উত্তর কোরিয়াকে আলোচনায় বসার আহবান চীনের
কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করার
লক্ষ্যে আলোচনায় যোগ দিতে উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনের প্রতি আহ্বান
জানিয়েছে চীন। গত বৃহস্পতিবার উত্তর কোরিয়ার রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে কিমের সঙ্গে
এক বৈঠকে চীনের ভাইস প্রেসিডেন্ট লি ইউয়ানচাও এই আহ্বান জানান।
দুই কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও জাপানকে নিয়ে চীন ছয় জাতি আলোচনা আবারও শুরু করতে চায় বলেও জানান তিনি।
উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক মিত্র চীন। কিন্তু গত ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু বোমা পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্কে শীতলভাব দেখা দেয়। প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউয়েন হে'র সঙ্গে বৈঠক করেন এবং উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে চাপ দিতে সম্মতি প্রকাশ করেন।
কোরীয় যুদ্ধের (১৯৫০ সাল থেকে ১৯৫৩ সাল) ৬০তম বার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ং সফর করেন লি ইউয়ানচাও। ২০১১ সালের ডিসেম্বরে কিম জং উন দায়িত্ব নেওয়ার পর পিয়ংইয়ং সফরে আসা সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা তিনি। চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, 'নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত দেখতে চায় চীন। এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসন করতে চায়।' কিম চীনের উদ্যোগে ছয় জাতি আলোচনায় যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলেও জানায় সিনহুয়া। সূত্র : রয়টার্স।
উত্তর কোরিয়ার সবচেয়ে বড় বাণিজ্যিক ও কূটনৈতিক মিত্র চীন। কিন্তু গত ফেব্রুয়ারিতে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু বোমা পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্কে শীতলভাব দেখা দেয়। প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট পার্ক গিউয়েন হে'র সঙ্গে বৈঠক করেন এবং উত্তর কোরিয়াকে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে চাপ দিতে সম্মতি প্রকাশ করেন।
কোরীয় যুদ্ধের (১৯৫০ সাল থেকে ১৯৫৩ সাল) ৬০তম বার্ষিকী উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ং সফর করেন লি ইউয়ানচাও। ২০১১ সালের ডিসেম্বরে কিম জং উন দায়িত্ব নেওয়ার পর পিয়ংইয়ং সফরে আসা সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা তিনি। চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া জানায়, 'নিকটতম প্রতিবেশী হিসেবে কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত দেখতে চায় চীন। এই অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা এবং আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসন করতে চায়।' কিম চীনের উদ্যোগে ছয় জাতি আলোচনায় যোগ দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলেও জানায় সিনহুয়া। সূত্র : রয়টার্স।
No comments