সমরাস্ত্রে সবচেয়ে সমৃদ্ধ সৌদি সেনা
উপসাগরীয়
অঞ্চলের সবচেয়ে বেশি আধুনিক সমরাস্ত্র সজ্জিত সেনাবাহিনীটি সৌদি আরবের। এর
বাইরেও দেশটির পশ্চিমা মিত্রদের পক্ষ থেকে রয়েছে যে কোনো পরিস্থিতিতে
নিরাপত্তা দেয়ার প্রতিশ্র“তি। ইন্টারন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক
স্টাডিজের বরাত দিয়ে শনিবার এএফপি এ তথ্য জানিয়েছে।
সৌদি সশস্ত্র বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা ২ লাখ ২৭ হাজার। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর নিয়মিত সদস্য ৭৫ হাজার, বিমান বাহিনীর ২০ হাজার এবং নৌবাহিনীর সাড়ে ১৩ হাজার।
১৬ হাজার সদস্য দেশটির বিমান প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত। কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে আছেন আড়াই হাজার সৈন্য এবং বাকি ১ লাখ হচ্ছেন ‘ন্যাশনাল গার্ড’-এর সদস্য। এর বাইরেও রয়েছে প্যারামিলিটারি বাহিনীর সাড়ে ২৪ হাজার সদস্যও।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সৌদি আরবের ঘনিষ্ট সামরিক সম্পর্ক রয়েছে। এসব দেশের অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র এবং প্রশিক্ষণ পায় দেশটির সেনাবাহিনী।
আন্তর্জাতিক অস্ত্র বাজারে সৌদি আরব অন্যতম বড় ক্রেতা। প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র কেনে উপসাগরীয় অঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশটি।
ইরানের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা হুমকি থাকায় এসব অস্ত্র কেনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার থেকে সীমান্তবর্তী দেশ ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত শিয়া বিদ্রোহী হুথিদের বাড়াবাড়ি নিয়ন্ত্রণে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব। হামলায় আরও ৯টি দেশ সামরিক এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশ সরঞ্জামগত দিক থেকে সহায়তা করছে। বেশিরভাগ অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য থেকে কিনলেও ফ্রান্স এবং জার্মানির সঙ্গে অস্ত্র কেনার চুক্তি আছে সৌদির। এর মধ্যে ইউরোফাইটার জেট যুক্ত হয়েছে দেশটির বিমান বাহিনীতে। রয়েছে ৬০০ ট্যাংক, ৭৮০টি অস্ত্রসজ্জিত যান এবং ১৪২৩টি সেনাবহনের গাড়ি। বিমান বাহিনীতে এফ-১৫, ইউরোফাইটার, টর্নেডো, টাইফুনসহ বিভিন্ন ধরনের ৩১৩টি ফাইটার জেট রয়েছে। এর বাইরে হেলিকপ্টার রয়েছে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক।
১৬টি প্যাট্রিয়ট, ১৭টি শাহিন, ১৬টি হক এবং ৭৩টি ক্রোটেল/শাহিন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে সৌদি আরবের কাছে। নতুন করে অর্ডার দেয়া হয়েছে আরও বহু ধরনের অত্যাধুনিক অস্ত্রের।
সশস্ত্র বাহিনীতে মোট সদস্য : ২ লাখ ২৭ হাজার
সেনাবাহিনী : ৭৫ হাজার
বিমান বাহিনী : ২০ হাজার
নৌ-বাহিনী : ১৩ হাজার ৫শ’
বিমান প্রতিরক্ষা : ১৬ হাজার
ক্ষেপণাস্ত্র তত্ত্বাবধান : ২৫শ’
ন্যাশনাল গার্ড : ১ লাখ
সৌদি সশস্ত্র বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা ২ লাখ ২৭ হাজার। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর নিয়মিত সদস্য ৭৫ হাজার, বিমান বাহিনীর ২০ হাজার এবং নৌবাহিনীর সাড়ে ১৩ হাজার।
১৬ হাজার সদস্য দেশটির বিমান প্রতিরক্ষায় নিয়োজিত। কৌশলগত ক্ষেপণাস্ত্র তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে আছেন আড়াই হাজার সৈন্য এবং বাকি ১ লাখ হচ্ছেন ‘ন্যাশনাল গার্ড’-এর সদস্য। এর বাইরেও রয়েছে প্যারামিলিটারি বাহিনীর সাড়ে ২৪ হাজার সদস্যও।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্সের সেনাবাহিনীর সঙ্গে সৌদি আরবের ঘনিষ্ট সামরিক সম্পর্ক রয়েছে। এসব দেশের অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র এবং প্রশিক্ষণ পায় দেশটির সেনাবাহিনী।
আন্তর্জাতিক অস্ত্র বাজারে সৌদি আরব অন্যতম বড় ক্রেতা। প্রতি বছর বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র কেনে উপসাগরীয় অঞ্চলের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশটি।
ইরানের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা হুমকি থাকায় এসব অস্ত্র কেনা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার থেকে সীমান্তবর্তী দেশ ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত শিয়া বিদ্রোহী হুথিদের বাড়াবাড়ি নিয়ন্ত্রণে বিমান হামলা শুরু করে সৌদি আরব। হামলায় আরও ৯টি দেশ সামরিক এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশ সরঞ্জামগত দিক থেকে সহায়তা করছে। বেশিরভাগ অস্ত্র যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য থেকে কিনলেও ফ্রান্স এবং জার্মানির সঙ্গে অস্ত্র কেনার চুক্তি আছে সৌদির। এর মধ্যে ইউরোফাইটার জেট যুক্ত হয়েছে দেশটির বিমান বাহিনীতে। রয়েছে ৬০০ ট্যাংক, ৭৮০টি অস্ত্রসজ্জিত যান এবং ১৪২৩টি সেনাবহনের গাড়ি। বিমান বাহিনীতে এফ-১৫, ইউরোফাইটার, টর্নেডো, টাইফুনসহ বিভিন্ন ধরনের ৩১৩টি ফাইটার জেট রয়েছে। এর বাইরে হেলিকপ্টার রয়েছে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক।
১৬টি প্যাট্রিয়ট, ১৭টি শাহিন, ১৬টি হক এবং ৭৩টি ক্রোটেল/শাহিন ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে সৌদি আরবের কাছে। নতুন করে অর্ডার দেয়া হয়েছে আরও বহু ধরনের অত্যাধুনিক অস্ত্রের।
সশস্ত্র বাহিনীতে মোট সদস্য : ২ লাখ ২৭ হাজার
সেনাবাহিনী : ৭৫ হাজার
বিমান বাহিনী : ২০ হাজার
নৌ-বাহিনী : ১৩ হাজার ৫শ’
বিমান প্রতিরক্ষা : ১৬ হাজার
ক্ষেপণাস্ত্র তত্ত্বাবধান : ২৫শ’
ন্যাশনাল গার্ড : ১ লাখ
No comments