ঘুরে দাঁড়াতে চায় আর্সেনাল
গত সপ্তাহ দুই জুড়ে ইউরো বাছাই আর প্রীতি ম্যাচের মেলা আর্সেনালকে দিয়েছিল একটু আড়ালে থাকার সুযোগ। এই ডামাডোলে আর্সেনালের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কাছে ৮-২ গোলে উড়ে যাওয়ার লজ্জা কিছুটা তো চাপা পড়ে গিয়েছিল!
মানুষের মনের একটা কোণে গিয়ে থাকলেও আর্সেনাল কি ১১৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয়ের লজ্জাটা ভুলে যেতে পেরেছে? দুই সপ্তাহেরও বেশি বিরতির পর আজ আবার শুরু হচ্ছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। ম্যানইউ-ক্ষত ভুলে নতুন শুরু করতে চায় আর্সেনাল।
পুরো আগস্ট মাসটাই বাজে গেছে আর্সেনালের। সেস ফ্যাব্রিগাস, সামির নাসরি চলে গেছেন। প্রিমিয়ার লিগে প্রথম তিন ম্যাচ থেকে মাত্র ১ পয়েন্ট নিয়ে যাত্রা শুরু। এসব ভুলেই যেতে চাইবে ‘গানার’রা। কিন্তু ‘দুঃখ’ ভোলার জন্য একটা উপলক্ষ তো চাই। নিজেদের মাঠে আজ প্রিমিয়ার লিগে নবাগত সোয়ানসির বিপক্ষে ম্যাচটিকে সেই উপলক্ষ হিসেবে নিতে চায় আর্সেন ওয়েঙ্গারের দল। জয়ে ভুলতে চায় হতাশা।
তীব্র চাপে পড়ে যাওয়া কোচ ওয়েঙ্গার দলবদলের বাজারের শেষ দিনে কিনেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার অধিনায়ক পার্ক চু ইয়ং, এভারটনের মাইকেল আরটেটা, ব্রাজিলের আন্দ্রে সান্তোস ও জার্মানির পার মার্টেসেকারকে। এই চারজনকে কেনার পাশাপাশি ধারে এনেছেন ইয়োসি বেনায়ুনকে। খেলোয়াড়দের কানে জপে দিয়েছেন ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্র। সেই মন্ত্রেই এখন উজ্জীবিত আর্সেনালের খেলোয়াড়রা। সেই মন্ত্র শুনে মিডফিল্ডার অ্যারন রামসে যেমন বললেন, ‘আমাদের শেষ ম্যাচের ফলের পর আমরা চাই, সবকিছু এখন ঠিকঠাক চলুক। ভালো ফল করে জয়ে ফিরতে চাই।’
ম্যানইউর ব্যাপারটা উল্টো। তিন ম্যাচে পুরো ৯ পয়েন্ট পাওয়া ‘রেড ডেভিল’রা পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরেই। আজ বোল্টনের মাঠে যাওয়ার আগে তাই চনমনেই আছেন ম্যানইউর খেলোয়াড়েরা। একটু চিন্তা কেবল অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ থেকে আসা ২০ বছর বয়সী গোলরক্ষক ডেভিড ডি গিয়াকে নিয়ে। শুরুটা ভালো হয়নি তাঁর। আর্সেনালের বিপক্ষে দুটি গোলই হয়েছে মূলত তাঁর ভুলে। সমালোচনাও সইতে হচ্ছে এর জন্য। তবে বোল্টনের বিপক্ষে আর কোনো ভুল তিনি করতে চান না।
পুরোনো ক্লাবের বিপক্ষে ভালো করার প্রত্যয় পিটার ক্রাউচেরও। টটেনহাম থেকে এ মৌসুমেই স্টোক সিটিতে নাম লিখিয়েছেন। তবে আজ টটেনহাম নয়, নিজেদের মাঠে ক্রাউচ মুখোমুখি আরেক সাবেক ক্লাব লিভারপুলের। অন্য ম্যাচে চেলসি খেলবে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে। এ ম্যাচে নেই আগের ম্যাচে মাথায় আঘাত পাওয়া দিদিয়ের দ্রগবা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে পরের ম্যাচেও আইভরিয়ান স্ট্রাইকারকে পাওয়ার ব্যাপারে সন্দিহান চেলসি কোচ আন্দ্রে ভিলাস-বোয়াস।
মানুষের মনের একটা কোণে গিয়ে থাকলেও আর্সেনাল কি ১১৫ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরাজয়ের লজ্জাটা ভুলে যেতে পেরেছে? দুই সপ্তাহেরও বেশি বিরতির পর আজ আবার শুরু হচ্ছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। ম্যানইউ-ক্ষত ভুলে নতুন শুরু করতে চায় আর্সেনাল।
পুরো আগস্ট মাসটাই বাজে গেছে আর্সেনালের। সেস ফ্যাব্রিগাস, সামির নাসরি চলে গেছেন। প্রিমিয়ার লিগে প্রথম তিন ম্যাচ থেকে মাত্র ১ পয়েন্ট নিয়ে যাত্রা শুরু। এসব ভুলেই যেতে চাইবে ‘গানার’রা। কিন্তু ‘দুঃখ’ ভোলার জন্য একটা উপলক্ষ তো চাই। নিজেদের মাঠে আজ প্রিমিয়ার লিগে নবাগত সোয়ানসির বিপক্ষে ম্যাচটিকে সেই উপলক্ষ হিসেবে নিতে চায় আর্সেন ওয়েঙ্গারের দল। জয়ে ভুলতে চায় হতাশা।
তীব্র চাপে পড়ে যাওয়া কোচ ওয়েঙ্গার দলবদলের বাজারের শেষ দিনে কিনেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার অধিনায়ক পার্ক চু ইয়ং, এভারটনের মাইকেল আরটেটা, ব্রাজিলের আন্দ্রে সান্তোস ও জার্মানির পার মার্টেসেকারকে। এই চারজনকে কেনার পাশাপাশি ধারে এনেছেন ইয়োসি বেনায়ুনকে। খেলোয়াড়দের কানে জপে দিয়েছেন ঘুরে দাঁড়ানোর মন্ত্র। সেই মন্ত্রেই এখন উজ্জীবিত আর্সেনালের খেলোয়াড়রা। সেই মন্ত্র শুনে মিডফিল্ডার অ্যারন রামসে যেমন বললেন, ‘আমাদের শেষ ম্যাচের ফলের পর আমরা চাই, সবকিছু এখন ঠিকঠাক চলুক। ভালো ফল করে জয়ে ফিরতে চাই।’
ম্যানইউর ব্যাপারটা উল্টো। তিন ম্যাচে পুরো ৯ পয়েন্ট পাওয়া ‘রেড ডেভিল’রা পয়েন্ট তালিকায় সবার ওপরেই। আজ বোল্টনের মাঠে যাওয়ার আগে তাই চনমনেই আছেন ম্যানইউর খেলোয়াড়েরা। একটু চিন্তা কেবল অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ থেকে আসা ২০ বছর বয়সী গোলরক্ষক ডেভিড ডি গিয়াকে নিয়ে। শুরুটা ভালো হয়নি তাঁর। আর্সেনালের বিপক্ষে দুটি গোলই হয়েছে মূলত তাঁর ভুলে। সমালোচনাও সইতে হচ্ছে এর জন্য। তবে বোল্টনের বিপক্ষে আর কোনো ভুল তিনি করতে চান না।
পুরোনো ক্লাবের বিপক্ষে ভালো করার প্রত্যয় পিটার ক্রাউচেরও। টটেনহাম থেকে এ মৌসুমেই স্টোক সিটিতে নাম লিখিয়েছেন। তবে আজ টটেনহাম নয়, নিজেদের মাঠে ক্রাউচ মুখোমুখি আরেক সাবেক ক্লাব লিভারপুলের। অন্য ম্যাচে চেলসি খেলবে সান্ডারল্যান্ডের বিপক্ষে। এ ম্যাচে নেই আগের ম্যাচে মাথায় আঘাত পাওয়া দিদিয়ের দ্রগবা। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে পরের ম্যাচেও আইভরিয়ান স্ট্রাইকারকে পাওয়ার ব্যাপারে সন্দিহান চেলসি কোচ আন্দ্রে ভিলাস-বোয়াস।
No comments