১৯টি রামদাসহ ছাত্রলীগের ৫ কর্মী গ্রেপ্তার
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে গতকাল বৃহস্পতিবার ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় সংগঠনটির পাঁচ কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাঁদের কাছ থেকে ১৯টি রামদা ও চারটি গুলিভর্তি একটি রিভলবার উদ্ধার করা হয়েছে।
সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের নেতা-কর্মীদের গুলি ও ধারালো অস্ত্রের কোপে প্রাণ হারিয়েছেন ছাত্রলীগের কর্মী সুমন চন্দ্র দাস (২২)। সংঘর্ষকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশ সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৮ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশ রাবার বুলেটে আহত। সংঘর্ষের জের ধরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেনের ভাষ্য, সংঘর্ষের পরে গতকাল রাত থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ ছাত্রলীগের পাঁচজন কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন সজল দাস (২৪), জয়ন্ত দাস (২৪), এমদাদুল হক (২৭), বেলাল আহমদ (২২) ও নাইম আহমদ (২১) । এর মধ্যে এমদাদুল হককে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে এবং অন্যদের হামলা ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে বলে জানান ওসি আখতার হোসেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার সূত্র জানায়, সংঘর্ষের ঘটনায় আজ সকাল পর্যন্ত ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই-বাছাই করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ১৪ জন আটকের ব্যাপারে পুলিশের কাছ থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাসকে প্রধান করে ওই কমিটি করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন নজরুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস।
সংঘর্ষে প্রতিপক্ষের নেতা-কর্মীদের গুলি ও ধারালো অস্ত্রের কোপে প্রাণ হারিয়েছেন ছাত্রলীগের কর্মী সুমন চন্দ্র দাস (২২)। সংঘর্ষকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও পুলিশ সদস্যসহ আহত হয়েছেন অন্তত ২৫ জন। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৮ জনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অধিকাংশ রাবার বুলেটে আহত। সংঘর্ষের জের ধরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
জালালাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আখতার হোসেনের ভাষ্য, সংঘর্ষের পরে গতকাল রাত থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পুলিশ ছাত্রলীগের পাঁচজন কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা হলেন সজল দাস (২৪), জয়ন্ত দাস (২৪), এমদাদুল হক (২৭), বেলাল আহমদ (২২) ও নাইম আহমদ (২১) । এর মধ্যে এমদাদুল হককে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ আইনে এবং অন্যদের হামলা ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করেছে বলে জানান ওসি আখতার হোসেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পক্ষ থেকে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার সূত্র জানায়, সংঘর্ষের ঘটনায় আজ সকাল পর্যন্ত ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। তাদের সম্পর্কে তথ্য যাচাই-বাছাই করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ১৪ জন আটকের ব্যাপারে পুলিশের কাছ থেকে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
গতকাল রাতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তিন সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ইলিয়াস উদ্দিন বিশ্বাসকে প্রধান করে ওই কমিটি করা হয়। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন নজরুল ইসলাম, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউনুস।
No comments