চ্যালেঞ্জে সরকার by লুৎফর রহমান
সরকারের মেয়াদ শেষ হতে আর কয়েক মাস বাকি।
চলছে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে নানা বিতর্ক। এমন অবস্থায় চার সিটি করপোরেশনের
নির্বাচন সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
স্থানীয়
সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী দেয়ার সুযোগ না থাকলেও চার সিটিতেই
প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন প্রধান দুই জোটের প্রার্থী।মূল ভোটযুদ্ধও তাদের
মধ্যে। সরকারবিরোধী আন্দোলন চলাকালে প্রধান বিরোধী দল এবং জোট এ নির্বাচনে
তাদের সমর্থিত একক প্রার্থী দিয়েছে। দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করতে সর্বশক্তি
নিয়ে মাঠে নেমেছে ১৮ দলীয় জোট। এ কারণে এ নির্বাচন সরকার এবং সরকারি দলের
জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। যে চারটি সিটি করপোরেশনে নির্বাচন হচ্ছে এর চারটিতেই
আগের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মেয়র নির্বাচিত হয়েছিলেন।
সরকারের গত চার বছর মেয়াদে তারাই মেয়র হিসেবে এসব সিটি করপোরেশন পরিচালনা
করেছেন। তাই স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলেও এ নির্বাচনে সরকারি এবং বিরোধী
দলের জনপ্রিয়তার দিকটি ফুটে উঠবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। একই সঙ্গে
সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা ও গ্রহণযোগ্যতার বিষয়টিও প্রমাণ হবে
এ নির্বাচনে। জাতীয় নির্বাচন প্রশ্নে বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা
প্রমাণের বিষয়টিকেও গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে সরকার এবং সরকারি দল। এ পর্যন্ত
সিটি করপোরেশনের যে ক’টি নির্বাচন হয়েছে সেগুলো নির্বাচন কমিশন এবং সরকারের
ওপর পক্ষপাতিত্বের বড় কোন অভিযোগ না উঠায় এর ধারাবাহিতা রক্ষার বিষয়টিও
সরকারের সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ক্ষমতাসীন দল এই দিকগুলো মাথায়
রেখেই নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের কাজ করতে নির্দেশনা দিয়েছে। দলীয় সূত্র
জানায়, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাকর্মীদের দল ও জোট সমর্থিত প্রার্থীর
পক্ষে সর্বশক্তি দিয়ে কাজ করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এর আগে সরকারের
মেয়াদে চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন হয়েছে।
এর মধ্যে চট্টগ্রাম এবং কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী
বিজয়ী হন। নারায়ণগঞ্জে শেষ মুহূর্তে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী নির্বাচন থেকে
সরে দাঁড়ালেও আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী হেরে যান নিজ দলের ডা. সেলিনা
হায়াৎ আইভীর কাছে। নারায়ণগঞ্জের নির্বাচনে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা মাঠে
নামায় পরে বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।
এ তিনটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে ক্ষমতাসীন দল কৌশলী অবস্থান নিয়েছে আসন্ন চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। চার সিটির মধ্যে তিনটিতে দল এবং জোটের পক্ষ থেকে একক প্রার্থী নিশ্চিত করা হয়েছে। বরিশালে যুবলীগ নেতা মামুন প্রার্থী হয়েছেন। এ পর্যন্ত তাকে বসানোর চেষ্টা করা হলেও তিনি সংগঠন থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়ে গেছেন।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়ায় চার সিটি নির্বাচনে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাবির্ক দিক সমন্বয় করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদকরা নির্বাচনী কার্যক্রমের বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন। তবে দু’টি দিক বিবেচনা করে নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল ও জোটের কেন্দ্রীয় নেতারা প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন না। নির্বাচনে সাফল্য-ব্যর্থতার বিবেচনায় প্রচণ্ড ঝুঁকি থাকায় কেন্দ্রীয় নেতারা দৌড়ঝাঁপ করে নির্বাচনকে প্রকাশ্যে দলীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখাতে চান না। অন্যদিকে আচরণবিধি লঙ্ঘন ও প্রভাব খাটানোর কোন অভিযোগ যাতে না উঠে সে বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।
চার সিটি করপোরেশনই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট নির্বাচনী লড়াইয়ে আছে। দুই জোটের পক্ষ থেকে প্রকাশ্যেই প্রার্থীদের প্রতি সমর্থন দেয়া হয়েছে। এমন অবস্থায় বড় একটি ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই জোটের বাইরে থাকা ধর্মভিত্তিক দলগুলোর ভোট। এসব দলের বেশিরভাগই কওমি মাদরাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে যুক্ত। চারটি সিটিতেই তাদের ভোট বড় ফ্যাক্টর। শাগবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে সক্রিয় হওয়া হেফাজতের ঢাকা অবরোধের কর্মসূচি ও শাপলা চত্বরের অভিযানের পর এ সংগঠনটির নেতাকর্মীরা সরকারের প্রতি অনেকটা নাখোশ। সিটি নির্বাচনেও এর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। ইতিমধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোটের প্রার্থীর পক্ষে হেফাজতের অবস্থানের কথা জানানো হয়েছে। অন্য তিনটি সিটি করপোরেশনে হেফাজতের নেতা-কর্মীরা নিরব থাকলেও তাদের অবস্থান এখনও পরিস্কার হয়নি। এ কারণে ধর্মভিত্তিক সংগঠনের বিষয়েও কৌলশ অবলম্বন করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। হেফাজতের মতো সংগঠন যাতে সরাসরি কোন প্রার্থীকে সমর্থন না দেয় সেজন্য কৌশলে তাদের ওপর চাপ দেয়া হচ্ছে। উল্টো ১৮ দলীয় জোটের ওপর অভিযোগ তোলা হচ্ছে ধর্মভিত্তিক দল ও ধর্মীয় অনুভূতিকে নির্বাচনে ব্যবহার করার। গতকাল কেন্দ্রীয় ১৪ দলের বৈঠকের পর এমন অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম।
সিলেট সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের সমর্থন নিয়ে নির্বাচন করছেন বিদায়ী মেয়র বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান। তার পক্ষে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কাজ করছেন। সার্বিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ সমন্বয় করছেন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ। নির্বাচন প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব মিলিয়ে কামরানের অবস্থা ভাল। তবে স্থানীয় নির্বাচন হওয়ায় এখানে দলের মন্ত্রী-এমপি কেউ প্রচারণায় নেই। স্থানীয় নেতা-কর্মীরাই নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করছেন। তিনি বলেন, সিলেটের নেতা-কর্মীরা বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ।
খুলনা সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের সমর্থন নিয়ে নির্বাচন করছেন সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। আবদুল খালেকের নির্বাচনী কাজের সমন্বয় করছেন খুলনা বিভাগীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। নির্বাচনী কার্যক্রমের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবেই নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চলছে। দল সমর্থিত প্রার্থীর অবস্থান ভাল জানিয়ে তিনি বলেন, সাবেক মেয়র হিসেবে খুলনাবাসীর সমর্থন রয়েছে তার প্রতি। একইভাবে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী কাজের দেখাশোনা করছেন সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন। আর বরিশালে দল সমর্থিত প্রার্থী শওকত হোসেন হিরণের নির্বাচনী কাজের সমন্বয়ে রয়েছেন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সিটি নির্বাচনে দলীয় অবস্থান জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দল প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছে। দল ও জোটের সমর্থন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করবেন। কেন্দ্রীয় নেতারাও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মেনে দল সমর্থিত প্রার্থীর জন্য কাজ করবেন।
এ তিনটি নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে ক্ষমতাসীন দল কৌশলী অবস্থান নিয়েছে আসন্ন চার সিটি করপোরেশন নির্বাচনে। চার সিটির মধ্যে তিনটিতে দল এবং জোটের পক্ষ থেকে একক প্রার্থী নিশ্চিত করা হয়েছে। বরিশালে যুবলীগ নেতা মামুন প্রার্থী হয়েছেন। এ পর্যন্ত তাকে বসানোর চেষ্টা করা হলেও তিনি সংগঠন থেকে পদত্যাগ করে নির্বাচনী লড়াইয়ে রয়ে গেছেন।
ক্ষমতাসীন দলের নেতারা জানিয়েছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়ায় চার সিটি নির্বাচনে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সাবির্ক দিক সমন্বয় করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদকরা নির্বাচনী কার্যক্রমের বিষয়ে সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন। তবে দু’টি দিক বিবেচনা করে নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দল ও জোটের কেন্দ্রীয় নেতারা প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন না। নির্বাচনে সাফল্য-ব্যর্থতার বিবেচনায় প্রচণ্ড ঝুঁকি থাকায় কেন্দ্রীয় নেতারা দৌড়ঝাঁপ করে নির্বাচনকে প্রকাশ্যে দলীয় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখাতে চান না। অন্যদিকে আচরণবিধি লঙ্ঘন ও প্রভাব খাটানোর কোন অভিযোগ যাতে না উঠে সে বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে।
চার সিটি করপোরেশনই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দল এবং বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট নির্বাচনী লড়াইয়ে আছে। দুই জোটের পক্ষ থেকে প্রকাশ্যেই প্রার্থীদের প্রতি সমর্থন দেয়া হয়েছে। এমন অবস্থায় বড় একটি ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়িয়েছে দুই জোটের বাইরে থাকা ধর্মভিত্তিক দলগুলোর ভোট। এসব দলের বেশিরভাগই কওমি মাদরাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলামের সঙ্গে যুক্ত। চারটি সিটিতেই তাদের ভোট বড় ফ্যাক্টর। শাগবাগের গণজাগরণ মঞ্চকে কেন্দ্র করে পরবর্তীতে সক্রিয় হওয়া হেফাজতের ঢাকা অবরোধের কর্মসূচি ও শাপলা চত্বরের অভিযানের পর এ সংগঠনটির নেতাকর্মীরা সরকারের প্রতি অনেকটা নাখোশ। সিটি নির্বাচনেও এর প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। ইতিমধ্যে রাজশাহী সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১৮ দলীয় জোটের প্রার্থীর পক্ষে হেফাজতের অবস্থানের কথা জানানো হয়েছে। অন্য তিনটি সিটি করপোরেশনে হেফাজতের নেতা-কর্মীরা নিরব থাকলেও তাদের অবস্থান এখনও পরিস্কার হয়নি। এ কারণে ধর্মভিত্তিক সংগঠনের বিষয়েও কৌলশ অবলম্বন করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। হেফাজতের মতো সংগঠন যাতে সরাসরি কোন প্রার্থীকে সমর্থন না দেয় সেজন্য কৌশলে তাদের ওপর চাপ দেয়া হচ্ছে। উল্টো ১৮ দলীয় জোটের ওপর অভিযোগ তোলা হচ্ছে ধর্মভিত্তিক দল ও ধর্মীয় অনুভূতিকে নির্বাচনে ব্যবহার করার। গতকাল কেন্দ্রীয় ১৪ দলের বৈঠকের পর এমন অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম।
সিলেট সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের সমর্থন নিয়ে নির্বাচন করছেন বিদায়ী মেয়র বদর উদ্দিন আহমেদ কামরান। তার পক্ষে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কাজ করছেন। সার্বিক কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ সমন্বয় করছেন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিছবাহ উদ্দিন সিরাজ। নির্বাচন প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সব মিলিয়ে কামরানের অবস্থা ভাল। তবে স্থানীয় নির্বাচন হওয়ায় এখানে দলের মন্ত্রী-এমপি কেউ প্রচারণায় নেই। স্থানীয় নেতা-কর্মীরাই নির্বাচনী প্রচারণায় কাজ করছেন। তিনি বলেন, সিলেটের নেতা-কর্মীরা বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ।
খুলনা সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের সমর্থন নিয়ে নির্বাচন করছেন সাবেক মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক। আবদুল খালেকের নির্বাচনী কাজের সমন্বয় করছেন খুলনা বিভাগীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক। নির্বাচনী কার্যক্রমের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, স্থানীয়ভাবেই নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চলছে। দল সমর্থিত প্রার্থীর অবস্থান ভাল জানিয়ে তিনি বলেন, সাবেক মেয়র হিসেবে খুলনাবাসীর সমর্থন রয়েছে তার প্রতি। একইভাবে রাজশাহী সিটি করপোরেশনে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মেয়র প্রার্থী খায়রুজ্জামান লিটনের নির্বাচনী কাজের দেখাশোনা করছেন সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন। আর বরিশালে দল সমর্থিত প্রার্থী শওকত হোসেন হিরণের নির্বাচনী কাজের সমন্বয়ে রয়েছেন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। সিটি নির্বাচনে দলীয় অবস্থান জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য নূহ-উল আলম লেনিন জানান, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হলেও আওয়ামী লীগ এবং ১৪ দল প্রার্থীকে সমর্থন দিয়েছে। দল ও জোটের সমর্থন পাওয়া প্রার্থীদের পক্ষে আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীরা কাজ করবেন। কেন্দ্রীয় নেতারাও নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা মেনে দল সমর্থিত প্রার্থীর জন্য কাজ করবেন।
No comments