিক সুস্থতা নিয়ে কথাবার্তা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, একেই স্বাভাবিক বলে মনে হয়। কিন্তু এটি আসলে স্বাভাবিক অবস্থা নয়।
বর্ণবাদের অভিযোগ ট্রাম্পকে তাড়া করে ফিরছে। হাইতি ও আফ্রিকার গরিব দেশগুলো সম্পর্কে তিনি গত সপ্তাহে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন, তাতে প্রেসিডেন্টের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্ররাও হতাশ হয়েছেন। বর্ণবাদ-বিরোধী কৃষ্ণাঙ্গ কিংবদন্তি নেতা ড. মার্টিন লুথার কিং-এর সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমেরিকার সংবাদ মাধ্যম প্রকাশ্যেই দেশের প্রেসিডেন্ট বর্ণবাদী কিনা তা নিয়ে বিতর্ক করছে। ট্রাম্প বুঝতে পারুন, আর না-ই পারুন, আমেরিকার জন্য এসব নিদারুণ অস্বস্তিকর।
ট্রাম্প সমর্থকদের যুক্তি, তার সোজাসাপ্টা কথা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার তাকে তার সমর্থকদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। কিন্তু, বাস্তব কথা হলো, ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন ৩০ কোটি আমেরিকানের প্রতিনিধিত্ব করতে। এদের মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ, বাদামি, সমকামী, মুসলিম ও হিজড়ারাও আছেন।
দেশের সব গোষ্ঠীকে বাদ রেখে, শুধুমাত্র শ্বেতাঙ্গ মধ্যবিত্ত পুরুষদের সন্তুষ্ট করে দেশ চালানোর আশা করা কারও উচিত নয়। আমাদের বৈচিত্র্যই আমাদের শক্তি। ডনাল্ড ট্রাম্প কি তা বোঝেন?
দ্য ফিউচার
পরবর্তী ৩৬৫ দিন পুরোটাই প্রেসিডেন্টের হাতে। তার হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ এখনো চলে যায়নি। যদি আমেরিকান অর্থনীতি শক্তিশালী থাকে। বিদেশে সংঘাত কমে আসে। তাহলে ২০২০ সালে পুনর্নির্বাচনের পথে তিনি সংহত অবস্থানে থাকবেন। কিন্তু যদি ‘ব্যাড’ ও ‘আগলি’ জিনিসগুলোই টিকে যায়, তাহলে হোয়াইট হাউজে ট্রাম্প বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকবেন। ২০২০ সালে ডেমোক্রেট দল থেকে তো বটেই, রিপাবলিকান দল থেকেও তাকে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য লোকের অভাব হবে না।
(রব ক্রিস্টি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী ছিলেন। তার এই লেখাটি বিবিসি থেকে অনুবাদ করেছেন: মাহমুদ ফেরদৌস।)
দ্য গুড
ডনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের পর থেকেই আমেরিকার অর্থনীতি যেন ফুলেফেঁপে উঠেছে। এই এক বছরে নতুন ২১ লাখ কর্মসংস্থান হয়েছে। অপরদিকে বেকারত্ব ৪.১%।
যুক্তরাষ্ট্রে এই হার ১৭ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। আফ্রিকান-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর মধ্যে বেকারত্বের হার বর্তমানে ৬.৮ শতাংশ। ৪৫ বছর আগে যখন কর্মসংস্থান ও বেকারত্বের পরিসংখ্যান রাখার চর্চা শুরু হয়, তার পর থেকে কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বেকারত্বের হার এত কম কখনই ছিল না। আরো আশ্চর্যের বিষয় হলো, আমেরিকার ইতিহাসে কৃষ্ণাঙ্গদের বেকারত্বের হার ৭ শতাংশের নিচে এর আগে কখনই নামেনি।
পাশাপাশি, ভোক্তা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। অবৈধ অভিবাসন কমেছে। ধারাবাহিক ৩ শতাংশ জাতীয় প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিকে শক্ত অবস্থানে দাঁড় করিয়েছে। তারপরও, শিগগিরই অনুষ্ঠেয় মধ্যকালীন (মিড-টার্ম) নির্বাচনে ট্রাম্প ও তার রিপাবলিকান দল কংগ্রেসের একটি অথবা উভয় কক্ষ হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে।
অর্থনীতি এত ভালো করা সত্ত্বেও কেন ভরাডুবির আশঙ্কা?
দ্য ব্যাড
ওয়াশিংটনের পেনসিলভ্যানিয়া অ্যাভিনিউর এক প্রান্তে হোয়াইট হাউস। অপরপ্রান্তে ক্যাপিটল হিল বা কংগ্রেস। উভয় প্রান্তের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে রিপাবলিকান দল। এই নিয়ন্ত্রণ এতটাই শক্তিশালী যে, ১৯২৯ সালের পর এই পর্যায়ের সংখ্যাগরিষ্ঠতা দলটির কখনোই ছিল না। সেই হিসেবে যে কেউ ধরে নেবে যে, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে প্রণীত স্বাস্থ্যসেবা বিল ওবামা কেয়ার বাতিল, আয়কর হ্রাস ও ওবামা আমলের রেগুলেশন প্রত্যাহার করার যে ইচ্ছে রিপাবলিকান দলের, তা পূরণ করা সহজ হবে। কিন্তু তা ভুল।
আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শক্ত নিয়ন্ত্রণের অভাবে বিভিন্ন আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে রিপাবলিকান দলের বিভিন্ন অংশ প্রকাশ্যেই একে অপরের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এই কারণেই ওবামা কেয়ার বাতিলে রিপাবলিকানরা ব্যর্থ হয়েছে। রিপাবলিকান দল আয়কর কর্তনের বিল পাস করাতে পেরেছে বটে। কিন্তু এর ফলে ডেমোক্রেটরা তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দলটিকে ধনীদের হাতের পুতুল হিসেবে উপস্থাপন করতে পেরেছে। অনেকেরই বিশ্বাস, ট্রাম্প যদি আরো দৃঢ়তার সঙ্গে এই বিল নিয়ে দরকষাকষিতে সম্পৃক্ত থাকতেন, তাহলে আরো ভালো একটি আইন হয়তো পাস করানো যেত।
কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রতিষ্ঠা করতে হলে ২৪টি আসনে জিততে হবে ডেমোক্রেটদের। ইতিমধ্যে, ৩৮ জন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতা নভেম্বরের নির্বাচনের আগেই অবসর নিয়ে নিয়েছেন। রিপাবলিকানরা যদি একবার প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ হারায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে অভিশংসন করার সম্ভাবনা বাস্তব হয়ে উঠবে।
দ্য আগলি
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নিজেকে পক্ষপাতদুষ্ট গণমাধ্যমের ‘ফেক নিউজে’র শিকার বলে উপস্থাপন করেন। কিন্তু বাস্তবতা হলো, তিনি নিজেই নিজের প্রধান শত্রু। বাস্তব ও কল্পিত রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে জবাব দিতে তিনি সার্বক্ষণিকভাবে টুইটার ব্যবহার করেন। এটি তার পদের মর্যাদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
তার আচরণ নিয়ে বিশ্বনেতারা রাগান্বিত না হলেও, হতবিহ্বল তো বটেই। ট্রাম্পের মানসিক সুস্থতা নিয়ে কথাবার্তা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, একেই স্বাভাবিক বলে মনে হয়। কিন্তু এটি আসলে স্বাভাবিক অবস্থা নয়।
বর্ণবাদের অভিযোগ ট্রাম্পকে তাড়া করে ফিরছে। হাইতি ও আফ্রিকার গরিব দেশগুলো সম্পর্কে তিনি গত সপ্তাহে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন, তাতে প্রেসিডেন্টের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্ররাও হতাশ হয়েছেন। বর্ণবাদ-বিরোধী কৃষ্ণাঙ্গ কিংবদন্তি নেতা ড. মার্টিন লুথার কিং-এর সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমেরিকার সংবাদ মাধ্যম প্রকাশ্যেই দেশের প্রেসিডেন্ট বর্ণবাদী কিনা তা নিয়ে বিতর্ক করছে। ট্রাম্প বুঝতে পারুন, আর না-ই পারুন, আমেরিকার জন্য এসব নিদারুণ অস্বস্তিকর।
ট্রাম্প সমর্থকদের যুক্তি, তার সোজাসাপ্টা কথা ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যবহার তাকে তার সমর্থকদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করার সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। কিন্তু, বাস্তব কথা হলো, ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন ৩০ কোটি আমেরিকানের প্রতিনিধিত্ব করতে। এদের মধ্যে কৃষ্ণাঙ্গ, বাদামি, সমকামী, মুসলিম ও হিজড়ারাও আছেন।
দেশের সব গোষ্ঠীকে বাদ রেখে, শুধুমাত্র শ্বেতাঙ্গ মধ্যবিত্ত পুরুষদের সন্তুষ্ট করে দেশ চালানোর আশা করা কারও উচিত নয়। আমাদের বৈচিত্র্যই আমাদের শক্তি। ডনাল্ড ট্রাম্প কি তা বোঝেন?
দ্য ফিউচার
পরবর্তী ৩৬৫ দিন পুরোটাই প্রেসিডেন্টের হাতে। তার হাত থেকে নিয়ন্ত্রণ এখনো চলে যায়নি। যদি আমেরিকান অর্থনীতি শক্তিশালী থাকে। বিদেশে সংঘাত কমে আসে। তাহলে ২০২০ সালে পুনর্নির্বাচনের পথে তিনি সংহত অবস্থানে থাকবেন। কিন্তু যদি ‘ব্যাড’ ও ‘আগলি’ জিনিসগুলোই টিকে যায়, তাহলে হোয়াইট হাউজে ট্রাম্প বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকবেন। ২০২০ সালে ডেমোক্রেট দল থেকে তো বটেই, রিপাবলিকান দল থেকেও তাকে চ্যালেঞ্জ জানানোর জন্য লোকের অভাব হবে না।
(রব ক্রিস্টি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশের বিশেষ সহকারী ছিলেন। তার এই লেখাটি বিবিসি থেকে অনুবাদ করেছেন: মাহমুদ ফেরদৌস।)
No comments