'শান্তিচুক্তি করতে ভূখণ্ড ছাড় দিতেও প্রস্তুত ইসরায়েল'
ফিলিস্তিনের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক
প্রতিষ্ঠা করতে ইসরায়েল খুবই আন্তরিক। ইসরায়েল প্রয়োজনে 'ভূখণ্ড ছাড়' দিতেও
রাজি আছে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা এবং কৌশলবিষয়ক মন্ত্রী ও লিকুদ পার্টির
নেতা ইউভাল স্টেইনিৎজ এ কথা জানিয়েছেন।
ব্রিটেনের দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, 'সেনামুক্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই চলমান দ্বন্দ্বের সম্ভাব্য সমাধান।'
স্টেইনিৎজ বলেন, 'দ্বিরাষ্ট্রীয় ফর্মুলাই মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার সমাধান করতে পারে। এটা অর্জন করা কঠিন। কারণ এ পথে নানা বাধা-বিপত্তি রয়েছে। আমার মতে, এটা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার আর কোনো সমাধান নেই। চুক্তিতে পৌঁছতে হলে ইসরায়েল পশ্চিম তীরের ভূখণ্ডের ছাড় দিতেও রাজি; যদিও এটা খুব সহজ কাজ নয়। উভয় পক্ষকেই উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ছাড় দিতে হবে। আমরা এ কাজ করতে প্রস্তুত আছি। ফিলিস্তিনকে ছাড় দিতে হবে। তবে তার আগে ফিলিস্তিনকে অবশ্যই ইহুদি রাষ্ট্র ও জনগণকে স্বীকৃতি দিতে হবে।' তিনি আরো বলেন, 'আমরা যদি ফিলিস্তিনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে শান্তিচুক্তি করতে পারি, তবে সেটা গণভোটে তোলা হবে। চুক্তি করার জন্য আমাদের বড় ধরনের ত্যাগ করতে হলেও ইসরায়েলিরা এর প্রতি সমর্থন দেবে- এ বিষয়ে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি।'
প্রায় তিন বছর ধরে থেমে থাকা ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যকার শান্তি আলোচনা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির প্রচেষ্টায় আবারও শুরু হচ্ছে। আগামী মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে ইসরায়েলের প্রধান আলোচক জিপি লিভনি ও ফিলিস্তিনের সায়েব এরাকাত আলোচনায় বসবেন। এবারের আলোচনার ব্যাপারে ইসরায়েলের নেতারা ইতিবাচক সাড়া দিচ্ছেন। পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি স্থাপন অব্যাহত রাখায় সর্বশেষ ২০১০ সালে আলোচনা ভেস্তে যায়।
স্টেইনিৎজ বলেন, 'দ্বিরাষ্ট্রীয় ফর্মুলাই মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার সমাধান করতে পারে। এটা অর্জন করা কঠিন। কারণ এ পথে নানা বাধা-বিপত্তি রয়েছে। আমার মতে, এটা ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য সমস্যার আর কোনো সমাধান নেই। চুক্তিতে পৌঁছতে হলে ইসরায়েল পশ্চিম তীরের ভূখণ্ডের ছাড় দিতেও রাজি; যদিও এটা খুব সহজ কাজ নয়। উভয় পক্ষকেই উল্লেখযোগ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ছাড় দিতে হবে। আমরা এ কাজ করতে প্রস্তুত আছি। ফিলিস্তিনকে ছাড় দিতে হবে। তবে তার আগে ফিলিস্তিনকে অবশ্যই ইহুদি রাষ্ট্র ও জনগণকে স্বীকৃতি দিতে হবে।' তিনি আরো বলেন, 'আমরা যদি ফিলিস্তিনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে শান্তিচুক্তি করতে পারি, তবে সেটা গণভোটে তোলা হবে। চুক্তি করার জন্য আমাদের বড় ধরনের ত্যাগ করতে হলেও ইসরায়েলিরা এর প্রতি সমর্থন দেবে- এ বিষয়ে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি।'
প্রায় তিন বছর ধরে থেমে থাকা ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের মধ্যকার শান্তি আলোচনা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরির প্রচেষ্টায় আবারও শুরু হচ্ছে। আগামী মঙ্গলবার ওয়াশিংটনে ইসরায়েলের প্রধান আলোচক জিপি লিভনি ও ফিলিস্তিনের সায়েব এরাকাত আলোচনায় বসবেন। এবারের আলোচনার ব্যাপারে ইসরায়েলের নেতারা ইতিবাচক সাড়া দিচ্ছেন। পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতি স্থাপন অব্যাহত রাখায় সর্বশেষ ২০১০ সালে আলোচনা ভেস্তে যায়।
No comments