পরীক্ষাভীতি কাটাতে...
খালি
পা। ভাঙা কাচের ওপর দিয়ে হেঁটে যেতে হচ্ছে শিশুদের। এটা তাদের জন্য মানসিক
পরীক্ষা। পরীক্ষাভীতি কাটাতেই নাকি এই আয়োজন। ভারতের গুজরাটে একটি কোচিং
সেন্টারে শিক্ষার্থীদের মনোবল বাড়াতে ও পরীক্ষাভীতি দূর করতে ভাঙা কাচের
ওপর দিয়ে হাঁটানো হয়।
গতকাল বুধবার ১২ বছরের কম বয়সী প্রায় ৭০ জন শিক্ষার্থীকে এ পরীক্ষা দিতে বলা হয়। মনোবল বাড়ানোর এই ‘অস্বাভাবিক’ পরীক্ষার বিষয়টি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ভারতের শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।
ভারতের কয়েকটি টিভি চ্যানেলে শিশুদের ভাঙা কাচের ওপরে হাঁটানোর দৃশ্য দেখানো হয়। ভিডিও ফুটেজ থেকে নেওয়া একটি ছবিতে দেখা যায়, এক মিটার লম্বা একটি পাতের ওপর বিছানো পাতলা, ভাঙা কাচের ওপর দিয়ে দুটি শিশু খালি পায়ে হাঁটছে। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়েছে কি না, তা পরিষ্কার নয়।
কোচিংয়ের পরিচালক রাকেশ প্যাটেল দাবি করেন, তাঁর এই অনুশীলনের পেছনে বৈজ্ঞানিক যোগসূত্র রয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের মন থেকে ভয় ও অবিশ্বাস দূর হয়। এই অনুশীলনের মধ্যে মঞ্চে ওঠার ভয়, পরীক্ষাভীতিসহ নানা সমস্যা দূর হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে অভিভাবকদেরও ডাকা হয়েছিল।
১২ বছর বয়সী এক শিশুর অভিভাবক বলেন, তিনি তাঁর শিশুর সঙ্গে এই অনুশীলনে অংশ নেন। প্রথমে তিনি ভয় পেয়েছিলেন। তবে পরীক্ষার পর তাঁর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। তাঁর দেখাদেখি আরও দুটি মেয়ে এতে অংশ নেয়।
এর আগে ২০১০ সালে গুজরাটের একটি স্কুলে শিক্ষার্থীদের জ্বলন্ত কয়লা ও ভাঙা কাচের ওপর দিয়ে হাঁটিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর কৌশল শেখানোয় সমালোচনার মুখে পড়েছিল।
ভারতে আগুনের ওপরে হাঁটা অনেক সংস্কৃতিতে ধর্মীয় ঐতিহ্য হিসেবে দেখা হয়। পশ্চিমা দেশেও এ ধরনের অনুশীলন জনপ্রিয় হচ্ছে।
গতকাল বুধবার ১২ বছরের কম বয়সী প্রায় ৭০ জন শিক্ষার্থীকে এ পরীক্ষা দিতে বলা হয়। মনোবল বাড়ানোর এই ‘অস্বাভাবিক’ পরীক্ষার বিষয়টি গণমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ভারতের শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।
ভারতের কয়েকটি টিভি চ্যানেলে শিশুদের ভাঙা কাচের ওপরে হাঁটানোর দৃশ্য দেখানো হয়। ভিডিও ফুটেজ থেকে নেওয়া একটি ছবিতে দেখা যায়, এক মিটার লম্বা একটি পাতের ওপর বিছানো পাতলা, ভাঙা কাচের ওপর দিয়ে দুটি শিশু খালি পায়ে হাঁটছে। এ ঘটনায় কেউ আহত হয়েছে কি না, তা পরিষ্কার নয়।
কোচিংয়ের পরিচালক রাকেশ প্যাটেল দাবি করেন, তাঁর এই অনুশীলনের পেছনে বৈজ্ঞানিক যোগসূত্র রয়েছে। এতে শিক্ষার্থীদের মন থেকে ভয় ও অবিশ্বাস দূর হয়। এই অনুশীলনের মধ্যে মঞ্চে ওঠার ভয়, পরীক্ষাভীতিসহ নানা সমস্যা দূর হয়। এ পরীক্ষায় অংশ নিতে অভিভাবকদেরও ডাকা হয়েছিল।
১২ বছর বয়সী এক শিশুর অভিভাবক বলেন, তিনি তাঁর শিশুর সঙ্গে এই অনুশীলনে অংশ নেন। প্রথমে তিনি ভয় পেয়েছিলেন। তবে পরীক্ষার পর তাঁর আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। তাঁর দেখাদেখি আরও দুটি মেয়ে এতে অংশ নেয়।
এর আগে ২০১০ সালে গুজরাটের একটি স্কুলে শিক্ষার্থীদের জ্বলন্ত কয়লা ও ভাঙা কাচের ওপর দিয়ে হাঁটিয়ে আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর কৌশল শেখানোয় সমালোচনার মুখে পড়েছিল।
ভারতে আগুনের ওপরে হাঁটা অনেক সংস্কৃতিতে ধর্মীয় ঐতিহ্য হিসেবে দেখা হয়। পশ্চিমা দেশেও এ ধরনের অনুশীলন জনপ্রিয় হচ্ছে।
No comments