পাখিটা নির্দোষ
তুরস্কের এলাজিগ প্রদেশের গ্রাম
আলতিনাভিয়া। গ্রামবাসীর হাতে কিছু দিন আগে ধরা পড়ে একটি ছোট বাজ পাখি। এর
গায়ে পরানো ছিল ধাতুর তৈরি একটি রিং। তাতে খোদাই করে লেখা, '২৪৩১১ তেল
আভিভুনিয়া ইসরায়েল'।
এ থেকেই ধারণা করা হয় এটি গুপ্তচর
পাখি। ইসরায়েল এটাকে গুপ্তচরবৃত্তির জন্য পাঠিয়েছে। কর্তৃপক্ষ পাখিটিকে
পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে অবশেষে রায় দিয়েছে, গুপ্তচর-টুপ্তচর নয়, এটি নিছকই
একটি পাখি। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, পাখিটিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, পাখিটা ধরা পড়ার পর গ্রামবাসীরা এটাকে কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সেটাকে পাঠানো হয় এলাজিগে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিষয়ক কর্মকর্তাদের কাছে। সেখানে প্রাথমিকভাবে পাখিটির নাম দেওয়া হয় 'ইসরায়েলের গুপ্তচর'। এরপর সেখানে এক্স-রেসহ পাখিটির শরীরে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়। তবে তথ্য সরবরাহ করতে পারে- এমন কোনো মাইক্রোচিপ পাখিটির শরীরে পাওয়া যায়নি। ফলে গবেষকরা জানান, সেটি গুপ্তচর নয়; অন্য আট-দশটা পাখির মতোই একটি সাধারণ পাখি। পরে পাখিটি ছেড়ে দেওয়া হয়। ২০১০ সালে ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে ভাটা পড়ে। ওই বছরের ৩১ মে ত্রাণবাহী একটি জাহাজে ইসরায়েলি হামলায় তুরস্কের ৯ মানবাধিকারকর্মী মারা যায়। ইসরায়েল ওই হামলার জন্য গত মার্চে তুরস্কের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে। পাশাপাশি হামলায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয় তারা। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
জানা যায়, পাখিটা ধরা পড়ার পর গ্রামবাসীরা এটাকে কর্তৃপক্ষের হাতে তুলে দেয়। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সেটাকে পাঠানো হয় এলাজিগে অবস্থিত একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাবিষয়ক কর্মকর্তাদের কাছে। সেখানে প্রাথমিকভাবে পাখিটির নাম দেওয়া হয় 'ইসরায়েলের গুপ্তচর'। এরপর সেখানে এক্স-রেসহ পাখিটির শরীরে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়। তবে তথ্য সরবরাহ করতে পারে- এমন কোনো মাইক্রোচিপ পাখিটির শরীরে পাওয়া যায়নি। ফলে গবেষকরা জানান, সেটি গুপ্তচর নয়; অন্য আট-দশটা পাখির মতোই একটি সাধারণ পাখি। পরে পাখিটি ছেড়ে দেওয়া হয়। ২০১০ সালে ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে ভাটা পড়ে। ওই বছরের ৩১ মে ত্রাণবাহী একটি জাহাজে ইসরায়েলি হামলায় তুরস্কের ৯ মানবাধিকারকর্মী মারা যায়। ইসরায়েল ওই হামলার জন্য গত মার্চে তুরস্কের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে। পাশাপাশি হামলায় নিহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে রাজি হয় তারা। সূত্র : টেলিগ্রাফ।
No comments