লালপুরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
নাটোরের লালপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আশরাফ আলীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বৃহস্পতিবার দুপুরে নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠিয়েছে। খবর লেখা পর্যন্ত এ ব্যাপারে লালপুর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছিল। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, লালপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও উপজেলার বড় বিলসলিয়া গ্রামের মৃত বয়েজ উদ্দিনের ছেলে আশরাফ আলী (৪৭) বুধবার রাত ১০টার দিকে খাবার খেয়ে বন্ধুর ফোন আসায় বাইরে যায়। যাওয়ার সময় ফিরতে দেরি হবে বলে জানান। এরপর তিনি রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেননি।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কচুয়াবাজারের পশ্চিম পাশে সুন্দরগাড়া এলাকায় একটি কাঁচা রাস্তার ওপর তার ক্ষতবিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে লালপুর থানার পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়।
লালপুর থানার ওসি এ হাই তালুকদার জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে লালপুর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। বিষয়টি তদন্ত করে আটকের চেষ্টা করা হবে। নিহত আশরাফ আলীর স্ত্রী, এক ছেলে এবং এক মেয়ে আছে। ছেলে আশিক সালামপুর হাইস্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী। মেয়ে নিলিমা আশরাফী আশা আবদুলপুর সরকারি কলেজের ১ম বর্ষের ছাত্রী। নিহতের মেয়ে জানান, আমার বাবা, মা এবং আমরা দুই ভাই বোন এক সঙ্গে রাতে ভাত খাচ্ছিলাম। তখন আনুমাণিক রাত ৯টা ৪৫ মিনিট হঠাৎ আমার বাবার মোবাইলে ফোন আসে। খাওয়া দ্রুত শেষে করে সাইকেল নিয়ে বাইরে চলে যান। সকালে ঘুম থেকে উঠে জানতে পারি সন্ত্রাসীরা আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমি হত্যাকারীদের বিচার চাই।
বৃহস্পতিবার সকালে উপজেলার কচুয়াবাজারের পশ্চিম পাশে সুন্দরগাড়া এলাকায় একটি কাঁচা রাস্তার ওপর তার ক্ষতবিক্ষত লাশ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে লালপুর থানার পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে মর্গে পাঠায়।
লালপুর থানার ওসি এ হাই তালুকদার জানিয়েছেন, এ ব্যাপারে লালপুর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। বিষয়টি তদন্ত করে আটকের চেষ্টা করা হবে। নিহত আশরাফ আলীর স্ত্রী, এক ছেলে এবং এক মেয়ে আছে। ছেলে আশিক সালামপুর হাইস্কুল থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষার্থী। মেয়ে নিলিমা আশরাফী আশা আবদুলপুর সরকারি কলেজের ১ম বর্ষের ছাত্রী। নিহতের মেয়ে জানান, আমার বাবা, মা এবং আমরা দুই ভাই বোন এক সঙ্গে রাতে ভাত খাচ্ছিলাম। তখন আনুমাণিক রাত ৯টা ৪৫ মিনিট হঠাৎ আমার বাবার মোবাইলে ফোন আসে। খাওয়া দ্রুত শেষে করে সাইকেল নিয়ে বাইরে চলে যান। সকালে ঘুম থেকে উঠে জানতে পারি সন্ত্রাসীরা আমার বাবাকে হত্যা করেছে। আমি হত্যাকারীদের বিচার চাই।
No comments