পাকিস্তানে দুটি বোমা বিস্ফোরণে নিহত ৩৯
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় পেশোয়ার শহরে গত শনিবার রাতে একটি জনাকীর্ণ বাজারে দুটি বোমার বিস্ফোরণে ৩৯ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও বহু লোক।
মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর পাকিস্তানি তালেবান এর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এর পর থেকে পাকিস্তানে কয়েকটি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে পেশোয়ারের এই হামলা ভয়াবহতার দিক থেকে ব্যাপক।
গত মাসের শুরুর দিকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের ওই অভিযানে ওসামা বিন লাদেন নিহত হন।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা ইজাজ খান জানান, শনিবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই বাজারে প্রথমে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় বিস্ফোরণস্থলের কাছে জরুরি সেবা সংস্থার কর্মকর্তা ও উৎসুক জনতা জড়ো হয়। এর পরপরই আরেকটি শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাকিস্তান টুডে ও দ্য নিউজ-এর দুই সাংবাদিকও রয়েছেন।
পেশোয়ারের লেডি রিডিংস হাসপাতালের প্রধান আবদুল হামিদ আফ্রিদি প্রাণহানির সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আহত ১০৮ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৪৭ জনকে ভর্তি করা হয়েছে।
এই হামলার জন্য তালেবান জঙ্গিদের সন্দেহ করা হলেও জঙ্গি সংগঠনটি এর দায় অস্বীকার করেছে।
তেহরিক-ই-তালেবানের মুখপাত্র এহসানউল্লাহ এহসান বলেন, ‘আমরা পেশোয়ারে হামলা চালাইনি। এটা বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাজ। আমাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানোর জন্যই তারা এটা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নিষ্পাপ মানুষকে লক্ষ্যবস্তু করি না। আমাদের লক্ষ্যবস্তু খুবই সুস্পষ্ট। আমরা নিরাপত্তা বাহিনী, সরকার ও তাদের সমর্থনদাতাদের ওপর হামলা করি। আমরা ওসামা বিন লাদেনের হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ এভাবেই নেবো।
মার্কিন কমান্ডোদের অভিযানে আল-কায়েদার প্রধান ওসামা বিন লাদেন নিহত হওয়ার পর পাকিস্তানি তালেবান এর প্রতিশোধ নেওয়ার ঘোষণা দেয়। এর পর থেকে পাকিস্তানে কয়েকটি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে পেশোয়ারের এই হামলা ভয়াবহতার দিক থেকে ব্যাপক।
গত মাসের শুরুর দিকে পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদের কাছে অ্যাবোটাবাদের একটি বাড়িতে মার্কিন কমান্ডোদের ওই অভিযানে ওসামা বিন লাদেন নিহত হন।
স্থানীয় পুলিশ কর্মকর্তা ইজাজ খান জানান, শনিবার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে ওই বাজারে প্রথমে অপেক্ষাকৃত ছোট একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় বিস্ফোরণস্থলের কাছে জরুরি সেবা সংস্থার কর্মকর্তা ও উৎসুক জনতা জড়ো হয়। এর পরপরই আরেকটি শক্তিশালী বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এতে ওই হতাহতের ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে পাকিস্তান টুডে ও দ্য নিউজ-এর দুই সাংবাদিকও রয়েছেন।
পেশোয়ারের লেডি রিডিংস হাসপাতালের প্রধান আবদুল হামিদ আফ্রিদি প্রাণহানির সংখ্যা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আহত ১০৮ জনকে হাসপাতালে আনা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৪৭ জনকে ভর্তি করা হয়েছে।
এই হামলার জন্য তালেবান জঙ্গিদের সন্দেহ করা হলেও জঙ্গি সংগঠনটি এর দায় অস্বীকার করেছে।
তেহরিক-ই-তালেবানের মুখপাত্র এহসানউল্লাহ এহসান বলেন, ‘আমরা পেশোয়ারে হামলা চালাইনি। এটা বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থার কাজ। আমাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানোর জন্যই তারা এটা করেছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নিষ্পাপ মানুষকে লক্ষ্যবস্তু করি না। আমাদের লক্ষ্যবস্তু খুবই সুস্পষ্ট। আমরা নিরাপত্তা বাহিনী, সরকার ও তাদের সমর্থনদাতাদের ওপর হামলা করি। আমরা ওসামা বিন লাদেনের হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ এভাবেই নেবো।
No comments