শ্রীলঙ্কার কঠোর বন্দী আইন বাতিল করুন
শ্রীলঙ্কায় প্রচলিত কঠোর বন্দী আইন বাতিল এবং ওই আইনের আওতায় আটক থাকা হাজার হাজার লোককে মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার গ্রুপ হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনটি গত বুধবার জানায়, যেহেতু শ্রীলঙ্কায় এখনো সন্ত্রাসবিরোধী আইন কোনো বিচার ছাড়াই জনগণকে দীর্ঘদিন আটক রাখা অনুমোদন করে, কাজেই দেশটিতে এক দশক ধরে জারি থাকা জরুরি অবস্থা গত সপ্তাহে তুলে নেওয়া হলেও তা কোনো কাজে আসবে না।
গ্রুপটি জানায়, দুই বছর আগে গৃহযুদ্ধ শেষ হলেও প্রিভেনশন অব টেররিজম অ্যাক্টের (পিটিএ) আওতায় দ্বীপরাষ্ট্রটিতে এখনো প্রায় ছয় হাজার লোক আটক রয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশীয় পরিচালক ব্র্যাড অ্যাডামস অভিযোগ করেন, শ্রীলঙ্কার সরকার একদিকে বলছে, সেখানে জরুরি অবস্থার পরিসমাপ্তি ঘটেছে, অন্যদিকে গৃহযুদ্ধ চলাকালে প্রচলন থাকা কঠোর আইন এখনো বহাল রেখেছে। সরকারের উচিত, কবে এসব মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী আইন প্রত্যাহার এবং দেশের সব আইন ও প্রবিধান জনগণের সামনে প্রকাশ করা।
স্বাধীন ভূখণ্ডের দাবিতে তামিল টাইগারদের বিদ্রোহের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার সরকার ১৯৮৩ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে। এরপর ২০০৯ সালের মে মাসে তামিল বিদ্রোহীদের উ ৎ খাতের মাধ্যমে দেশটির গৃহযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে।
নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠনটি গত বুধবার জানায়, যেহেতু শ্রীলঙ্কায় এখনো সন্ত্রাসবিরোধী আইন কোনো বিচার ছাড়াই জনগণকে দীর্ঘদিন আটক রাখা অনুমোদন করে, কাজেই দেশটিতে এক দশক ধরে জারি থাকা জরুরি অবস্থা গত সপ্তাহে তুলে নেওয়া হলেও তা কোনো কাজে আসবে না।
গ্রুপটি জানায়, দুই বছর আগে গৃহযুদ্ধ শেষ হলেও প্রিভেনশন অব টেররিজম অ্যাক্টের (পিটিএ) আওতায় দ্বীপরাষ্ট্রটিতে এখনো প্রায় ছয় হাজার লোক আটক রয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশীয় পরিচালক ব্র্যাড অ্যাডামস অভিযোগ করেন, শ্রীলঙ্কার সরকার একদিকে বলছে, সেখানে জরুরি অবস্থার পরিসমাপ্তি ঘটেছে, অন্যদিকে গৃহযুদ্ধ চলাকালে প্রচলন থাকা কঠোর আইন এখনো বহাল রেখেছে। সরকারের উচিত, কবে এসব মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী আইন প্রত্যাহার এবং দেশের সব আইন ও প্রবিধান জনগণের সামনে প্রকাশ করা।
স্বাধীন ভূখণ্ডের দাবিতে তামিল টাইগারদের বিদ্রোহের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার সরকার ১৯৮৩ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে। এরপর ২০০৯ সালের মে মাসে তামিল বিদ্রোহীদের উ ৎ খাতের মাধ্যমে দেশটির গৃহযুদ্ধের পরিসমাপ্তি ঘটে।
No comments