‘পাক-আফগান সীমান্ত এখনো আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্র’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্ত এখনো সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্রবিন্দু। তিনি বলেন, সোমালিয়া ও ইয়েমেন বর্তমানে আল-কায়েদার শক্ত ঘাঁটি হওয়া সত্ত্বেও দেশ দুটিতে মার্কিন সেনা পাঠানোর কোনো পরিকল্পনা তাঁর নেই।
একটি মার্কিন পত্রিকাকে সাক্ষাত্কারে ওবামা বলেন, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার সীমান্তবর্তী এলাকা এখনো আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্রস্থল হয়ে রয়ে গেছে। সাক্ষাত্কারটির একটি সংক্ষিপ্তসার গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে।
বারাক ওবামা ইতিমধ্যেই ইয়েমেনে ক্রমবর্ধমান জঙ্গি হুমকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক বিশ্বের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানালেও এ মুহূর্তে সেখানে মার্কিন সেনা পাঠানোর সম্ভাবনা একেবারেই নেই বলে নিশ্চিত করেছেন প্রেসিডেন্টের সামরিক কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন।
এ ব্যাপারে বারাক ওবামা বলেন, ‘আমি সেখানে সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা একেবারেই উড়িয়ে দিচ্ছি না। এই পৃথিবীতে সবকিছুই সম্ভব। তবে এ মুহূর্তে সোমালিয়া ও ইয়েমেনের মতো দেশগুলোতে জঙ্গি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে একযোগে কাজ করাটাই বেশি জরুরি।’
সাক্ষাত্কারে ওবামা আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ইয়েমেন ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের একটি শক্তিশালী ঘাঁটি হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে এটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি সমস্যাও বটে।
গত ২৫ ডিসেম্বর একটি মার্কিন যাত্রীবাহী বিমানে বোমা হামলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাওয়ার পর ইয়েমেনে আল-কায়েদার অস্তিত্ব ও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার কথা সামনে চলে আসে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইয়েমেনের বিভিন্ন আল-কায়েদা ঘাঁটি চিহ্নিত করে সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে। এর পাশাপাশি ইয়েমেনকে অধিকতর সামরিক ও আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন ইয়েমেনে সন্ত্রাস মোকাবিলায় একটি আধুনিক বাহিনী গড়ে তোলার ব্যাপারে সহযোগিতার কথা ঘোষণা করেছে।
একটি মার্কিন পত্রিকাকে সাক্ষাত্কারে ওবামা বলেন, আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের মধ্যকার সীমান্তবর্তী এলাকা এখনো আল-কায়েদার কর্মকাণ্ডের মূল কেন্দ্রস্থল হয়ে রয়ে গেছে। সাক্ষাত্কারটির একটি সংক্ষিপ্তসার গতকাল সোমবার প্রকাশিত হয়েছে।
বারাক ওবামা ইতিমধ্যেই ইয়েমেনে ক্রমবর্ধমান জঙ্গি হুমকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক বিশ্বের প্রতি সহযোগিতার আহ্বান জানালেও এ মুহূর্তে সেখানে মার্কিন সেনা পাঠানোর সম্ভাবনা একেবারেই নেই বলে নিশ্চিত করেছেন প্রেসিডেন্টের সামরিক কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল মাইক মুলেন।
এ ব্যাপারে বারাক ওবামা বলেন, ‘আমি সেখানে সৈন্য পাঠানোর সম্ভাবনা একেবারেই উড়িয়ে দিচ্ছি না। এই পৃথিবীতে সবকিছুই সম্ভব। তবে এ মুহূর্তে সোমালিয়া ও ইয়েমেনের মতো দেশগুলোতে জঙ্গি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে একযোগে কাজ করাটাই বেশি জরুরি।’
সাক্ষাত্কারে ওবামা আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে ইয়েমেন ওসামা বিন লাদেনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের একটি শক্তিশালী ঘাঁটি হয়ে উঠছে। সেই সঙ্গে এটি যুক্তরাষ্ট্রের জন্য একটি সমস্যাও বটে।
গত ২৫ ডিসেম্বর একটি মার্কিন যাত্রীবাহী বিমানে বোমা হামলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাওয়ার পর ইয়েমেনে আল-কায়েদার অস্তিত্ব ও যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের পরিকল্পনার কথা সামনে চলে আসে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইয়েমেনের বিভিন্ন আল-কায়েদা ঘাঁটি চিহ্নিত করে সেখানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে। এর পাশাপাশি ইয়েমেনকে অধিকতর সামরিক ও আর্থিক সহায়তার কথা ঘোষণা করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন ইয়েমেনে সন্ত্রাস মোকাবিলায় একটি আধুনিক বাহিনী গড়ে তোলার ব্যাপারে সহযোগিতার কথা ঘোষণা করেছে।
No comments