সিটি নির্বাচনে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির আহ্বান সুজনের
দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হলেও নির্বাচন কমিশন নীরব: চট্টগ্রামে সংবাদ সম্মেলনে সুজন |
চট্টগ্রাম
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অর্থ ও অন্য কিছুর বিনিময়ে ভোট কেনা থেকে
প্রার্থীদের বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন সুশাসনের জন্য নাগরিক সুজন।
একইসঙ্গে ভোটারদের ভয়ভীতি প্রদর্শন বা কোন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের
সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়া থেকেও বিরত থাকতে সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছেন তারা।
অন্যথায় এই ব্যাপারে সঠিক সময়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে নির্বাচন কমিশনকে দেরি না করার পরামর্শ দেন। গতকাল সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। এই সময় তিনি উল্লেখ করেন, আমরা মনে করি, এই নির্বাচন ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটিতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি না থাকায় নাগরিকরা বিভিন্ন সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অন্যদিকে শিগগিরই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে। জুলাই মাসের মধ্যেই এ নির্বাচন করার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় (চট্টগ্রাম) থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রাম সিটিতে মোট ভোটার ১৮ লাখ ১৩ হাজার ৪৪৯ জন। পুরুষ ভোটার নয় লাখ ৩৭ হাজার ৫৩ জন এবং নারী ভোটার আট লাখ ৭৬ হাজার ৩৯৬ জন। সাধারণ ওয়ার্ডের সংখ্যা ৪১ এবং সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের সংখ্যা ১৪। এই নির্বাচনে ৭১৯টি কেন্দ্রে চার হাজার ৯০৬টি বুথ থাকবে। নির্বাচনে ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি ৪১টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার এক লাখ ২৩ হাজার ৯৭ জন। ২০১০ সালের জুনে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৮ জন।
আশার কথা যে, নির্ধারিত সময়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমরা সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক-এর পক্ষ থেকে আশা করি, এ নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে, যার মধ্য দিয়ে সৎ, যোগ্য ও জনকল্যাণে নিবেদিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে করপোরেশনের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। স্ব্বাগত জানালেও এ নির্বাচন নিয়ে রয়েছে আমাদের কিছু উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
বর্তমানে সারা দেশে পেট্রলবোমা হামলা ও বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ নানা ধরনের সহিংসতা ঘটছে। মূলত ৫ই জানুয়ারির পর থেকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ২০ দলীয় জোটের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে সরকার এ আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে ক্রমাগতভাবে কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠেছে, বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের নামে বহু মামলা দায়ের করেছে, লাখ লাখ ব্যক্তিকে আসামি করেছে এবং অনেককেই গ্রেপ্তার করেছে।
এর ফলে অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীই মামলার কারণে কারারুদ্ধ বা পলাতক রয়েছেন। এ অবস্থায় সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি তথা লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয় নির্বাচন এবং এসব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের কোন সুযোগ নেই। তা সত্ত্বেও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ আরও অনেক দলই ইতিমধ্যে তাদের মেয়র পদপ্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। তারা অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে বিরত রাখছে। নিঃসন্দেহে এতে প্রচলিত বিধি-বিধানই শুধু উপেক্ষিত হচ্ছে না, রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফলকে প্রভাবিত করার সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছে।
অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায় যে, নির্দলীয় নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং ভোটারদের জন্য অনেক বেশি ‘চয়েস’ থাকে। ফলে তাদের পক্ষে যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাওয়ার বেশি সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের গুণগত মানে পরিবর্তন সাধনে সহায়তা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে।
নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই কয়েকজন প্রার্থীর পক্ষ থেকে চট্টগ্রামসহ তিন সিটিতেই অসংখ্য বিলবোর্ড স্থাপন ও দেয়ালে পোস্টার সাঁটার মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে, যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এ ধরনের প্রচারণার সুযোগে ধনাঢ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত ব্যয়সীমার বাইরে ভোটারদেরকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে ব্যাপক পরিমাণের অর্থ ব্যয় করতে পারেন, যা নির্বাচনী ক্ষেত্রকে অসমতল করে তোলে। দুর্ভাগ্যবশত নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে ছিল সম্পূর্ণ নির্বাক।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ ধাকবে, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী আচরণবিধি যথাযথভাবে মেনে চলেন, সে ব্যাপারে কঠোর ভূমিকা পালন করুন। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত হলফনামা ও আয়কর রিটার্ন সকল আগ্রহী ব্যক্তিরা যাতে দ্রুত সংগ্রহ করতে পারে সে ব্যবস্থা করুন। এগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখুন এবং দ্রুততার সঙ্গে কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও প্রচার করন। কালোটাকা ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করুন। কেউ নিরপেক্ষতা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। প্রয়োজনে নির্বাচনের পূর্বেই সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন।
সংবাদ সম্মেলনে সুজনের সম্পাদক ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা কমিটির সভাপতি প্রফেসর মোহাম্মদ সিকান্দার খান ও সম্পাদক অ্যাডভোকেট আকতার কবীর চৌধুরী।
অন্যথায় এই ব্যাপারে সঠিক সময়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে নির্বাচন কমিশনকে দেরি না করার পরামর্শ দেন। গতকাল সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চসিক নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সুজনের সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদার। এই সময় তিনি উল্লেখ করেন, আমরা মনে করি, এই নির্বাচন ঢাকা ও চট্টগ্রামবাসীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা সিটি করপোরেশন দুটিতে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি না থাকায় নাগরিকরা বিভিন্ন সেবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অন্যদিকে শিগগিরই চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হবে। জুলাই মাসের মধ্যেই এ নির্বাচন করার আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় (চট্টগ্রাম) থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, চট্টগ্রাম সিটিতে মোট ভোটার ১৮ লাখ ১৩ হাজার ৪৪৯ জন। পুরুষ ভোটার নয় লাখ ৩৭ হাজার ৫৩ জন এবং নারী ভোটার আট লাখ ৭৬ হাজার ৩৯৬ জন। সাধারণ ওয়ার্ডের সংখ্যা ৪১ এবং সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডের সংখ্যা ১৪। এই নির্বাচনে ৭১৯টি কেন্দ্রে চার হাজার ৯০৬টি বুথ থাকবে। নির্বাচনে ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডে সবচেয়ে বেশি ৪১টি ভোটকেন্দ্র রয়েছে। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার এক লাখ ২৩ হাজার ৯৭ জন। ২০১০ সালের জুনে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ১৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬৬৮ জন।
আশার কথা যে, নির্ধারিত সময়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। আমরা সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক-এর পক্ষ থেকে আশা করি, এ নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হবে, যার মধ্য দিয়ে সৎ, যোগ্য ও জনকল্যাণে নিবেদিত প্রার্থীরা নির্বাচিত হয়ে করপোরেশনের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। স্ব্বাগত জানালেও এ নির্বাচন নিয়ে রয়েছে আমাদের কিছু উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা।
বর্তমানে সারা দেশে পেট্রলবোমা হামলা ও বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ নানা ধরনের সহিংসতা ঘটছে। মূলত ৫ই জানুয়ারির পর থেকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ২০ দলীয় জোটের আন্দোলন অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে সরকার এ আন্দোলন দমনের লক্ষ্যে ক্রমাগতভাবে কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠেছে, বিরোধী জোটের নেতাকর্মীদের নামে বহু মামলা দায়ের করেছে, লাখ লাখ ব্যক্তিকে আসামি করেছে এবং অনেককেই গ্রেপ্তার করেছে।
এর ফলে অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীই মামলার কারণে কারারুদ্ধ বা পলাতক রয়েছেন। এ অবস্থায় সম্ভাব্য সকল প্রার্থীর অংশগ্রহণে নির্বাচন অনুষ্ঠানের পরিবেশ সৃষ্টি তথা লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। এ লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য আমরা নির্বাচন কমিশনের প্রতি জোর দাবি জানাচ্ছি।
স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয় নির্বাচন এবং এসব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নের কোন সুযোগ নেই। তা সত্ত্বেও ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও বিএনপিসহ আরও অনেক দলই ইতিমধ্যে তাদের মেয়র পদপ্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে। তারা অনেক সম্ভাব্য প্রার্থীকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা থেকে বিরত রাখছে। নিঃসন্দেহে এতে প্রচলিত বিধি-বিধানই শুধু উপেক্ষিত হচ্ছে না, রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনী ফলাফলকে প্রভাবিত করার সুযোগও সৃষ্টি হচ্ছে।
অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যায় যে, নির্দলীয় নির্বাচনে প্রার্থীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং ভোটারদের জন্য অনেক বেশি ‘চয়েস’ থাকে। ফলে তাদের পক্ষে যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পাওয়ার বেশি সুযোগ সৃষ্টি হয়, যা নির্বাচিত প্রতিনিধিদের গুণগত মানে পরিবর্তন সাধনে সহায়তা এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে।
নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার আগেই কয়েকজন প্রার্থীর পক্ষ থেকে চট্টগ্রামসহ তিন সিটিতেই অসংখ্য বিলবোর্ড স্থাপন ও দেয়ালে পোস্টার সাঁটার মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে, যা আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, এ ধরনের প্রচারণার সুযোগে ধনাঢ্য প্রার্থীরা নির্ধারিত ব্যয়সীমার বাইরে ভোটারদেরকে প্রভাবিত করার লক্ষ্যে ব্যাপক পরিমাণের অর্থ ব্যয় করতে পারেন, যা নির্বাচনী ক্ষেত্রকে অসমতল করে তোলে। দুর্ভাগ্যবশত নির্বাচন কমিশন এ ব্যাপারে ছিল সম্পূর্ণ নির্বাক।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি অনুরোধ ধাকবে, অবাধ, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে যথোপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ এবং প্রার্থীরা যাতে নির্বাচনী আচরণবিধি যথাযথভাবে মেনে চলেন, সে ব্যাপারে কঠোর ভূমিকা পালন করুন। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত হলফনামা ও আয়কর রিটার্ন সকল আগ্রহী ব্যক্তিরা যাতে দ্রুত সংগ্রহ করতে পারে সে ব্যবস্থা করুন। এগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখুন এবং দ্রুততার সঙ্গে কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ ও প্রচার করন। কালোটাকা ও পেশিশক্তির প্রভাবমুক্ত নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ নির্বাচনী দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করুন। কেউ নিরপেক্ষতা ভঙ্গ করলে তাৎক্ষণিকভাবে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। প্রয়োজনে নির্বাচনের পূর্বেই সেনাবাহিনী মোতায়েন করুন।
সংবাদ সম্মেলনে সুজনের সম্পাদক ছাড়াও অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা কমিটির সভাপতি প্রফেসর মোহাম্মদ সিকান্দার খান ও সম্পাদক অ্যাডভোকেট আকতার কবীর চৌধুরী।
No comments