দুই নেত্রীকে এরশাদের চ্যালেঞ্জ
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন
মুহম্মদ এরশাদ দেশের প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের দুই শীর্ষ নেত্রীর প্রতি
চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বলেছেন, আপনারা জোট গঠন করে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচন করুন,
আমি জয়ী হবো। দেশের মানুষ এরশাদের লাঙ্গলের বাক্স খুঁজে ভোট দেবে।
শনিবার
বেলা সাড়ে ১১টায় বনানীতে জাপা চেয়ারম্যানের অফিসে ড. ক্যাপ্টন এম রেজাউল
করিমের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেওয়া প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
এরশাদ বলেন, “কিছু দিন আগেও টেলিভিশনের টক শো, রাস্তা ঘাট ও চায়ের দোকানে শোনা যেত- সংলাপের কথা। এখন আর সংলাপের কথা শোনা যায় না। একনেত্রী বলছেন, শর্ত সাপেক্ষে নির্বাচনে যাবেন। অন্য নেত্রী বলছেন, জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে বর্তমান সংবিধানের অধীনেই নির্বাচনে আসুন। আমি দুই নেত্রীকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি- সংবিধান পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতি শাসন ব্যবস্থা আনুন। আপনারা জোটবদ্ধ হয়ে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচন করুন, আমি জয়ী হবো।”
তিনি বলেন, “আমি ক্ষমতায় গিয়ে প্রাদেশিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করে দেশে সুশাসন আনবো। ১৬ কোটি মানুষের ৩শ’ নেতা এটা মানা যায় না। আমি অবাক হই ৯ বছরে এতো কাজ কিভাবে করেছিলাম।”
সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, “ইরাকে সৈন্য পাঠানোয় দুই নেত্রী হরতাল দিয়েছিলেন। এখন শান্তিরক্ষী বাহিনীতে ১০ হাজারেরও বেশি সেনা কাজ করছে।”
এরশাদ বলেন, “তারা আমার ৯ বছরে ৩৭১ দিন হরতাল দিয়েছিলো। তবু উন্নয়ন থেমে থাকেনি। এখন ধর্মের কথা বললে রাজাকার ও জামায়াতি হয়ে যেতে হয়। কিন্তু এ দিন থাকবে না। নবী রাসুলকে কটূক্তি করে কেউ ক্ষমতায় থাকে পারে না।”
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- জাপা মহাসচিব এবি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন বাবলু প্রমুখ।
এরশাদ বলেন, “কিছু দিন আগেও টেলিভিশনের টক শো, রাস্তা ঘাট ও চায়ের দোকানে শোনা যেত- সংলাপের কথা। এখন আর সংলাপের কথা শোনা যায় না। একনেত্রী বলছেন, শর্ত সাপেক্ষে নির্বাচনে যাবেন। অন্য নেত্রী বলছেন, জনপ্রিয়তা যাচাইয়ে বর্তমান সংবিধানের অধীনেই নির্বাচনে আসুন। আমি দুই নেত্রীকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি- সংবিধান পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান প্রবর্তিত রাষ্ট্রপতি শাসন ব্যবস্থা আনুন। আপনারা জোটবদ্ধ হয়ে আমার বিরুদ্ধে নির্বাচন করুন, আমি জয়ী হবো।”
তিনি বলেন, “আমি ক্ষমতায় গিয়ে প্রাদেশিক শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করে দেশে সুশাসন আনবো। ১৬ কোটি মানুষের ৩শ’ নেতা এটা মানা যায় না। আমি অবাক হই ৯ বছরে এতো কাজ কিভাবে করেছিলাম।”
সাবেক এই প্রেসিডেন্ট বলেন, “ইরাকে সৈন্য পাঠানোয় দুই নেত্রী হরতাল দিয়েছিলেন। এখন শান্তিরক্ষী বাহিনীতে ১০ হাজারেরও বেশি সেনা কাজ করছে।”
এরশাদ বলেন, “তারা আমার ৯ বছরে ৩৭১ দিন হরতাল দিয়েছিলো। তবু উন্নয়ন থেমে থাকেনি। এখন ধর্মের কথা বললে রাজাকার ও জামায়াতি হয়ে যেতে হয়। কিন্তু এ দিন থাকবে না। নবী রাসুলকে কটূক্তি করে কেউ ক্ষমতায় থাকে পারে না।”
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- জাপা মহাসচিব এবি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, প্রেসিডিয়াম সদস্য জিয়াউদ্দিন বাবলু প্রমুখ।
No comments