অগ্রণী ব্যাংকের কর্মকর্তা নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ
অগ্রণী ব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁসের
অভিযোগ উঠেছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান এ অভিযোগের সত্যতা স্বীকার করেছেন।
গতকাল শুক্রবার বিকেল চারটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এক ঘণ্টার এ পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হক প্রথম আলোকে জানান, বেলা তিনটা ৫০ মিনিটে তিনি এ ধরনের অভিযোগ পেয়েছেন। তাঁর হাতে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের যে কাগজটি এসেছিল, সেটির সঙ্গে প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে।
চেয়ারম্যান বলেন, বেলা আড়াইটার দিকেই পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে প্রশ্ন পাঠানো হয়। সেখান থেকেও প্রশ্ন ফাঁস হতে পারে। পরীক্ষা বাতিল করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হুট করেই পরীক্ষা বাতিল করা সম্ভব নয়। এ বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদে আলোচনা করা হবে। এ ছাড়া বিষয়টি তদন্ত করাও জরুরি।
পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, সকাল নয়টা থেকেই হাতে লেখা প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ছাত্রাবাসে পাওয়া যাচ্ছিল। বেলা ১১টার দিকে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ ফটোকপির দোকানে পৌঁছে যায়।
ফাঁস হওয়া ওই প্রশ্ন সংগ্রহ করে দেখা যায়, সেখানে ৭৫টি প্রশ্ন ও উত্তর রয়েছে। প্রতিটি প্রশ্নই ধারাক্রমসহ মূল প্রশ্নের সঙ্গে মিলেছে।
আফজালুর রহমান নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, সবার হাতে হাতে প্রশ্ন দেখে তিনি ভেবেছিলেন এটি ভুয়া প্রশ্ন। কিন্তু পরীক্ষা শেষে দেখেন হাতে লেখা প্রশ্নের সঙ্গে পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের হুবহু মিল রয়েছে।
এদিকে রাজধানীর কয়েকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সহায়তায় মুঠোফোনে উত্তর সরবরাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, পরীক্ষার প্রশ্ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগকে। ৪৫ হাজার প্রার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। তবে প্রবেশপত্র পেয়েছেন ৪২ হাজার আবেদনকারী।
বিভাগের শিক্ষক ও পরীক্ষা কমিটির সদস্য অধ্যাপক হাসিবুর রশীদ প্রথম আলোকে জানান, এ রকম অভিযোগ তাঁরাও পেয়েছেন।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের অধ্যাপক খন্দকার বজলুল হক প্রথম আলোকে জানান, বেলা তিনটা ৫০ মিনিটে তিনি এ ধরনের অভিযোগ পেয়েছেন। তাঁর হাতে ফাঁস হওয়া প্রশ্নের যে কাগজটি এসেছিল, সেটির সঙ্গে প্রশ্নের মিল পাওয়া গেছে।
চেয়ারম্যান বলেন, বেলা আড়াইটার দিকেই পরীক্ষার কেন্দ্রগুলোতে প্রশ্ন পাঠানো হয়। সেখান থেকেও প্রশ্ন ফাঁস হতে পারে। পরীক্ষা বাতিল করা হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, হুট করেই পরীক্ষা বাতিল করা সম্ভব নয়। এ বিষয়ে পরিচালনা পর্ষদে আলোচনা করা হবে। এ ছাড়া বিষয়টি তদন্ত করাও জরুরি।
পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী বলেন, সকাল নয়টা থেকেই হাতে লেখা প্রশ্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি ছাত্রাবাসে পাওয়া যাচ্ছিল। বেলা ১১টার দিকে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ ফটোকপির দোকানে পৌঁছে যায়।
ফাঁস হওয়া ওই প্রশ্ন সংগ্রহ করে দেখা যায়, সেখানে ৭৫টি প্রশ্ন ও উত্তর রয়েছে। প্রতিটি প্রশ্নই ধারাক্রমসহ মূল প্রশ্নের সঙ্গে মিলেছে।
আফজালুর রহমান নামের এক পরীক্ষার্থী বলেন, সবার হাতে হাতে প্রশ্ন দেখে তিনি ভেবেছিলেন এটি ভুয়া প্রশ্ন। কিন্তু পরীক্ষা শেষে দেখেন হাতে লেখা প্রশ্নের সঙ্গে পরীক্ষায় আসা প্রশ্নের হুবহু মিল রয়েছে।
এদিকে রাজধানীর কয়েকটি পরীক্ষাকেন্দ্রে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের সহায়তায় মুঠোফোনে উত্তর সরবরাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, পরীক্ষার প্রশ্ন করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগকে। ৪৫ হাজার প্রার্থী পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন। তবে প্রবেশপত্র পেয়েছেন ৪২ হাজার আবেদনকারী।
বিভাগের শিক্ষক ও পরীক্ষা কমিটির সদস্য অধ্যাপক হাসিবুর রশীদ প্রথম আলোকে জানান, এ রকম অভিযোগ তাঁরাও পেয়েছেন।
No comments