গাদ্দাফির সঙ্গে বন্ধুত্ব নিয়ে অনুশোচনা নেই: ব্লেয়ার
ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার বলেছেন, লিবিয়ার সাবেক নেতা মুয়াম্মার গাদ্দাফির সঙ্গে বন্ধুত্ব স্থাপন নিয়ে কোনো অনুশোচনা নেই তাঁর। বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে গাদ্দাফির সম্পর্ক স্থাপনে সহযোগিতা করার জন্য তিনি অনুতপ্ত নন।
যুক্তরাষ্ট্রে নাইন-ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলার ১০ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষা ৎ কারে ব্লেয়ার এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের অভ্যন্তরে সংস্কার সাধনে ব্যর্থতাই গাদ্দাফির ভুল। ২০০৪ সালে গাদ্দাফির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন। ব্লেয়ার এখন মধ্যপ্রাচ্য-বিষয়ক দূত হিসেবে কাজ করছেন।
ব্লেয়ার বলেন, আরব দেশগুলোর সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থান ওই অঞ্চলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে বলে তিনি নিশ্চিত নন। বরং এতে সেখানে পশ্চিমা-বিদ্বেষী কট্টরপন্থা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার ঝুঁকি রয়েছে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
পশ্চিমা-বিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে গাদ্দাফির লিবিয়া দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। ২০০৪ সালে ব্লেয়ার ত্রিপোলি গিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে হাত মেলানোর পর দেশটির সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সুসম্পর্কের সূচনা ঘটে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে লিবিয়ার দীর্ঘদিনের বৈরিতা দূরে সরিয়ে রেখে গাদ্দাফির প্রতি এভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় অনুতপ্ত কি না, জানতে চাইলে ব্লেয়ার বলেন, ‘না, আমি সব সময় বলেছি, লিবিয়ার অভ্যন্তরীণ নীতি পাল্টে গেছে।’
ব্লেয়ার বলেন, ‘আন্দোলন যখন শুরু হয়েছে, তখন আমি গাদ্দাফির সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমি তাঁকে বলেছিলাম, তাঁর বিদায় নেওয়ার সময় হয়ে গেছে।’
১৯৯৭ সাল থেকে ১০ বছর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ব্লেয়ার। ২০০৪ ও ২০০৭ সালে আবার লিবিয়া সফরে যান তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে নাইন-ইলেভেনের সন্ত্রাসী হামলার ১০ম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষা ৎ কারে ব্লেয়ার এসব মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, দেশের অভ্যন্তরে সংস্কার সাধনে ব্যর্থতাই গাদ্দাফির ভুল। ২০০৪ সালে গাদ্দাফির সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন। ব্লেয়ার এখন মধ্যপ্রাচ্য-বিষয়ক দূত হিসেবে কাজ করছেন।
ব্লেয়ার বলেন, আরব দেশগুলোর সাম্প্রতিক গণ-অভ্যুত্থান ওই অঞ্চলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে বলে তিনি নিশ্চিত নন। বরং এতে সেখানে পশ্চিমা-বিদ্বেষী কট্টরপন্থা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার ঝুঁকি রয়েছে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
পশ্চিমা-বিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের কারণে গাদ্দাফির লিবিয়া দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। ২০০৪ সালে ব্লেয়ার ত্রিপোলি গিয়ে গাদ্দাফির সঙ্গে হাত মেলানোর পর দেশটির সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সুসম্পর্কের সূচনা ঘটে। বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে লিবিয়ার দীর্ঘদিনের বৈরিতা দূরে সরিয়ে রেখে গাদ্দাফির প্রতি এভাবে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় অনুতপ্ত কি না, জানতে চাইলে ব্লেয়ার বলেন, ‘না, আমি সব সময় বলেছি, লিবিয়ার অভ্যন্তরীণ নীতি পাল্টে গেছে।’
ব্লেয়ার বলেন, ‘আন্দোলন যখন শুরু হয়েছে, তখন আমি গাদ্দাফির সঙ্গে কথা বলেছিলাম। আমি তাঁকে বলেছিলাম, তাঁর বিদায় নেওয়ার সময় হয়ে গেছে।’
১৯৯৭ সাল থেকে ১০ বছর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ব্লেয়ার। ২০০৪ ও ২০০৭ সালে আবার লিবিয়া সফরে যান তিনি।
No comments