মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট ঢাকায় by মিজানুর রহমান
ঢাকায়
এসে পৌঁছেছেন নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া স্টিফেনস ব্লুম বার্নিকাট।
রোববার বেলা ৩টা ২৫ মিনিটে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে
পৌঁছান। থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন নয়া মার্কিন রাষ্ট্রদূত।
তিনি বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজিনার স্থলাভিষিক্ত হলেন। বার্নিকাট
হলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের পঞ্চদশ রাষ্ট্রদূত। মার্কিন
প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পদে গত ২২শে
মে বার্নিকাটকে মনোনীত করেন। এরপর মনোনীত ব্যক্তি মার্কিন সিনেটের
পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির শুনানিতে অংশ নেন? শুনানি শেষে ওই কূটনীতিকের নিয়োগ
চূড়ান্ত হয়। ১৮ই নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্র সময় রাত ৮টা ২১ মিনিটের কিছু আগে
কণ্ঠভোটে মার্কিন সিনেটে আরও চার জন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বার্নিকাটের
প্রস্তাবটিও চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়।
উল্লেখ্য, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন মার্সিয়া। তিনি পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস গত বছরের ২২মে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, মার্সিয়া বার্নিকাট বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়নের আগ পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-সহকারী মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সেনেগাল ও গিনি বিসাউতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অধিদপ্তরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং ভুটান বিষয়ক পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগে জ্যেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মার্কিন সিনেটে ১৮ই নভেম্বরে তার নিয়োগ প্রস্তবটি কনফারমেশনের জন্য ‘এঙিকিউটিভ ক্যালেন্ডার ৯৫৪ হিসেবে আসে’।
উল্লেখ্য, জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেন মার্সিয়া। তিনি পেশাদার কূটনীতিক। হোয়াইট হাউস গত বছরের ২২মে দেয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, মার্সিয়া বার্নিকাট বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত হিসেবে মনোনয়নের আগ পর্যন্ত মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-সহকারী মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০০৮ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সেনেগাল ও গিনি বিসাউতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত ছিলেন। এর আগে ২০০৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক অধিদপ্তরে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ এবং ভুটান বিষয়ক পরিচালক হিসেবে কাজ করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মানবসম্পদ বিভাগে জ্যেষ্ঠ পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মার্কিন সিনেটে ১৮ই নভেম্বরে তার নিয়োগ প্রস্তবটি কনফারমেশনের জন্য ‘এঙিকিউটিভ ক্যালেন্ডার ৯৫৪ হিসেবে আসে’।
No comments