হিন্দু গুরু রামকৃষ্ণ গরুর মাংস খেতেন!
উপমহাদেশের বাঙালী হিন্দু গুরু ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ গরুর মাংস খেতেন। তার শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ রামকৃষ্ণ থেকে কোনো জ্ঞান নেননি।
এমনই দাবি করেছেন দক্ষিণ ভারতের বিতর্কিত লেখক বাঞ্জাগেরে জয় প্রকাশ। তার এসব বিতর্কিত মন্তব্য ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে ভারতের একাধিক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। তার বিরুদ্ধে আন্দোলন সমাবেশও হয়েছে। কিন্তু লেখক তার মন্তব্য ফিরিয়ে নিতে নারাজ।
সম্প্রতি ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে সম্পর্ক কিরূপ হওয়া উচিত। তার উদাহরণ টানতে গিয়ে বিতর্কিত এই মন্তব্য করেন বাঞ্জাগেরে জয় প্রকাশ। বাঞ্জাগেরে দাবি, ‘উনবিংশ শতকের মা কালীর উপাসক রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব আমিষ খেয়েছিলেন। এমনকি গরুর মাংসও খেয়েছিলেন’।
ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ ধূমপানেও আসক্ত ছিলেন বলে দাবি করেছেন লেখক জয়প্রকাশ। তার কথায়, ‘রামকৃষ্ণ দেব নিজে ধূমপান করলেও কখনও শিষ্য বিবেকানন্দকে ধূমপানে উৎসাহিত করেননি’। বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দকে তার গুরু রামকৃষ্ণ দেব আদৌ কোনও জ্ঞান প্রদান করেছিলেন কি-না সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তিনি।
তার মতে, ‘রামকৃষ্ণ দেব তার শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দকে জীবনে চলার সঠিক পথ দেখিয়েছিলেন। সেই পথে হেঁটেই সাফল্যের শিখরে যেতে পেরেছিলেন বিবেকানন্দ’। শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক এমনই হওয়া উচিত বলেই মনে করেন বাঞ্জাগেরে জয়প্রকাশ।
তার এহেন মন্তব্যে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও তা নিয়ে ভীত নন দক্ষিণ ভারতের এই বিতর্কিত লেখক। নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ দাখিল করতে পারবেন বলে দাবি করেছেন বাঞ্জাগেরে জয়প্রকাশ।
এমনই দাবি করেছেন দক্ষিণ ভারতের বিতর্কিত লেখক বাঞ্জাগেরে জয় প্রকাশ। তার এসব বিতর্কিত মন্তব্য ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে ভারতের একাধিক হিন্দুত্ববাদী সংগঠন। তার বিরুদ্ধে আন্দোলন সমাবেশও হয়েছে। কিন্তু লেখক তার মন্তব্য ফিরিয়ে নিতে নারাজ।
সম্প্রতি ছাত্র ও শিক্ষকের মধ্যে সম্পর্ক কিরূপ হওয়া উচিত। তার উদাহরণ টানতে গিয়ে বিতর্কিত এই মন্তব্য করেন বাঞ্জাগেরে জয় প্রকাশ। বাঞ্জাগেরে দাবি, ‘উনবিংশ শতকের মা কালীর উপাসক রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব আমিষ খেয়েছিলেন। এমনকি গরুর মাংসও খেয়েছিলেন’।
ঠাকুর শ্রী রামকৃষ্ণ ধূমপানেও আসক্ত ছিলেন বলে দাবি করেছেন লেখক জয়প্রকাশ। তার কথায়, ‘রামকৃষ্ণ দেব নিজে ধূমপান করলেও কখনও শিষ্য বিবেকানন্দকে ধূমপানে উৎসাহিত করেননি’। বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দকে তার গুরু রামকৃষ্ণ দেব আদৌ কোনও জ্ঞান প্রদান করেছিলেন কি-না সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন তিনি।
তার মতে, ‘রামকৃষ্ণ দেব তার শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দকে জীবনে চলার সঠিক পথ দেখিয়েছিলেন। সেই পথে হেঁটেই সাফল্যের শিখরে যেতে পেরেছিলেন বিবেকানন্দ’। শিক্ষক-ছাত্র সম্পর্ক এমনই হওয়া উচিত বলেই মনে করেন বাঞ্জাগেরে জয়প্রকাশ।
তার এহেন মন্তব্যে বিতর্কের সৃষ্টি হলেও তা নিয়ে ভীত নন দক্ষিণ ভারতের এই বিতর্কিত লেখক। নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে উপযুক্ত প্রমাণ দাখিল করতে পারবেন বলে দাবি করেছেন বাঞ্জাগেরে জয়প্রকাশ।
No comments