'প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে কটূক্তি করা যাবে'
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট সম্পর্কে কটূক্তি
আর ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে না। এ-সংক্রান্ত ১৮৮১ সালের একটি আইন
সংশোধনের ব্যাপারে গত বৃহস্পতিবার আইন প্রণেতারা একমত হয়েছেন।
১৮৮১
সালের ওই আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি রাষ্ট্রপ্রধান সম্পর্কে কোনো অপবাদ
দিলে বা মানহানি করলে তা ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ অপরাধের জন্য
মোটা অঙ্কের জরিমানার বিধান রাখা হয়। জরিমানার পরিমাণ ৪৫ হাজার ইউরো (প্রায়
সাড়ে ৫৯ হাজার ডলার) পর্যন্ত হতে পারে। কিন্তু এ আইন সংশোধনের মধ্য দিয়ে
প্রেসিডেন্টের বেলায় মন্ত্রী ও পার্লামেন্ট সদস্যদের জন্য প্রযোজ্য
বিধানটিই কার্যকর হবে। মন্ত্রী ও পার্লামেন্ট সদস্যদের মানহানি করা হলে এর
মীমাংসা আদালতে গড়ায়।
নিকোলা সারকোজি ক্ষমতায় থাকাকালে এক ব্যক্তি ব্যানারে সারকোজিকে লক্ষ্য করে 'চলে যা, নির্বোধ' লিখে ক্ষোভ প্রকাশ করে। এ অপরাধে ওই ব্যক্তিকে ৩০ ইউরো (৪০ ডলার) জরিমানা করা হয়। এ ঘটনায় গত মার্চে ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত (ইসিটিএইচআর) ফ্রান্সের বিরুদ্ধে মত প্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে। ইসিটিএইচআরের এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ফ্রান্স সরকার আইন সংস্কারের পদক্ষেপ নিল। সূত্র : রয়টার্স।
নিকোলা সারকোজি ক্ষমতায় থাকাকালে এক ব্যক্তি ব্যানারে সারকোজিকে লক্ষ্য করে 'চলে যা, নির্বোধ' লিখে ক্ষোভ প্রকাশ করে। এ অপরাধে ওই ব্যক্তিকে ৩০ ইউরো (৪০ ডলার) জরিমানা করা হয়। এ ঘটনায় গত মার্চে ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত (ইসিটিএইচআর) ফ্রান্সের বিরুদ্ধে মত প্রকাশের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে। ইসিটিএইচআরের এ অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ফ্রান্স সরকার আইন সংস্কারের পদক্ষেপ নিল। সূত্র : রয়টার্স।
No comments