‘অর্ডিনারি’ জিম্বাবুয়ে!
বেচারা ব্রায়ান ভিটরি! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা ‘ছেলেখেলা’ মনে হচ্ছিল তাঁর কাছে বাংলাদেশের সৌজন্যে। অভিষেক টেস্টে ৫ উইকেটের পর প্রথম দুই ওয়ানডেতেও ৫ উইকেট নিয়ে ঢুকে গিয়েছিলেন ইতিহাসে।
কিন্তু জিম্বাবুয়ের পেসারকে ‘অর্ডিনারি’ বানিয়ে ছাড়ল পাকিস্তান। টেস্টে ২৭ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি। প্রথম ওয়ানডেতে বিশ্রামের পর কাল হারারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফিরলেন, কিন্তু ভাগ্য ফিরল না। ৮ ওভার হাত ঘুরিয়ে এবারও উইকেটশূন্য!
শুধু ভিটরি নয়, মোহাম্মদ হাফিজ আর ইমরান ফারহাতের ওপেনিং জুটি কাল ‘অর্ডিনারি’ বানিয়ে ফেলল পুরো জিম্বাবুয়েকেই। স্বাগতিকদের বেঁধে দেওয়া ২২৬ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান পেরিয়ে গেছে এই দুজনের ব্যাটেই। কোনো উইকেটই হারাতে হয়নি। কোনো উইকেট না হারিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার ওয়ানডে রেকর্ড এটি। গত বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বেঁধে দেওয়া ২৩০ রানের লক্ষ্য শ্রীলঙ্কা টপকে গিয়েছিল কোনো উইকেট না হারিয়েই। উদ্বোধনী জুটিতে পাকিস্তানের নতুন রেকর্ডও হয়েছে কাল।
ম্যাচ শেষে জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক কোনো আক্ষেপ করার সুযোগই পাননি। রানটা একটু কম হয়ে গেছে সেই অজুহাত দেওয়ারও সুযোগ যে ছিল না। অবশ্য হাতে উইকেট রেখেও শেষ দিকে ভালো রান তুলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। তৃতীয় উইকেটে টেলর-মাসাকাদজার ১০৪ রানের জুটির পরও বড় স্কোর করতে না পারার মূল কারণ ব্যাটিং পাওয়ার প্লে। ওই ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৭ রান তুলেছে জিম্বাবুয়ে। সূত্র: ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে ৫০ ওভারে ২২৫/৬ (মাসাকাদজা ৬৮, টেলর ৫০, টাইবু ২৬, চিগুম্বুরা ১৭*; তানভির ২/৩৩, জুনায়েদ ১/২৯, চিমা ১/২৯)। পাকিস্তান: ৪২.১ ওভারে ২২৮/০ (হাফিজ ১৩৯*, ফারহাত ৭৫*; পোফু ০/৫১, ভিটরি ০/৪৪, উতসেয়া ০/৪৪)। ফল: পাকিস্তান ১০ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: মোহাম্মদ হাফিজ।
কিন্তু জিম্বাবুয়ের পেসারকে ‘অর্ডিনারি’ বানিয়ে ছাড়ল পাকিস্তান। টেস্টে ২৭ ওভার বল করে কোনো উইকেট পাননি। প্রথম ওয়ানডেতে বিশ্রামের পর কাল হারারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফিরলেন, কিন্তু ভাগ্য ফিরল না। ৮ ওভার হাত ঘুরিয়ে এবারও উইকেটশূন্য!
শুধু ভিটরি নয়, মোহাম্মদ হাফিজ আর ইমরান ফারহাতের ওপেনিং জুটি কাল ‘অর্ডিনারি’ বানিয়ে ফেলল পুরো জিম্বাবুয়েকেই। স্বাগতিকদের বেঁধে দেওয়া ২২৬ রানের লক্ষ্য পাকিস্তান পেরিয়ে গেছে এই দুজনের ব্যাটেই। কোনো উইকেটই হারাতে হয়নি। কোনো উইকেট না হারিয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার ওয়ানডে রেকর্ড এটি। গত বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বেঁধে দেওয়া ২৩০ রানের লক্ষ্য শ্রীলঙ্কা টপকে গিয়েছিল কোনো উইকেট না হারিয়েই। উদ্বোধনী জুটিতে পাকিস্তানের নতুন রেকর্ডও হয়েছে কাল।
ম্যাচ শেষে জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক কোনো আক্ষেপ করার সুযোগই পাননি। রানটা একটু কম হয়ে গেছে সেই অজুহাত দেওয়ারও সুযোগ যে ছিল না। অবশ্য হাতে উইকেট রেখেও শেষ দিকে ভালো রান তুলতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। তৃতীয় উইকেটে টেলর-মাসাকাদজার ১০৪ রানের জুটির পরও বড় স্কোর করতে না পারার মূল কারণ ব্যাটিং পাওয়ার প্লে। ওই ৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৭ রান তুলেছে জিম্বাবুয়ে। সূত্র: ওয়েবসাইট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে ৫০ ওভারে ২২৫/৬ (মাসাকাদজা ৬৮, টেলর ৫০, টাইবু ২৬, চিগুম্বুরা ১৭*; তানভির ২/৩৩, জুনায়েদ ১/২৯, চিমা ১/২৯)। পাকিস্তান: ৪২.১ ওভারে ২২৮/০ (হাফিজ ১৩৯*, ফারহাত ৭৫*; পোফু ০/৫১, ভিটরি ০/৪৪, উতসেয়া ০/৪৪)। ফল: পাকিস্তান ১০ উইকেটে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ: মোহাম্মদ হাফিজ।
No comments