হারলেও আমার কাছে মোহামেডানই সেরা
শিরোপা জেতা হয়নি। ২-০ গোলের ব্যবধানে মহিলা ফুটবল লিগের প্রথম আসরের সেই ট্রফি জিতে নিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব। কিন্তু সুইনু প্রু মারমাকে ঠিক হারানো যায়নি, টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার যে উঠেছে মোহামেডানের এই মিডফিল্ডারের হাতেই। তাঁর এমন মিশ্র অনুভূতির কথা জানতেই মুখোমুখি হয়েছিল কালের কণ্ঠ স্পোর্টসকালের কণ্ঠ স্পোর্টস : মোহামেডানকে তো শিরোপা জেতাতে পারলেন না..সুইনু প্রু মারমা : হ্যাঁ, খুব খারাপ লাগছে। আসলে গ্রুপ পর্বে আমরা একটি মাত্র ম্যাচ খেলতে পেরেছি।
দুটি দল না উঠিয়ে নেওয়ায় ওই এক ম্যাচ খেলেই আমাদের সেমিফাইনালে নামতে হয়েছে। কিন্তু ফাইনালে ওঠার আগেই শেখ জামাল খেলেছে চার ম্যাচ। তাই ওরা একটা দিক দিয়ে হলেও আমাদের চেয়ে এগিয়েই ছিল।
প্রশ্ন : কিন্তু আপনিই আবার টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হলেন।
সুইনু : এটা ভেবে কষ্টের মধ্যেও একটু আনন্দ পাচ্ছি। তবে দল জিতলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতাম, তখন সেরা খেলোয়াড় না হতে পারলেও কোনো আফসোস থাকত না।
প্রশ্ন : শেখ জামালের সাবিনা খাতুন তো একের পর এক গোল করে যাচ্ছিলেন সব ম্যাচে। ভাবতে পেরেছিলেন তাঁকে হারিয়ে আপনিই সেরা হবেন?
সুইনু : আসলে সেরা ফুটবলার কে হবে হবে না এটা নিয়ে আগে থেকে একদমই চিন্তা করিনি। আমি শুধু আমার সেরা খেলাটাই খেলতে চেয়েছি। আর শেখ জামাল অনেক দিন ধরেই অনুশীলনে ছিল যে কারণে তাদের সবাই-ই বেশ ভালো খেলেছে। গোল করার দিক দিয়েও আমাদের চেয়ে এগিয়ে ছিল।
প্রশ্ন : মোহামেডান তো ভালো দলই করেছিল। পুলের ফুটবলার ছিলেন সাতজন...
সুইনু : শেখ জামালেও সাতজন পুলের ফুটবলার ছিল। এ ছাড়া আরো চারজন ফুটবলার ওই দলে ছিল যারা জাতীয় দলেও খেলেছে। তাদের কিন্তু পুলে রাখা হয়নি। কিন্তু এসএ গেমসের পর জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ে গিয়েছিল এমন ফুটবলারদের আবার পুলে রাখা হয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে এই কাজটি ঠিক হয়নি। কিন্তু আমাদের দলে সে রকম কেউ ছিল না। তাই আমি বলব হারলেও মোহামেডানই সেরা।
প্রশ্ন : শেখ জামাল তো আজ ভালো খেলেই শিরোপা জিতেছে...
সুইনু : আমাদের ভাগ্য খারাপ ছিল। জ্বরের কারণে মূল একাদশের কয়েকজন ফুটবলারই আজ (কাল) মাঠে নামতে পারেনি। এ ছাড়া দলের মধ্যে স্ট্রাইকারেরও অভাব ছিল। যাই হোক, যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন তো কিছু করার নেই। ভবিষ্যতে আমরা আরো ভালো প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামব।
প্রশ্ন : ফাইনালে আপনার কাছ থেকেও নিশ্চয় গোল আশা করছিল দল?
সুইনু : তা তো অবশ্যই, আগের দুটি ম্যাচেই আমি পাঁচটি গোল করেছি। কিন্তু আজ হয়ে উঠল না।
প্রশ্ন : এই প্রথমবারের মতো মহিলা ফুটবল লিগ হলো, আপনার চোখে এই টুর্নামেন্টের গুরুত্ব কতটুকু?
সুুইনু : অবশ্যই আমাদের জন্য এটা ভালো একটা ব্যাপার। লিগটা যদি প্রতি বছর হয় তাহলে বাংলাদেশে মেয়েদের ফুটবল আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
প্রশ্ন : কিন্তু আপনিই আবার টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড় হলেন।
সুইনু : এটা ভেবে কষ্টের মধ্যেও একটু আনন্দ পাচ্ছি। তবে দল জিতলে সবচেয়ে বেশি খুশি হতাম, তখন সেরা খেলোয়াড় না হতে পারলেও কোনো আফসোস থাকত না।
প্রশ্ন : শেখ জামালের সাবিনা খাতুন তো একের পর এক গোল করে যাচ্ছিলেন সব ম্যাচে। ভাবতে পেরেছিলেন তাঁকে হারিয়ে আপনিই সেরা হবেন?
সুইনু : আসলে সেরা ফুটবলার কে হবে হবে না এটা নিয়ে আগে থেকে একদমই চিন্তা করিনি। আমি শুধু আমার সেরা খেলাটাই খেলতে চেয়েছি। আর শেখ জামাল অনেক দিন ধরেই অনুশীলনে ছিল যে কারণে তাদের সবাই-ই বেশ ভালো খেলেছে। গোল করার দিক দিয়েও আমাদের চেয়ে এগিয়ে ছিল।
প্রশ্ন : মোহামেডান তো ভালো দলই করেছিল। পুলের ফুটবলার ছিলেন সাতজন...
সুইনু : শেখ জামালেও সাতজন পুলের ফুটবলার ছিল। এ ছাড়া আরো চারজন ফুটবলার ওই দলে ছিল যারা জাতীয় দলেও খেলেছে। তাদের কিন্তু পুলে রাখা হয়নি। কিন্তু এসএ গেমসের পর জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ে গিয়েছিল এমন ফুটবলারদের আবার পুলে রাখা হয়েছে। আমার কাছে মনে হয়েছে এই কাজটি ঠিক হয়নি। কিন্তু আমাদের দলে সে রকম কেউ ছিল না। তাই আমি বলব হারলেও মোহামেডানই সেরা।
প্রশ্ন : শেখ জামাল তো আজ ভালো খেলেই শিরোপা জিতেছে...
সুইনু : আমাদের ভাগ্য খারাপ ছিল। জ্বরের কারণে মূল একাদশের কয়েকজন ফুটবলারই আজ (কাল) মাঠে নামতে পারেনি। এ ছাড়া দলের মধ্যে স্ট্রাইকারেরও অভাব ছিল। যাই হোক, যা হওয়ার হয়ে গেছে। এখন তো কিছু করার নেই। ভবিষ্যতে আমরা আরো ভালো প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামব।
প্রশ্ন : ফাইনালে আপনার কাছ থেকেও নিশ্চয় গোল আশা করছিল দল?
সুইনু : তা তো অবশ্যই, আগের দুটি ম্যাচেই আমি পাঁচটি গোল করেছি। কিন্তু আজ হয়ে উঠল না।
প্রশ্ন : এই প্রথমবারের মতো মহিলা ফুটবল লিগ হলো, আপনার চোখে এই টুর্নামেন্টের গুরুত্ব কতটুকু?
সুুইনু : অবশ্যই আমাদের জন্য এটা ভালো একটা ব্যাপার। লিগটা যদি প্রতি বছর হয় তাহলে বাংলাদেশে মেয়েদের ফুটবল আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
No comments