মরিনহো-গার্দিওলা যেখানে এক
হোসে মরিনহো আর পেপ গার্দিওলার মধ্যে অনেক পার্থক্য। ফুটবল-দর্শন, হাঁটাচলা, ভাবভঙ্গি, কথাবার্তা—অনেক কিছুতেই অমিল দুজনের। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার ব্যবধানটাই যেন তাঁদের মধ্যে প্রকাশ পায়।
কিন্তু এবার একটা জায়গায় এই দুই প্রবল প্রতিপক্ষ এক হয়ে গেলেন। স্প্যানিশ লিগ দুই দলের লড়াই—এটা গার্দিওলা-মরিনহো দুজনের একজনও মানেন না। পরশু ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও রিয়াল সোসিয়েদাদের সঙ্গে ড্র করেছে বার্সেলোনা। গেটাফের বিপক্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ৪-২ গোলে জিতলেও একসময় ড্রয়ের শঙ্কা পেয়ে বসেছিল তাদেরও। প্রতিপক্ষের এই লড়াইটাই এমন উপলব্ধি দিয়েছে দুই স্প্যানিশ ‘দৈত্যের’ কোচকে।
১০ মিনিটে জাভি ও ১১ মিনিটে ফ্যাব্রিগাসের গোলে ২-০-তে এগিয়ে গিয়েছিল বার্সা। কিন্তু রক্ষণের হাস্যকর ভুলে দ্বিতীয়ার্ধে আসে সমতা। জাভি সেই রক্ষণ-ভুলের কথা ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন।
কোচ গার্দিওলার কথা, ‘মানুষ দুই দলের লিগের কথা বলে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অন্যরা প্রতিনিয়তই ভালো করছে। আমাদের হারানোর তীব্র ইচ্ছাও দেখাচ্ছে তারা। ভবিষ্যতের জন্য ভালো এক শিক্ষা এটা। আমরা যখন আমাদের সেরা খেলাটা খেলছিলাম, সোসিয়েদাদের গোল দুটি তখনই হয়েছে। ফুটবলে আপনাকে সর্বদাই সতর্ক থাকতে হবে।’
গত দুই মৌসুমে রিয়াল-বার্সা একটি রেকর্ড গড়েছে—মৌসুমের শেষের দিকে এই দুই দল যখন শিরোপার জন্য জোর লড়াই করছিল, তৃতীয় স্থানে থাকা ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে তাদের ব্যবধান তখন ২০ পয়েন্টেরও বেশি। এর পর থেকেই স্প্যানিশ লিগটাকে বেশি করে দুই দলের লড়াই বলছে সবাই।
গার্দিওলার প্রতিধ্বনি তুলে রিয়াল কোচ মরিনহো বলেছেন, ‘খবরে দেখি, লিগ জেতা কত সহজ ব্যাপার! কিন্তু ঢালাওভাবে যেসব দলগুলোকে বাজে বলা হচ্ছে, আমি এর সঙ্গে একমত নই। সবাই পেশাদার। কোচ-খেলোয়াড় সবাই। আমার কাছে প্রতিটি ম্যাচই কঠিন।’
রিয়ালের জন্য কঠিন ছিল পরশুর গেটাফে ম্যাচটিও। ৪-২ ফল দেখে এটা অবশ্য বোঝার উপায় নেই। করিম বেনজেমার ১৪ মিনিটের গোলে রিয়াল প্রথমে এগিয়ে যায়, তবে ৩৯ মিনিটে গেটাফেকে সমতায় ফেরান মিকু। বিতর্কিত পেনাল্টি থেকে ৬০ মিনিটে গোল করে রোনালদো আবার এগিয়ে দেন রিয়ালকে। ৯ মিনিট পর রোনালদোর পাস থেকে বেনজেমা ব্যবধান ৩-১ করেন। ৪ মিনিট পর দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান কমান ভেনেজুয়েলার স্ট্রাইকার ওই মিকুই।
৮৮ মিনিটে গঞ্জালো হিগুয়েইন দলের চতুর্থ গোল করার আগে বার্নাব্যুতে গেটাফে রিয়ালকে উপহার দেয় অস্বস্তিকর কিছু সময়। ম্যাচ শেষে মরিনহো দলের খেলায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন সরাসরিই, ‘দল যেভাবে খেলেছে, এটা আমার পছন্দ নয়। আমাদের ৭-৮ গোল করা উচিত ছিল। অনেক সুযোগ তৈরি করেছি আমরা। কিন্তু তাদের খেলতেও দিয়েছি এবং খুব গোছানো ছিল গেটাফে।’
কিন্তু এবার একটা জায়গায় এই দুই প্রবল প্রতিপক্ষ এক হয়ে গেলেন। স্প্যানিশ লিগ দুই দলের লড়াই—এটা গার্দিওলা-মরিনহো দুজনের একজনও মানেন না। পরশু ২-০ গোলে এগিয়ে গিয়েও রিয়াল সোসিয়েদাদের সঙ্গে ড্র করেছে বার্সেলোনা। গেটাফের বিপক্ষে রিয়াল মাদ্রিদ ৪-২ গোলে জিতলেও একসময় ড্রয়ের শঙ্কা পেয়ে বসেছিল তাদেরও। প্রতিপক্ষের এই লড়াইটাই এমন উপলব্ধি দিয়েছে দুই স্প্যানিশ ‘দৈত্যের’ কোচকে।
১০ মিনিটে জাভি ও ১১ মিনিটে ফ্যাব্রিগাসের গোলে ২-০-তে এগিয়ে গিয়েছিল বার্সা। কিন্তু রক্ষণের হাস্যকর ভুলে দ্বিতীয়ার্ধে আসে সমতা। জাভি সেই রক্ষণ-ভুলের কথা ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন।
কোচ গার্দিওলার কথা, ‘মানুষ দুই দলের লিগের কথা বলে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অন্যরা প্রতিনিয়তই ভালো করছে। আমাদের হারানোর তীব্র ইচ্ছাও দেখাচ্ছে তারা। ভবিষ্যতের জন্য ভালো এক শিক্ষা এটা। আমরা যখন আমাদের সেরা খেলাটা খেলছিলাম, সোসিয়েদাদের গোল দুটি তখনই হয়েছে। ফুটবলে আপনাকে সর্বদাই সতর্ক থাকতে হবে।’
গত দুই মৌসুমে রিয়াল-বার্সা একটি রেকর্ড গড়েছে—মৌসুমের শেষের দিকে এই দুই দল যখন শিরোপার জন্য জোর লড়াই করছিল, তৃতীয় স্থানে থাকা ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে তাদের ব্যবধান তখন ২০ পয়েন্টেরও বেশি। এর পর থেকেই স্প্যানিশ লিগটাকে বেশি করে দুই দলের লড়াই বলছে সবাই।
গার্দিওলার প্রতিধ্বনি তুলে রিয়াল কোচ মরিনহো বলেছেন, ‘খবরে দেখি, লিগ জেতা কত সহজ ব্যাপার! কিন্তু ঢালাওভাবে যেসব দলগুলোকে বাজে বলা হচ্ছে, আমি এর সঙ্গে একমত নই। সবাই পেশাদার। কোচ-খেলোয়াড় সবাই। আমার কাছে প্রতিটি ম্যাচই কঠিন।’
রিয়ালের জন্য কঠিন ছিল পরশুর গেটাফে ম্যাচটিও। ৪-২ ফল দেখে এটা অবশ্য বোঝার উপায় নেই। করিম বেনজেমার ১৪ মিনিটের গোলে রিয়াল প্রথমে এগিয়ে যায়, তবে ৩৯ মিনিটে গেটাফেকে সমতায় ফেরান মিকু। বিতর্কিত পেনাল্টি থেকে ৬০ মিনিটে গোল করে রোনালদো আবার এগিয়ে দেন রিয়ালকে। ৯ মিনিট পর রোনালদোর পাস থেকে বেনজেমা ব্যবধান ৩-১ করেন। ৪ মিনিট পর দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান কমান ভেনেজুয়েলার স্ট্রাইকার ওই মিকুই।
৮৮ মিনিটে গঞ্জালো হিগুয়েইন দলের চতুর্থ গোল করার আগে বার্নাব্যুতে গেটাফে রিয়ালকে উপহার দেয় অস্বস্তিকর কিছু সময়। ম্যাচ শেষে মরিনহো দলের খেলায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন সরাসরিই, ‘দল যেভাবে খেলেছে, এটা আমার পছন্দ নয়। আমাদের ৭-৮ গোল করা উচিত ছিল। অনেক সুযোগ তৈরি করেছি আমরা। কিন্তু তাদের খেলতেও দিয়েছি এবং খুব গোছানো ছিল গেটাফে।’
No comments