পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অভিজিতের বাবার প্রশ্ন
দুর্বৃত্তদের
হামলায় নিহত অভিজিৎ রায়কে নির্মমভাবে হত্যা করার দুই দিনের মাথায় খুনিদের
কাউকে শনাক্ত বা গ্রেপ্তার না করায় প্রশ্ন তুলেছেন তার বাবা অজয় রায়। তিনি
বলেছেন, পুলিশি তদন্তে তারা সন্তুষ্ট নন। হত্যাকাণ্ডের ২৪ ঘণ্টা পেরিয়ে
গেলেও পুলিশ কোন রেজাল্ট দিতে পারেনি। শাহবাগ থানায় গিয়েছিলাম। থানা পুলিশ
আমাকে ‘শক্তভাবে কাজ করছেন’ বলে আশ্বস্ত করেছে। কিন্তু এর কোন আলামত আমি
দেখিনি। গতকাল দুপুরে রমনা থানার পেছনে সিদ্ধেশ্বরী ইস্টার্ন হাউজিংয়ের
বাসায় বসে তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত একজনকেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি তাহলে
কিভাবে আমি হ্যাপি হবো?
অভিজিতের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যে গোষ্ঠী জড়িত সেই গোষ্ঠীকে পুলিশের চেনার কথা। তাদের কাছে তালিকা রয়েছে। আমি এখনও বিশ্বাস করি পুলিশ চাইলেই তাদের ধরতে পারে। র্যাব-পুলিশ সবাই মিলে কেন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করছে না বলে প্রশ্ন ছোড়েন তিনি। অজয় রায় জানান, ঘটনার পরপরই অপরিচিত একটি নম্বর থেকে তাকে ফোন করে হুমকি দেয়। ছেলের মতো তাকেও একই পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে হুমকি দেয়া হয়। তিনি বিষয়টি পুলিশ কর্মকর্তাদের মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। এর আগে গত কয়েক বছর ধরে মাঝেমধ্যেই ল্যান্ডফোনে তাকে হুমকি দেয়া হতো বলে জানান তিনি। এফবিআইয়ের পক্ষ থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, তদন্ত যারাই করুক আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। অজয় রায় বলেন, অভিজিৎ সেক্যুলার মাইন্ডের ছিল। একারণেই তাকে জীবন দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, অভিজিৎকে যেখানে হত্যা করা হয় তার আশপাশেই পুলিশ ছিল। পুলিশ হামলার পরও কাউকে ধরতে পারলো না এটা মেনে নেয়ার নয়।
অভিজিতের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞানের সাবেক এই অধ্যাপক বলেন, অভিজিৎ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যে গোষ্ঠী জড়িত সেই গোষ্ঠীকে পুলিশের চেনার কথা। তাদের কাছে তালিকা রয়েছে। আমি এখনও বিশ্বাস করি পুলিশ চাইলেই তাদের ধরতে পারে। র্যাব-পুলিশ সবাই মিলে কেন হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করছে না বলে প্রশ্ন ছোড়েন তিনি। অজয় রায় জানান, ঘটনার পরপরই অপরিচিত একটি নম্বর থেকে তাকে ফোন করে হুমকি দেয়। ছেলের মতো তাকেও একই পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে হুমকি দেয়া হয়। তিনি বিষয়টি পুলিশ কর্মকর্তাদের মৌখিকভাবে জানিয়েছেন। এর আগে গত কয়েক বছর ধরে মাঝেমধ্যেই ল্যান্ডফোনে তাকে হুমকি দেয়া হতো বলে জানান তিনি। এফবিআইয়ের পক্ষ থেকে তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল জানিয়ে তিনি বলেন, তদন্ত যারাই করুক আমি আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই। অজয় রায় বলেন, অভিজিৎ সেক্যুলার মাইন্ডের ছিল। একারণেই তাকে জীবন দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, অভিজিৎকে যেখানে হত্যা করা হয় তার আশপাশেই পুলিশ ছিল। পুলিশ হামলার পরও কাউকে ধরতে পারলো না এটা মেনে নেয়ার নয়।
No comments