এবি অধিনায়কত্বে উপযুক্ত: আমলা
অধিনায়কত্বের দায়িত্বটা জটিল। আর এ জটিল কাজের জন্য এবি ডি ভিলিয়ার্সকে দারুণ উপযোগী মনে করেন হাশিম আমলা। তিনি বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব করার জন্য এ মুহূর্তে ডি ভিলিয়ার্স খুবই উপযুক্ত। কারণ, তাঁর মধ্যে কঠিন দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেওয়ার গুণাবলি রয়েছে।’
দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটে সম্প্রতি পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। কোচ হয়ে এসেছেন ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো গ্যারি কারস্টেন। তাঁর ডেপুটির দায়িত্ব নিয়েছেন ‘সাদা বিদ্যুত্’ খ্যাত অ্যালান ডোনাল্ড। গ্রায়েম স্মিথকে টেস্ট দলের দায়িত্ব দিয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে দেওয়া হয়েছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দল সামলানোর ভার। আর আমলা নিজে নিয়োগ পেয়েছেন ভিলিয়ার্সের সহকারী হিসেবে।
নিজে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সহ-অধিনায়কের দায়িত্বটা পেয়ে কিন্তু দারুণ খুশি আমলা। সম্মানের পাশাপাশি আরেকটি ব্যাপার তাঁকে খুব টেনেছে। সেটি হলো সহ-অধিনায়কত্বে ‘লো প্রোফাইল’ চরিত্রটা। ‘আমি একটু লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করি। লাইম লাইট আমার পছন্দ নয়। তাই সহ-অধিনায়কত্ব আমি উপভোগ করব।’ বলেছেন আমলা।
গত এক-দেড় বছরে নিজের ব্যাটের জাদুকরি পরশে প্রোটিয়া দলের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন আমলা। বিশ্বকাপের পর গ্রায়েম স্মিথ ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিতে চাইলে কিন্তু অনেকেই হাশিম আমলাকেই অধিনায়ক হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। তবে অধিনায়কত্বটা না পেয়ে কিন্তু হতাশ নন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে আমলা বলেছেন, ‘গণমাধ্যমে অনেক জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। কিন্তু সত্যি বলতে কি আমি কিন্তু সহ-অধিনায়ক হতে পেরেই খুশি।’ তিনি আরও বলেন, ‘অনেক পত্রিকায় লেখা হয়েছে আমাকে নাকি অধিনায়কত্ব দেওয়ার পরেও আমি নিইনি। ব্যাপারটি সত্যি নয়। আমি এই মুহূর্তে অধিনায়কত্বের চেয়ে নিজের ব্যাটিংটা নিয়েই বেশি ভাবছিলাম। সেটা আমি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
নিজের ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি হাশিম আমলাকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের টি-টোয়েন্টি দলে নিজের স্থান নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। একটু কেতাদুরস্ত ব্যাটসম্যান হিসেবে তাঁর ব্যাটিংটা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের উপযোগী নয়—এমন অভিযোগ সবাই করে। আমলার সামনে এবার সুযোগ সেই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করা।
দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেটে সম্প্রতি পরিবর্তনের হাওয়া লেগেছে। কোচ হয়ে এসেছেন ভারতকে বিশ্বকাপ জেতানো গ্যারি কারস্টেন। তাঁর ডেপুটির দায়িত্ব নিয়েছেন ‘সাদা বিদ্যুত্’ খ্যাত অ্যালান ডোনাল্ড। গ্রায়েম স্মিথকে টেস্ট দলের দায়িত্ব দিয়ে এবি ডি ভিলিয়ার্সকে দেওয়া হয়েছে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দল সামলানোর ভার। আর আমলা নিজে নিয়োগ পেয়েছেন ভিলিয়ার্সের সহকারী হিসেবে।
নিজে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সহ-অধিনায়কের দায়িত্বটা পেয়ে কিন্তু দারুণ খুশি আমলা। সম্মানের পাশাপাশি আরেকটি ব্যাপার তাঁকে খুব টেনেছে। সেটি হলো সহ-অধিনায়কত্বে ‘লো প্রোফাইল’ চরিত্রটা। ‘আমি একটু লুকিয়ে থাকতে পছন্দ করি। লাইম লাইট আমার পছন্দ নয়। তাই সহ-অধিনায়কত্ব আমি উপভোগ করব।’ বলেছেন আমলা।
গত এক-দেড় বছরে নিজের ব্যাটের জাদুকরি পরশে প্রোটিয়া দলের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করেছেন আমলা। বিশ্বকাপের পর গ্রায়েম স্মিথ ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিতে চাইলে কিন্তু অনেকেই হাশিম আমলাকেই অধিনায়ক হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। তবে অধিনায়কত্বটা না পেয়ে কিন্তু হতাশ নন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার একটি পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে আমলা বলেছেন, ‘গণমাধ্যমে অনেক জল্পনা-কল্পনা হয়েছে। কিন্তু সত্যি বলতে কি আমি কিন্তু সহ-অধিনায়ক হতে পেরেই খুশি।’ তিনি আরও বলেন, ‘অনেক পত্রিকায় লেখা হয়েছে আমাকে নাকি অধিনায়কত্ব দেওয়ার পরেও আমি নিইনি। ব্যাপারটি সত্যি নয়। আমি এই মুহূর্তে অধিনায়কত্বের চেয়ে নিজের ব্যাটিংটা নিয়েই বেশি ভাবছিলাম। সেটা আমি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’
নিজের ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি হাশিম আমলাকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের টি-টোয়েন্টি দলে নিজের স্থান নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। একটু কেতাদুরস্ত ব্যাটসম্যান হিসেবে তাঁর ব্যাটিংটা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের উপযোগী নয়—এমন অভিযোগ সবাই করে। আমলার সামনে এবার সুযোগ সেই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করা।
No comments