অনশন ভাঙলেন রামদেব
ভারতের যোগগুরু বাবা রামদেব নয় দিন পর গতকাল রোববার অনশন ভঙ্গ করেছেন। কয়েকজন ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা রামদেবকে দেখতে উত্তরাখণ্ড রাজ্যের দেরাদুনে হিমালয়ান হাসপাতালে যান। তাঁদের আহ্বানে অনশন ভাঙেন রামদেব।
দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা ও কালো টাকার মালিকদের মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর শাস্তির দাবিতে রামদেব ৪ জুন থেকে আমরণ অনশন শুরু করেন। রাজধানী নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে এ কর্মসূচি শুরু হয়। রামদেবের সঙ্গে যোগ দেন তাঁর কয়েক হাজার অনুসারী। ৪ জুন গভীর রাতে রামদেবের অনশনস্থলে হামলা চালিয়ে তা পণ্ড করে দেয় দিল্লির পুলিশ। এ সময় পুলিশসহ ৫২ জন আহত হয়। রামদেবকে আটক করা হলেও পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। রামদেব ফিরে আসেন উত্তরাখণ্ডের হরিদুয়ারে তাঁর নিজের আশ্রমে। সেখানে এসেও তিনি তাঁর অনশন অব্যাহত রাখেন। অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
গতকাল চিকিৎসকেরা জানান, রামদেবের শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’। দু্ই-তিন দিনের মধ্যে তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
স্বেচ্ছাসেবী বেসরকারি সংস্থা আর্ট অব লিভিং ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রবিশঙ্করের আহ্বানেই মূলত অনশন ভাঙেন রামদেব। রবিশঙ্কর গতকাল তৃতীয় দিনের মতো রামদেবকে দেখতে হিমালয়ান হাসপাতালে যান। রামদেবের সঙ্গে দেখা করার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাবা রামদেব অনশন ভেঙেছেন। তিনি ফলের রস পান করেছেন। সমর্থন দেওয়ার জন্য আমরা সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ এ সময় রবিশঙ্কর সরকার ও যোগগুরুর মধ্যে মধ্যস্থতা করারও ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
রামদেবের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আচার্য বালাকৃষ্ণও অনশন ভেঙেছেন। তিনি বলেন, ‘হাজার হাজার অনুসারী ও সমর্থকের অনুরোধের কথা বিবেচনা করে অনশন ভাঙেন রামদেব। অনশন ভাঙার ঘোষণা দিয়ে রামদেবের একটি বিবৃতিও পড়ে শোনান বালাকৃষ্ণ। এতে রামদেব বলেন, অনশন ভাঙলেও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন চলবে।
দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা ও কালো টাকার মালিকদের মৃত্যুদণ্ডসহ কঠোর শাস্তির দাবিতে রামদেব ৪ জুন থেকে আমরণ অনশন শুরু করেন। রাজধানী নয়াদিল্লির রামলীলা ময়দানে এ কর্মসূচি শুরু হয়। রামদেবের সঙ্গে যোগ দেন তাঁর কয়েক হাজার অনুসারী। ৪ জুন গভীর রাতে রামদেবের অনশনস্থলে হামলা চালিয়ে তা পণ্ড করে দেয় দিল্লির পুলিশ। এ সময় পুলিশসহ ৫২ জন আহত হয়। রামদেবকে আটক করা হলেও পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। রামদেব ফিরে আসেন উত্তরাখণ্ডের হরিদুয়ারে তাঁর নিজের আশ্রমে। সেখানে এসেও তিনি তাঁর অনশন অব্যাহত রাখেন। অনশনে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়।
গতকাল চিকিৎসকেরা জানান, রামদেবের শারীরিক অবস্থা ‘স্থিতিশীল’। দু্ই-তিন দিনের মধ্যে তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হবে।
স্বেচ্ছাসেবী বেসরকারি সংস্থা আর্ট অব লিভিং ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা রবিশঙ্করের আহ্বানেই মূলত অনশন ভাঙেন রামদেব। রবিশঙ্কর গতকাল তৃতীয় দিনের মতো রামদেবকে দেখতে হিমালয়ান হাসপাতালে যান। রামদেবের সঙ্গে দেখা করার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাবা রামদেব অনশন ভেঙেছেন। তিনি ফলের রস পান করেছেন। সমর্থন দেওয়ার জন্য আমরা সবাইকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।’ এ সময় রবিশঙ্কর সরকার ও যোগগুরুর মধ্যে মধ্যস্থতা করারও ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
রামদেবের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আচার্য বালাকৃষ্ণও অনশন ভেঙেছেন। তিনি বলেন, ‘হাজার হাজার অনুসারী ও সমর্থকের অনুরোধের কথা বিবেচনা করে অনশন ভাঙেন রামদেব। অনশন ভাঙার ঘোষণা দিয়ে রামদেবের একটি বিবৃতিও পড়ে শোনান বালাকৃষ্ণ। এতে রামদেব বলেন, অনশন ভাঙলেও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের আন্দোলন চলবে।
No comments