রাজধানীতে জোড়া খুন শুক্রবার দুপুরে শেওড়াপাড়ার এলাকার একটি মেস থেকে দুজনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রাজধানীর শেওড়াপাড়া এলাকার একটি মেস
থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ দু’জনের মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাদের
মাথায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
শেরেবাংলানগর
থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মারুফ আহম্মেদ সমকালকে জানান, শুক্রবার দুপুরে
শেওড়াপাড়ার ৫৫২ শামীম সরণির চারতলা বাড়ির দোতলার একটি ফ্ল্যাট থেকে তাদের
লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতদের একজন রাজিব (২৮) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘গ্রিন ইউনির্ভাসিটি’ থেকে সম্প্রতি এমবিএ পাস করেছেন। আবুল বাসার (৩০) নামে অন্যজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কাজী ফার্মসে কর্মরত ছিলেন। বাসারের বাড়ি শরীয়তপুরে ও রাজিবের বাড়ি বগুড়ায়।
পুলিশ জানায়, নিহত দুই যুবকসহ সাতজন শামীম সরণির চারতলা বাড়ির দোতলার একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন। বৃহস্পতিবার থেকে মেসের দুই সদস্য অনুপস্থিত থাকলেও শুক্রবার দুপুরে রাজিব ও বাসারসহ পাঁচজন বাসায় ছিলেন। সকালে তাদের তিনজন বাসা থেকে বের হন।
পরে দুপুর আড়াইটার দিকে করিম ও ফারুক নামে দু’জন বাসায় ঢুকে রাজিব ও বাসারের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।
পুলিশের ধারণা, তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে কারা, কী কারণে তাদের খুন করেছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিভাবে কিছু বলতে পারেনি তারা।
পুলিশ কর্মকর্তা মারুফ আহম্মেদ জানান, করিম ও ফারুককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তারা কিছুই জানে না বলে দাবি করেছে।
তবে মিলন নামে একজন ও বাসায় থাকা তিনটি কম্পিউটারের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সম্পর্কে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার জানান, তাৎক্ষণিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি। থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সদস্যরা হত্যারহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেফতারে কাজ শুরু করেছে।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে। গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দলও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
নিহতদের একজন রাজিব (২৮) বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ‘গ্রিন ইউনির্ভাসিটি’ থেকে সম্প্রতি এমবিএ পাস করেছেন। আবুল বাসার (৩০) নামে অন্যজন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কাজী ফার্মসে কর্মরত ছিলেন। বাসারের বাড়ি শরীয়তপুরে ও রাজিবের বাড়ি বগুড়ায়।
পুলিশ জানায়, নিহত দুই যুবকসহ সাতজন শামীম সরণির চারতলা বাড়ির দোতলার একটি ফ্ল্যাটে থাকতেন। বৃহস্পতিবার থেকে মেসের দুই সদস্য অনুপস্থিত থাকলেও শুক্রবার দুপুরে রাজিব ও বাসারসহ পাঁচজন বাসায় ছিলেন। সকালে তাদের তিনজন বাসা থেকে বের হন।
পরে দুপুর আড়াইটার দিকে করিম ও ফারুক নামে দু’জন বাসায় ঢুকে রাজিব ও বাসারের নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।
পুলিশের ধারণা, তাদের শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে মৃত্যু নিশ্চিত করেছে দুর্বৃত্তরা। তবে কারা, কী কারণে তাদের খুন করেছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিভাবে কিছু বলতে পারেনি তারা।
পুলিশ কর্মকর্তা মারুফ আহম্মেদ জানান, করিম ও ফারুককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে তারা কিছুই জানে না বলে দাবি করেছে।
তবে মিলন নামে একজন ও বাসায় থাকা তিনটি কম্পিউটারের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
এ সম্পর্কে পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার জানান, তাৎক্ষণিকভাবে হত্যাকাণ্ডের কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি। থানা পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সদস্যরা হত্যারহস্য উদঘাটন ও জড়িতদের গ্রেফতারে কাজ শুরু করেছে।
পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে। গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দলও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে।
No comments