ওকলাহোমায় ফের টনের্ডো, নিহত ৫
যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা শহর ও মুরসহ
ওকলাহোমার আশপাশের এলাকায় ফের আঘাত হেনেছে টর্নডো । যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয়
সময় শুক্রবার বিকেলে আঘাত হানে টর্নেডোটি। টনের্ডোর প্রভাবে প্রচুর
বৃষ্টিপাত হয়েছে ওকলাহোমায়।
ওকলাহোমার পর মিসৌরির ওপর দিয়ে বয়ে গেছে টর্নেডোটি। এতে পাঁচ নিহত ও কমপক্ষে ৪০ জনের মতো আহত হয়েছে। গত ২০ মে ওকলাহোমার ওপর দিয়ে বয়ে যায় ভয়াবহ টর্নেডো। এতে ২০ শিশুসহ ৯০ জনের বেশি নিহত হয়।
টর্নেডোটি আঘাত হানার আগে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস সতর্ক করে জানিয়েছিল, খুবই ভয়াবহ টনের্ডো আঘাত হানতে যাচ্ছে। সেন্ট লুসিয়া থেকে ২৫ মাইল উত্তরে হারভেস্টার শহরের কাছে রয়েছে টর্নেডোটি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এক শিশু ও তার মাসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। টর্নেডোতে কতজন নিহত ও আহত হয়েছে তার সঠিক সংখ্যা জানতে এবং উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে ওকলাহোমার কর্মকর্তারা।
ঝড়ের সময় ওকলাহোমা শহরের রাস্তায় গাড়িতে ছিল মা-শিশু বলে জানান ওকলাহোমা হাইওয়ের প্যাট্রোলোর মুখপাত্র বেটসি রেনডোলপ।
হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, টর্নেডোতে আঘাত পেয়ে আহত হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ জন যাদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।
ঝড়ের আঘাতে রাস্তায় থাকা যানবাহনগুলো ভেঙে চুরমার হয়েছে। গাড়ির ভেঙে যাওয়া অংশ রাস্তায় পড়ে রয়েছে। ওয়েদার চ্যানেলের এক সংবাদদাতা জানান, টর্নেডোটি এতোই শক্তিশালী ছিল যে তার গাড়িটি ২০০ গজ দূরে উড়ে গেছে।
টনের্ডোর আঘাত হানার আভাষ পেয়ে ওকলাহোমা সিটির উইল রজার্স ওয়াল্ড এয়ারপোর্টে ফাঁকা করা হয়। যাত্রীরা বিমানবন্দরের নিচতলায় আশ্রয় নেয় বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
বিমানবন্দরটি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, এখন বিমানবন্দরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ ছাড়া সম্ভবত তারা যাত্রীদের বিমানবন্দরের নিরাপদ স্থানে যেতে দিতে পারবেন না। আর বিদ্যুৎ ছাড়া তারা কোনো ভাবেই কোনো বিমান উড্ডন বা অবতরণ করতে দেবেন না।”
ওকলাহোমা শহরের ও এর আশপাশের মুর, ইয়ুকুন ও বেথানিতে আবহাওয়া দফতর টর্নেডোর জরুরি সতর্কতাবস্থা জারি করেছিল।
মুরে ১১ দিনের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো টর্নেডোর আঘাতের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভাবিয়ে তুলেছে।
মুরে গতমাসের টর্নেডোর আঘাতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কয়েকদিনের ব্যবধানে টর্নেডোর আঘাতকে অকল্পনীয় বলে মনে করেছে মুরের মেয়র গ্লেন লিউইস। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের তথ্য মতে, মুরের চার মাইল এলাকাজুড়ে বয়ে গেছে টর্নেডোটি।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শুক্রবার বিকেল থেকে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওকলাহোমা শহরের অধিবাসীরা। ওকলাহোমা গ্যাস এ্যান্ড ইলেক্ট্রিক কোম্পানি জানিয়েছে, শুক্রবার বিকেল থেকে তাদের প্রায় ৫০ হাজার ক্রেতা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন।
মুসতাং দমকল বাহিনীর প্রধান রয় উইডম্যান জানান, ওকলাহোমা শহর থেকে ১৭ মাইল দক্ষিণের মুসতাংয়েল অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎহীন।
টর্নেডোটি আঘাত হানার আগে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস সতর্ক করে জানিয়েছিল, খুবই ভয়াবহ টনের্ডো আঘাত হানতে যাচ্ছে। সেন্ট লুসিয়া থেকে ২৫ মাইল উত্তরে হারভেস্টার শহরের কাছে রয়েছে টর্নেডোটি।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে এক শিশু ও তার মাসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে। টর্নেডোতে কতজন নিহত ও আহত হয়েছে তার সঠিক সংখ্যা জানতে এবং উদ্ধার তৎপরতা চালাচ্ছে ওকলাহোমার কর্মকর্তারা।
ঝড়ের সময় ওকলাহোমা শহরের রাস্তায় গাড়িতে ছিল মা-শিশু বলে জানান ওকলাহোমা হাইওয়ের প্যাট্রোলোর মুখপাত্র বেটসি রেনডোলপ।
হাসপাতাল সূত্র থেকে জানা গেছে, টর্নেডোতে আঘাত পেয়ে আহত হয়েছে ৪০ থেকে ৫০ জন যাদের মধ্যে পাঁচজনের অবস্থা গুরুতর।
ঝড়ের আঘাতে রাস্তায় থাকা যানবাহনগুলো ভেঙে চুরমার হয়েছে। গাড়ির ভেঙে যাওয়া অংশ রাস্তায় পড়ে রয়েছে। ওয়েদার চ্যানেলের এক সংবাদদাতা জানান, টর্নেডোটি এতোই শক্তিশালী ছিল যে তার গাড়িটি ২০০ গজ দূরে উড়ে গেছে।
টনের্ডোর আঘাত হানার আভাষ পেয়ে ওকলাহোমা সিটির উইল রজার্স ওয়াল্ড এয়ারপোর্টে ফাঁকা করা হয়। যাত্রীরা বিমানবন্দরের নিচতলায় আশ্রয় নেয় বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
বিমানবন্দরটি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, এখন বিমানবন্দরে বিদ্যুৎ নেই। বিদ্যুৎ ছাড়া সম্ভবত তারা যাত্রীদের বিমানবন্দরের নিরাপদ স্থানে যেতে দিতে পারবেন না। আর বিদ্যুৎ ছাড়া তারা কোনো ভাবেই কোনো বিমান উড্ডন বা অবতরণ করতে দেবেন না।”
ওকলাহোমা শহরের ও এর আশপাশের মুর, ইয়ুকুন ও বেথানিতে আবহাওয়া দফতর টর্নেডোর জরুরি সতর্কতাবস্থা জারি করেছিল।
মুরে ১১ দিনের ব্যবধানে দ্বিতীয়বারের মতো টর্নেডোর আঘাতের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে ভাবিয়ে তুলেছে।
মুরে গতমাসের টর্নেডোর আঘাতে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কয়েকদিনের ব্যবধানে টর্নেডোর আঘাতকে অকল্পনীয় বলে মনে করেছে মুরের মেয়র গ্লেন লিউইস। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসের তথ্য মতে, মুরের চার মাইল এলাকাজুড়ে বয়ে গেছে টর্নেডোটি।
বৈরী আবহাওয়ার কারণে শুক্রবার বিকেল থেকে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওকলাহোমা শহরের অধিবাসীরা। ওকলাহোমা গ্যাস এ্যান্ড ইলেক্ট্রিক কোম্পানি জানিয়েছে, শুক্রবার বিকেল থেকে তাদের প্রায় ৫০ হাজার ক্রেতা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন।
মুসতাং দমকল বাহিনীর প্রধান রয় উইডম্যান জানান, ওকলাহোমা শহর থেকে ১৭ মাইল দক্ষিণের মুসতাংয়েল অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎহীন।
No comments