ফারাক্কায় ৩২,৫১৬ কিউসেক পানি কম পেয়েছে বাংলাদেশ by সৈয়দ মাহবুব মোর্শেদ
ফারাক্কা
পয়েন্টে চলতি মাসের প্রথম ১০ দিনে ৩২ হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি কম পেয়েছে
বাংলাদেশ। চুক্তির ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী ভারত এই পরিমাণ পানি কম
দিয়েছে বাংলাদেশকে। বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, শুষ্ক মওসুমে গঙ্গায় পানিপ্রবাহ
কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ এবার বিপর্যয়ের মুখে পড়বে। গঙ্গার পানি নির্ভর এলাকায়
কৃষি ও সেচের জন্য ভূগর্ভস্থ পানির ওপর ভরসা করতে হবে বাংলাদেশকে। এতে করে
বাংলাদেশে গঙ্গা অববাহিকায় কৃষকের কৃষি কাজে ব্যয় বেড়ে যাবে।
১৯৯৬ সালে স্বাক্ষরিত গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির আওতায় চলতি বছরে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত যৌথ নদী কমিশন কর্তৃক বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি বণ্টন সম্পর্কিত পাওয়া তথ্য-উপাত্তে এসব জানা গেছে।
যৌথ নদী কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, এবারে চলতি মাসে ১ থেকে ১০ দিনে চুক্তির ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী বাংলাদেশ ফারাক্কা পয়েন্টে পাওয়ার কথা রয়েছে ৬৭ হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি। কিন্তু বাংলাদেশ পেয়েছে ৩৫ হাজার কিউসেক পানি। হিসাব মতে, এই ১০ দিনে ভারত ৩২ হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি কম দিয়েছে বাংলাদেশকে। দেশটি চুক্তির সংলগ্নি-১ এর বণ্টন ফর্মুলা মেনেছে। সে অনুযায়ী এবার ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দিয়েছে বাংলাদেশকে।
গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি অনুযায়ী ভারত প্রথম ১০ দিনে ফারাক্কায় মোট পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করার কথা এক লাখ সাত হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি। গঙ্গা চুক্তির ঐতিহাসিক প্রবাহ অনুযায়ী এই প্রবাহ চুক্তির ধারা অনুযায়ী প্রতি কিস্তিতে কী পরিমাণ পানি নিশ্চিত করবে তার একটি হিসাব রয়েছে। সে হিসাব অনুযায়ী জানুয়ারি এ সময়ে এক লাখ সাত হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি নিশ্চিতের কথা থাকলেও দেশটি তা করেনি। এবার এই ১০ দিনে ছিল ৭৭ হাজার ৩৩৫ কিউসেক পানি। এবারে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানি এসেছে ৪২ হাজার ৪২২ কিউসেক পানি।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানি কম পাওয়ার বিষয়টি উত্থাপন করলেও বরাবরই একই উত্তর পেয়েছে বাংলাদেশ। ফারাক্কা পয়েন্টে এই পানি কমে যাওয়াকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণই বলা হয়ে থাকে ভারতের পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর এই গঙ্গা চুক্তি সম্পাদিত হয়। দেখা গেছে, ভারত বাংলাদেশ চুক্তি সংলগ্নি-১এর বণ্টন ফর্মুলা অনুযায়ী পানি নিশ্চিত করলেও ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পাচ্ছে না। পানি বণ্টনের অধিকাংশ সময়েই ভারত ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী পানি নিশ্চিত করেনি।
১৯৯৬ সালে স্বাক্ষরিত গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তির আওতায় চলতি বছরে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ মে পর্যন্ত যৌথ নদী কমিশন কর্তৃক বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে গঙ্গার পানি বণ্টন সম্পর্কিত পাওয়া তথ্য-উপাত্তে এসব জানা গেছে।
যৌথ নদী কমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, এবারে চলতি মাসে ১ থেকে ১০ দিনে চুক্তির ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী বাংলাদেশ ফারাক্কা পয়েন্টে পাওয়ার কথা রয়েছে ৬৭ হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি। কিন্তু বাংলাদেশ পেয়েছে ৩৫ হাজার কিউসেক পানি। হিসাব মতে, এই ১০ দিনে ভারত ৩২ হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি কম দিয়েছে বাংলাদেশকে। দেশটি চুক্তির সংলগ্নি-১ এর বণ্টন ফর্মুলা মেনেছে। সে অনুযায়ী এবার ৩৫ হাজার কিউসেক পানি দিয়েছে বাংলাদেশকে।
গঙ্গার পানি বণ্টন নিয়ে ৩০ বছর মেয়াদি চুক্তি অনুযায়ী ভারত প্রথম ১০ দিনে ফারাক্কায় মোট পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করার কথা এক লাখ সাত হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি। গঙ্গা চুক্তির ঐতিহাসিক প্রবাহ অনুযায়ী এই প্রবাহ চুক্তির ধারা অনুযায়ী প্রতি কিস্তিতে কী পরিমাণ পানি নিশ্চিত করবে তার একটি হিসাব রয়েছে। সে হিসাব অনুযায়ী জানুয়ারি এ সময়ে এক লাখ সাত হাজার ৫১৬ কিউসেক পানি নিশ্চিতের কথা থাকলেও দেশটি তা করেনি। এবার এই ১০ দিনে ছিল ৭৭ হাজার ৩৩৫ কিউসেক পানি। এবারে হার্ডিঞ্জ ব্রিজ পয়েন্টে পানি এসেছে ৪২ হাজার ৪২২ কিউসেক পানি।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, ভারত বাংলাদেশের মধ্যে যৌথ নদী কমিশনের বৈঠকে গঙ্গার পানি কম পাওয়ার বিষয়টি উত্থাপন করলেও বরাবরই একই উত্তর পেয়েছে বাংলাদেশ। ফারাক্কা পয়েন্টে এই পানি কমে যাওয়াকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণই বলা হয়ে থাকে ভারতের পক্ষ থেকে।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর এই গঙ্গা চুক্তি সম্পাদিত হয়। দেখা গেছে, ভারত বাংলাদেশ চুক্তি সংলগ্নি-১এর বণ্টন ফর্মুলা অনুযায়ী পানি নিশ্চিত করলেও ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী বাংলাদেশ পানি পাচ্ছে না। পানি বণ্টনের অধিকাংশ সময়েই ভারত ইন্ডিকেটিভ শিডিউল অনুযায়ী পানি নিশ্চিত করেনি।
No comments