জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি :আপেক্ষিকতার পরাজয়ের ফল
তেল একটি আপেক্ষিক বিষয়। জাগতিক ব্যথা, বেদনা, কায়, ক্লেশের ঊর্ধ্বে এটির অবস্থান। 'বিমোহচিত্ত অংশীদারির খামখেয়ালিপনা' সম্পর্কে যদি নূ্যনতম আইডিয়া থাকে তাহলে আপনি ব্যাপারটা সহজেই বুঝতে পারবেন। আর যদি না থাকে তাহলে এ সহজ জিনিসটাই কালনাশিনী পাথরের মতো আপনার বক্ষপিঞ্জরে চেপে বসবে। সেখান থেকে না পাবেন মুক্তি, না দেখবেন কোনো আশার বাণী। এমন পরিস্থিতি এড়াতে আসুন তেলের আপেক্ষিকতা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করি।
আপেক্ষিকতা কী? বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন আলোর আপেক্ষিকতা আবিষ্কার করতে গিয়ে বলেন, মহাবিশ্বে আলোই হচ্ছে সবচেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন। আর এ মহাজগতে আলোর চেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই। কিন্তু আলোর সঙ্গে তেলের আপেক্ষিকতা মেলালে চলবে না। তেলের আপেক্ষিকতা বলতে আমরা বুঝি, ক্ষীণ অজুহাত এবং তেলকূপের মধ্যেকার আপেক্ষিক সম্পর্ক আমেরিকান ও ইউরোপিয়ান সরকারকে যে ধারায় টানে তা সময়ের সঙ্গে নিরপেক্ষ এবং যৌক্তিক।
প্রাথমিক প্রাসঙ্গিক আলোচনা সমাপনান্তে এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। হ্যাঁ, তেলের মূল্য বেড়েছে এবং ২০১১ সালে সেটি তৃতীয় বারের মতো বেড়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে সবাই বিভিন্ন জাগতিক বিষয় নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেও আমরা বলব, বন্ধুবর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
এবার ব্যাখ্যায় আসি। সেই আবহমান কাল থেকে বিজ্ঞানীরা জেনে এসেছেন, আলোর চেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন আর কিছু এই বিশ্বভ্রমাণ্ডে নেই। তাদের সেই জানায় ছেদ পড়েছে। বিজ্ঞানীরা অতিসম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন, নিউট্রিনো নামে একপ্রকার সাব-অ্যাটমিক পার্টিকেল আলোর চেয়েও দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে। গতিশীলতার কাছে আলোর এই পরাজয় আমাদের নতজানু করে দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, নিউট্রিনোকে আলোর চেয়ে জোরে ছোটার অনুমতি দিল কে? সবচেয়ে বড় কথা, এ মহাজগতে আলোর চেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই_ এ সত্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে আধুনিক পদার্থবিদ্যার কাঠামো ও এর আরও অনেক তত্ত্ব। ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বারবার জয় হয়েছে আইনস্টাইনের এ তত্ত্বের। কিন্তু এবার দৈবাৎ এক আবিষ্কার পণ্ড করতে চলেছে সেই তত্ত্বকে। এখানেই আপেক্ষিকতার দায়বদ্ধতা, এখানেই আপেক্ষিকতার পরাজয়। যেখানে আপেক্ষিকতা রুদ্ধ সেখানে তেলের বিজয় অচিন্তনীয়।
আপেক্ষিকতার পরাজয়ের পর বিশ্বব্যাপী এর বিরূপ প্রভাব পড়বে সেটা কে না জানে? ঘন ঘন তেলের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে আমরা এর সম্পর্ক খুঁজে পাই। তাই বলে আতঙ্কিত হবেন না। আইনস্টাইন পারেননি তো কী হয়েছে, একই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সামনে আসবেন কোনো নতুন বিজ্ঞানী। তারা হয়তো নতুন কোনো তত্ত্ব রাখবেন আমাদের সামনে। তখন তেলের মূল্য না কমে যাবে কই?
প্রাথমিক প্রাসঙ্গিক আলোচনা সমাপনান্তে এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। হ্যাঁ, তেলের মূল্য বেড়েছে এবং ২০১১ সালে সেটি তৃতীয় বারের মতো বেড়েছে। এ রকম পরিস্থিতিতে সবাই বিভিন্ন জাগতিক বিষয় নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়লেও আমরা বলব, বন্ধুবর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
এবার ব্যাখ্যায় আসি। সেই আবহমান কাল থেকে বিজ্ঞানীরা জেনে এসেছেন, আলোর চেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন আর কিছু এই বিশ্বভ্রমাণ্ডে নেই। তাদের সেই জানায় ছেদ পড়েছে। বিজ্ঞানীরা অতিসম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন, নিউট্রিনো নামে একপ্রকার সাব-অ্যাটমিক পার্টিকেল আলোর চেয়েও দ্রুত গতিতে ছুটতে পারে। গতিশীলতার কাছে আলোর এই পরাজয় আমাদের নতজানু করে দেয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, নিউট্রিনোকে আলোর চেয়ে জোরে ছোটার অনুমতি দিল কে? সবচেয়ে বড় কথা, এ মহাজগতে আলোর চেয়ে দ্রুতগতিসম্পন্ন কোনো কিছুর অস্তিত্ব নেই_ এ সত্যের ওপর দাঁড়িয়ে আছে আধুনিক পদার্থবিদ্যার কাঠামো ও এর আরও অনেক তত্ত্ব। ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর বারবার জয় হয়েছে আইনস্টাইনের এ তত্ত্বের। কিন্তু এবার দৈবাৎ এক আবিষ্কার পণ্ড করতে চলেছে সেই তত্ত্বকে। এখানেই আপেক্ষিকতার দায়বদ্ধতা, এখানেই আপেক্ষিকতার পরাজয়। যেখানে আপেক্ষিকতা রুদ্ধ সেখানে তেলের বিজয় অচিন্তনীয়।
আপেক্ষিকতার পরাজয়ের পর বিশ্বব্যাপী এর বিরূপ প্রভাব পড়বে সেটা কে না জানে? ঘন ঘন তেলের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে আমরা এর সম্পর্ক খুঁজে পাই। তাই বলে আতঙ্কিত হবেন না। আইনস্টাইন পারেননি তো কী হয়েছে, একই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে সামনে আসবেন কোনো নতুন বিজ্ঞানী। তারা হয়তো নতুন কোনো তত্ত্ব রাখবেন আমাদের সামনে। তখন তেলের মূল্য না কমে যাবে কই?
No comments