সাকিব–মুশফিকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ
তামিম ফিরে গেলেন পানিয়াঙ্গারার বলে। ছবি: শামসুল হক |
শুরুতেই জোড়া একটা ধাক্কা। ২৬ রানেই ফিরে গেলেন দুই ওপেনার। সেটি সামলে উঠতে না উঠতেই ৭০ রান উঠতেই নেই চার ব্যাটসম্যান! বিপর্যয় থেকে দলকে উদ্ধার করতে লড়ছেন সাকিব আল হাসান ও মুশফিকুর রহিম। দুজনের অবিচ্ছিন্ন শতরানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। এই প্রতিবেদন লেখার সময় ৩৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৪ উইকেটে ১৭৭। ষষ্ঠ ওয়ানডে সেঞ্চুরি থেকে ২৩ রান দূরে সাকিব। মুশফিক ব্যাট করছেন ৪১ রানে।
শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে স্বাগতিকেরা। রান উঠতে থাকে ধীর গতিতে। ২৫ ওভার পর্যন্ত ওভার প্রতি রান ছিল চারের নিচে। তবে সাকিব-মুশফিকের দৃঢ়তায় রানের গতি বাড়তে শুরু করে। প্রতিবেদন লেখার সময় ওভার-প্রতি রান ৪.৭৮।
সাজঘরে ফিরে যাওয়া বাংলাদেশের চার ব্যাটসম্যানের তিনজনই নিজের উইকেটটি বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন প্রতিপক্ষের হাতে! তামিমের বলটি অবশ্য বেশ ভালো ছিল। তিনাশে পানিয়াঙ্গারার ভেতরে ঢোকা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হন তামিম। জিম্বুাবুয়ের বিপক্ষে তিন টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচেই তামিম ফিরেছিলেন মাত্র ৫ রানে। বোলার ছিলেন পানিয়াঙ্গারা। চট্টগ্রামে প্রথম ওয়ানডেতেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! তামিম ফিরলেন ওই ৫ রানেই। বোলার? সেই পানিয়াঙ্গারা!
এনামুল আউট হলেন আত্মঘাতী এক শট খেলে। টেন্ডাই চাতারার বলটি অমন অদ্ভুত শট কেন খেলতে গেলেন, তা এনামুলই ভালো বলতে পারবেন! চিগুম্বুরার হাতে ধরা পড়ার আগে করলেন ১২ রান। মাহমুদউল্লাহ আউট হলেন আত্মঘাতী শট খেলে। চাতারার বলে অহেতুক শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ উঠিয়ে দিলেন মিড অনে দাঁড়ানো তাফাদজাওয়া কামুনগোজির হাতে। আগের দুই ব্যাটসম্যানের মতো মুমিনুলও যোগ দিলেন আত্মহননের মিছিলে! উইকেটে থিতু হয়েও কেন জন নিয়ুম্বুর অফস্টাম্পের বাইরের বল স্কুপ করতে গেলেন এ বাঁহাতি, তার উত্তর কোথায় মিলবে? ফেরার আগে মুমিনুলের সংগ্রহ ৩১ রান। সাকিবের সঙ্গে মুমিনুলের চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে ৩৯ রান। সেখান থেকে সাকিব–মুশফিক জুটি ঘুরে দাঁড়ানোর পথ না দেখালে ভীষণ বিপদেই পড়ে যেত বাংলাদেশ।
শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে স্বাগতিকেরা। রান উঠতে থাকে ধীর গতিতে। ২৫ ওভার পর্যন্ত ওভার প্রতি রান ছিল চারের নিচে। তবে সাকিব-মুশফিকের দৃঢ়তায় রানের গতি বাড়তে শুরু করে। প্রতিবেদন লেখার সময় ওভার-প্রতি রান ৪.৭৮।
সাজঘরে ফিরে যাওয়া বাংলাদেশের চার ব্যাটসম্যানের তিনজনই নিজের উইকেটটি বিলিয়ে দিয়ে এসেছেন প্রতিপক্ষের হাতে! তামিমের বলটি অবশ্য বেশ ভালো ছিল। তিনাশে পানিয়াঙ্গারার ভেতরে ঢোকা বল কাট করতে গিয়ে বোল্ড হন তামিম। জিম্বুাবুয়ের বিপক্ষে তিন টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচেই তামিম ফিরেছিলেন মাত্র ৫ রানে। বোলার ছিলেন পানিয়াঙ্গারা। চট্টগ্রামে প্রথম ওয়ানডেতেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি! তামিম ফিরলেন ওই ৫ রানেই। বোলার? সেই পানিয়াঙ্গারা!
এনামুল আউট হলেন আত্মঘাতী এক শট খেলে। টেন্ডাই চাতারার বলটি অমন অদ্ভুত শট কেন খেলতে গেলেন, তা এনামুলই ভালো বলতে পারবেন! চিগুম্বুরার হাতে ধরা পড়ার আগে করলেন ১২ রান। মাহমুদউল্লাহ আউট হলেন আত্মঘাতী শট খেলে। চাতারার বলে অহেতুক শট খেলতে গিয়ে ক্যাচ উঠিয়ে দিলেন মিড অনে দাঁড়ানো তাফাদজাওয়া কামুনগোজির হাতে। আগের দুই ব্যাটসম্যানের মতো মুমিনুলও যোগ দিলেন আত্মহননের মিছিলে! উইকেটে থিতু হয়েও কেন জন নিয়ুম্বুর অফস্টাম্পের বাইরের বল স্কুপ করতে গেলেন এ বাঁহাতি, তার উত্তর কোথায় মিলবে? ফেরার আগে মুমিনুলের সংগ্রহ ৩১ রান। সাকিবের সঙ্গে মুমিনুলের চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে ৩৯ রান। সেখান থেকে সাকিব–মুশফিক জুটি ঘুরে দাঁড়ানোর পথ না দেখালে ভীষণ বিপদেই পড়ে যেত বাংলাদেশ।
No comments