জয় অধরাই রইল ভারতের
গত ১৩ জুলাই ইংল্যান্ডে পা রেখেছিল ভারতীয় দল। এরপর চারটি টেস্ট, একটি টি-টোয়েন্টির পর কাল হয়ে গেল চতুর্থ ওয়ানডেও। জয় ভারতের অধরাই থেকে গেল। লর্ডসে কাল ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে চতুর্থ ওয়ানডেটি টাই হয়েছে। সিরিজ জিতে গেছে ইংল্যান্ড।
ভারতের ৫ উইকেটে করা ২৮০ রান তাড়া করতে গিয়ে রবি বোপারা করেছেন ৯৬ রান। ৪৮.৫ ওভারে ২৭০ রানে ইংল্যান্ডের অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে বোপারা আউট হওয়ার পরই নামে বৃষ্টি। এরপর আর খেলা শুরু হয়নি। ২-০তে সিরিজ জিতে যায় ইংল্যান্ড।
ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করতে বড় শট খেলেছিলেন বোপারা। কিন্তু মুনাফ প্যাটেলের বলে ডিপ মিডউইকেট বাউন্ডারিতে রবীন্দ্র জাদেজার ক্যাচ হয়ে যান। ওই বলটিতে বোপারা যদি ১ রানও নিতে পারতেন, তাহলে জিতেই যেত ইংল্যান্ড।
একটা সময়ে অবশ্য ভারতের জয় পাওয়াই নিয়তি মনে হচ্ছিল। ১৭৩ রানে পড়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ডের ৫ উইকেট। কিন্তু বোপারা গ্রায়েম সোয়ান আর টিম ব্রেসনানকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন লক্ষ্যের দিকে। ইংল্যান্ডের ইনিংসের ৪৪তম ওভারে প্রথম যখন বৃষ্টি আসে, ইংল্যান্ড তখন ৬ উইকেটে ২৩৩। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে এগিয়ে ছিল ভারত।
বৃষ্টি শেষে ফিরে এসে চিত্র পাল্টে দেন বোপারা। ১১১ বলে ৯৬ রানের ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ৬টি চারে। এর আগে ৬১ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ইংল্যান্ডের ইনিংস গড়েন ইয়ান বেল (৫৪)। কিন্তু দ্রুত বেল ও স্টোকস আউট হয়ে গেলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল উইকেটে ঠান্ডা মাথার একজন ব্যাটসম্যান থাকার। বোপারা সেই কাজটিই করেন।
ভারতের ইনিংসটির হাইলাইটস সুরেশ রায়না আর মহেন্দ্র সিং ধোনির পঞ্চম উইকেট জুটি। ৪ বল আর ১ রানের মধ্যে সোয়ান কোহলি ও দ্রাবিড়কে তুলে নিলে বিপদেই পড়েছিল ভারত। ২ উইকেটে ১০৯ থেকে ৪ উইকেটে ১১০ হয়ে যাওয়ার পর জুটি বাঁধেন রায়না-ধোনি। দুজনে মিলে পঞ্চম উইকেটে তুলেছেন ১৬৯ রান।
শেষ ১০ ওভারে ভারত ১০৯ রান তুলেছে তাঁদের কল্যাণেই। ৪৯.৪ ওভারে ফিনের বলে স্টোকসের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে রায়ানা ৭৫ বলে করেছেন ৮৪ রান। ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ৭টি চার ও ২টি ছয়ে। ভারত অধিনায়ক ধোনি করেছেন অপরাজিত ৭৮ রান। ৭১ বলের ইনিংসটিতে ৬টি চার ও ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। এএফপি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত: ৫০ ওভারে ২৮০/৫ (প্যাটেল ২৭, রাহানে ৩৮, দ্রাবিড় ১৯, কোহলি ১৬, রায়না ৮৪, ধোনি ৭৮*, জাদেজা ০*; সোয়ান ২/৪৯, ব্রড ২/৫২, ফিন ১/৫৪)।
ইংল্যান্ড: ৪৮.৫ ওভারে ২৭০/৮ (কুক ১২, কিসওয়েটার ১২, ট্রট ২৩, বেল ৫৪, বোপারা ৯৬, স্টোকস ৭, ব্রেসনান ২৭, সোয়ান ৩১, ফিন ০*; আরপি সিং ৩/৫৯, প্রাভিন ১/৩৫, মুনাফ ১/৫৪, অশ্বিন ১/৪৪, জাদেজা ১/৬০)।
ভারতের ৫ উইকেটে করা ২৮০ রান তাড়া করতে গিয়ে রবি বোপারা করেছেন ৯৬ রান। ৪৮.৫ ওভারে ২৭০ রানে ইংল্যান্ডের অষ্টম ব্যাটসম্যান হিসেবে বোপারা আউট হওয়ার পরই নামে বৃষ্টি। এরপর আর খেলা শুরু হয়নি। ২-০তে সিরিজ জিতে যায় ইংল্যান্ড।
ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করতে বড় শট খেলেছিলেন বোপারা। কিন্তু মুনাফ প্যাটেলের বলে ডিপ মিডউইকেট বাউন্ডারিতে রবীন্দ্র জাদেজার ক্যাচ হয়ে যান। ওই বলটিতে বোপারা যদি ১ রানও নিতে পারতেন, তাহলে জিতেই যেত ইংল্যান্ড।
একটা সময়ে অবশ্য ভারতের জয় পাওয়াই নিয়তি মনে হচ্ছিল। ১৭৩ রানে পড়ে গিয়েছিল ইংল্যান্ডের ৫ উইকেট। কিন্তু বোপারা গ্রায়েম সোয়ান আর টিম ব্রেসনানকে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন লক্ষ্যের দিকে। ইংল্যান্ডের ইনিংসের ৪৪তম ওভারে প্রথম যখন বৃষ্টি আসে, ইংল্যান্ড তখন ৬ উইকেটে ২৩৩। ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে এগিয়ে ছিল ভারত।
বৃষ্টি শেষে ফিরে এসে চিত্র পাল্টে দেন বোপারা। ১১১ বলে ৯৬ রানের ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ৬টি চারে। এর আগে ৬১ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ইংল্যান্ডের ইনিংস গড়েন ইয়ান বেল (৫৪)। কিন্তু দ্রুত বেল ও স্টোকস আউট হয়ে গেলে ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল উইকেটে ঠান্ডা মাথার একজন ব্যাটসম্যান থাকার। বোপারা সেই কাজটিই করেন।
ভারতের ইনিংসটির হাইলাইটস সুরেশ রায়না আর মহেন্দ্র সিং ধোনির পঞ্চম উইকেট জুটি। ৪ বল আর ১ রানের মধ্যে সোয়ান কোহলি ও দ্রাবিড়কে তুলে নিলে বিপদেই পড়েছিল ভারত। ২ উইকেটে ১০৯ থেকে ৪ উইকেটে ১১০ হয়ে যাওয়ার পর জুটি বাঁধেন রায়না-ধোনি। দুজনে মিলে পঞ্চম উইকেটে তুলেছেন ১৬৯ রান।
শেষ ১০ ওভারে ভারত ১০৯ রান তুলেছে তাঁদের কল্যাণেই। ৪৯.৪ ওভারে ফিনের বলে স্টোকসের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে রায়ানা ৭৫ বলে করেছেন ৮৪ রান। ইনিংসটি তিনি সাজিয়েছেন ৭টি চার ও ২টি ছয়ে। ভারত অধিনায়ক ধোনি করেছেন অপরাজিত ৭৮ রান। ৭১ বলের ইনিংসটিতে ৬টি চার ও ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। এএফপি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ভারত: ৫০ ওভারে ২৮০/৫ (প্যাটেল ২৭, রাহানে ৩৮, দ্রাবিড় ১৯, কোহলি ১৬, রায়না ৮৪, ধোনি ৭৮*, জাদেজা ০*; সোয়ান ২/৪৯, ব্রড ২/৫২, ফিন ১/৫৪)।
ইংল্যান্ড: ৪৮.৫ ওভারে ২৭০/৮ (কুক ১২, কিসওয়েটার ১২, ট্রট ২৩, বেল ৫৪, বোপারা ৯৬, স্টোকস ৭, ব্রেসনান ২৭, সোয়ান ৩১, ফিন ০*; আরপি সিং ৩/৫৯, প্রাভিন ১/৩৫, মুনাফ ১/৫৪, অশ্বিন ১/৪৪, জাদেজা ১/৬০)।
No comments