নয়া বৃটিশ দূত ঢাকায়, ভারতীয় হাইকমিশনার আসছেন আজ
ঢাকায়
নয়া দূত নিয়োগ দিয়েছে বৃটেন ও ভারত। বিদায়ী বৃটিশ হাইকমিশনার রবার্ট
গিবসনের স্থলাভিষিক্ত হতে যাচ্ছেন পাকিস্তানে কূটনৈতিক দায়িত্ব পালন করে
আসা বৃটিশ কূটনীতিক অ্যালিসন ব্লেক। গতকাল তিনি ঢাকায় পৌঁছেছেন বলে নিশ্চিত
করেছে এখানে থাকা দেশটির হাইকমিশন। এদিকে ভারতীয় হাইকমিশন জানিয়েছে,
দেশটির পরবর্তী হাইকমিশনার হিসাবে দায়িত্ব পাওয়া জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক হর্ষ
বর্ধন সিংলা আজ বাংলাদেশে পৌঁছাবেন। ভারতীয় হাইকমিশনার হিসাবে এতদিন
ব্যাংককে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি। ঢাকার বিদায়ী হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণের
স্থলাভিষিক্ত হবেন তিনি। নয়া দুই দূত দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রেসিডেন্টের
কাছে পরিচয়পত্র পেশ করে আনুষ্ঠানিকভাবে ঢাকায় কাজ শুরু করবেন বলে আশা করা
হচ্ছে।
অ্যালিসন ব্লেক: ১৯৮৯ সালে বৃটিশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন ব্লেক। ১৯৯৬ সাল থেকে বৃটেনের পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ কার্যালয়ে কাজ করছেন। ঢাকায় এই প্রথম কূটনৈতিক দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। তবে দক্ষিণ এশিয়ার এটি তার প্রথম দায়িত্ব নয়। এখানে আসার আগ পর্যন্ত পাকিস্তানস্থ বৃটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার হিসেবে কাজ করছিলেন এই নারী কূটনীতিক। তার যোগদানের বিষয়ে গতকাল ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন যে বিবৃতি পাঠিয়েছে তাতে নয়া হাইকমিশনারকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে- বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ব্লেক ‘আনন্দিত ও সম্মানিত’ বোধ করছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং দুই দেশের ব্যাপক সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে এখানে কাজ করবেন তিনি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক অ্যালিসন ব্লেকের প্রাচীন ও আধুনিক ইতিহাস বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। ১৯৮৩ সালে তার বিএ ডিগ্রি নেয়ার পর লন্ডনে জন্ম নেওয়া নারী নিজ শহরেই প্রত্নতত্ত্ববিদ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর বৃটিশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেয়ার আগে তিনি একটি অর্থনৈতিক নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।
হর্ষ বর্ধন: এদিকে নতুন ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন সিংলা বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় হাইকমিশন। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, হাইকমিশনার সিংলা থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে করে ঢাকায় পৌঁছাবেন। ভারতীয় ফরেন সার্ভিসে ‘উদীয়মান তারকাদের’ অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচিত হর্ষ বর্ধন সিংলা পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ের সন্তান। ঢাকায় পরবর্তী হাইকমিশনার হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসের দেয়া এক সংবর্ধনায় সিংলা তার নতুন এসাইনমেন্টের বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি দিল্লির সব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যেতে কাজ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। দীর্ঘ ৩০ বছরে বর্ণাঢ্য কূটনৈতিক জীবনে হর্ষ বর্ধন প্যারিস, হ্যানয় ও তেল আবিবের ভারতীয় দূতাবাসে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী মিশনের কাউন্সিলর এবং চীনের হো চি মিন শহর, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবান শহরে ভারতের কনসাল জেনারেল ছিলেন। ব্যাংককে নিয়োগ পাওয়ার আগে হেড কোয়ার্টারে যুগ্ম সচিব হিসেবে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও মালদ্বীপের বিষয়গুলোর দেখভাল করতেন তিনি। দিল্লির সেন্ট স্টিফেনস কলেজের স্নাতক সিংলা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেয়ার আগে ভারতের করপোরেট ও সেবা খাতে কাজ করেছেন। থাইল্যান্ডে দেশটির রাষ্ট্রদূতের পাশাপাশি ইউএনইএসসিএপি’তে স্থায়ী প্রতিনিধির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। গত ডিসেম্বরে ঢাকা মিশন শেষ করে যাওয়া সিংলার পূর্বসূরি পঙ্কজ শরণ রাশিয়ায় দেশটির রাষ্ট্রদূত হিসেবে এরই মধ্যে যোগ দিয়েছেন।
অ্যালিসন ব্লেক: ১৯৮৯ সালে বৃটিশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন ব্লেক। ১৯৯৬ সাল থেকে বৃটেনের পররাষ্ট্র ও কমনওয়েলথ কার্যালয়ে কাজ করছেন। ঢাকায় এই প্রথম কূটনৈতিক দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি। তবে দক্ষিণ এশিয়ার এটি তার প্রথম দায়িত্ব নয়। এখানে আসার আগ পর্যন্ত পাকিস্তানস্থ বৃটিশ হাইকমিশনের ডেপুটি হাইকমিশনার হিসেবে কাজ করছিলেন এই নারী কূটনীতিক। তার যোগদানের বিষয়ে গতকাল ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন যে বিবৃতি পাঠিয়েছে তাতে নয়া হাইকমিশনারকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে- বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ব্লেক ‘আনন্দিত ও সম্মানিত’ বোধ করছেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং দুই দেশের ব্যাপক সহযোগিতাপূর্ণ সম্পর্ককে আরও এগিয়ে নিতে এখানে কাজ করবেন তিনি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক অ্যালিসন ব্লেকের প্রাচীন ও আধুনিক ইতিহাস বিষয়ে আগ্রহ রয়েছে। ১৯৮৩ সালে তার বিএ ডিগ্রি নেয়ার পর লন্ডনে জন্ম নেওয়া নারী নিজ শহরেই প্রত্নতত্ত্ববিদ হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। এরপর বৃটিশ সিভিল সার্ভিসে যোগ দেয়ার আগে তিনি একটি অর্থনৈতিক নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।
হর্ষ বর্ধন: এদিকে নতুন ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন সিংলা বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসছেন বলে জানিয়েছে ভারতীয় হাইকমিশন। গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সেখানে বলা হয়, হাইকমিশনার সিংলা থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে করে ঢাকায় পৌঁছাবেন। ভারতীয় ফরেন সার্ভিসে ‘উদীয়মান তারকাদের’ অন্যতম একজন হিসেবে বিবেচিত হর্ষ বর্ধন সিংলা পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ের সন্তান। ঢাকায় পরবর্তী হাইকমিশনার হিসাবে নিয়োগ পাওয়ার পর থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাসের দেয়া এক সংবর্ধনায় সিংলা তার নতুন এসাইনমেন্টের বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি দিল্লির সব প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুই দেশের সম্পর্ক ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যেতে কাজ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন। দীর্ঘ ৩০ বছরে বর্ণাঢ্য কূটনৈতিক জীবনে হর্ষ বর্ধন প্যারিস, হ্যানয় ও তেল আবিবের ভারতীয় দূতাবাসে বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি জাতিসংঘে ভারতের স্থায়ী মিশনের কাউন্সিলর এবং চীনের হো চি মিন শহর, ভিয়েতনাম ও দক্ষিণ আফ্রিকার ডারবান শহরে ভারতের কনসাল জেনারেল ছিলেন। ব্যাংককে নিয়োগ পাওয়ার আগে হেড কোয়ার্টারে যুগ্ম সচিব হিসেবে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, মিয়ানমার ও মালদ্বীপের বিষয়গুলোর দেখভাল করতেন তিনি। দিল্লির সেন্ট স্টিফেনস কলেজের স্নাতক সিংলা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যোগ দেয়ার আগে ভারতের করপোরেট ও সেবা খাতে কাজ করেছেন। থাইল্যান্ডে দেশটির রাষ্ট্রদূতের পাশাপাশি ইউএনইএসসিএপি’তে স্থায়ী প্রতিনিধির দায়িত্বে ছিলেন তিনি। গত ডিসেম্বরে ঢাকা মিশন শেষ করে যাওয়া সিংলার পূর্বসূরি পঙ্কজ শরণ রাশিয়ায় দেশটির রাষ্ট্রদূত হিসেবে এরই মধ্যে যোগ দিয়েছেন।
No comments