ম্যাকক্লারেন ফিরছেন ইংল্যান্ডে
২০০৭ সালে ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বে ক্রোয়েশিয়ার কাছে ইংল্যান্ড হেরে গিয়েছিল। আর সেই পরাজয়ে চূড়ান্ত পর্বে যাওয়া হয়নি তাদের। এই ব্যর্থতায় পত্রপাঠ বিদায় নিতে হয়েছিল তত্কালীন কোচ স্টিভ ম্যাকক্লারেনকে। সেই থেকে ইংলিশ ফুটবল থেকে নির্বাসনেই রয়েছেন তিনি। কখনো হল্যান্ড, কখনো বা জার্মানি। দেশ থেকে দেশান্তরে চাকরি করে বেড়াচ্ছেন এই সাবেক ইংলিশ কোচ। কোনো জায়গায় সফল হয়েছেন, কোথাওবা ব্যর্থ। পেশাদারিত্বের নির্মম আঘাত তাঁকে বেশ কয়েকবারই সইতে হয়েছে। দেখেছেন ফুটবল দলের কোচের পদটা কতটা কণ্টকাকীর্ণ।
দেশান্তরে থাকা ম্যাকক্লারেনের সামনে এবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ইংলিশ ফুটবলের বলয়ে ফেরার। তবে প্রিমিয়ার লিগের কোনো দল নয়, তাঁর কোচ হওয়ার সুযোগ এসেছে চ্যাম্পিয়নশিপের দল নটিংহ্যাম ফরেস্টের কাছ থেকে। খবরে প্রকাশ, নটিংহ্যাম সম্প্রতি প্রিমিয়ার লিগে উঠতে ব্যর্থ হয়ে তাদের স্কটিশ কোচ বিলি ডেভিসের হাতে বরখাস্তের চিঠি ধরিয়ে দিয়েছে। নটিংহ্যাম এখন আগ্রহী ম্যাকক্লারেনের হাতে কোচের দায়িত্বটা তুলে দিতে।
স্টিভ ম্যাকক্লারেনের কোচিং ক্যারিয়ার কিন্তু একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়। ৫০ বছর বয়সী এই কোচ এক সময় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচ স্যার আলেক্স ফার্গুসনের ডেপুটি ছিলেন। ২০০৪ সালে মিডলসবার্গকে লিগ কাপ জিতিয়েছিলেন। মিডলসবার্গকে নিয়ে গিয়েছিলেন উয়েফা কাপের ফাইনালে। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সুইডিশ কোচ সভেন গোরান এরিকসনের ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরিকসন চলে গেলে ইংল্যান্ডের কোচ হন। তবে সেখানকার অভিজ্ঞতাটা কিন্তু তাঁর একেবারেই তথৈবচ।
দেশান্তরে থাকা ম্যাকক্লারেনের সামনে এবার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে ইংলিশ ফুটবলের বলয়ে ফেরার। তবে প্রিমিয়ার লিগের কোনো দল নয়, তাঁর কোচ হওয়ার সুযোগ এসেছে চ্যাম্পিয়নশিপের দল নটিংহ্যাম ফরেস্টের কাছ থেকে। খবরে প্রকাশ, নটিংহ্যাম সম্প্রতি প্রিমিয়ার লিগে উঠতে ব্যর্থ হয়ে তাদের স্কটিশ কোচ বিলি ডেভিসের হাতে বরখাস্তের চিঠি ধরিয়ে দিয়েছে। নটিংহ্যাম এখন আগ্রহী ম্যাকক্লারেনের হাতে কোচের দায়িত্বটা তুলে দিতে।
স্টিভ ম্যাকক্লারেনের কোচিং ক্যারিয়ার কিন্তু একেবারে ফেলে দেওয়ার নয়। ৫০ বছর বয়সী এই কোচ এক সময় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড কোচ স্যার আলেক্স ফার্গুসনের ডেপুটি ছিলেন। ২০০৪ সালে মিডলসবার্গকে লিগ কাপ জিতিয়েছিলেন। মিডলসবার্গকে নিয়ে গিয়েছিলেন উয়েফা কাপের ফাইনালে। ২০০৬ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের সুইডিশ কোচ সভেন গোরান এরিকসনের ডেপুটি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরিকসন চলে গেলে ইংল্যান্ডের কোচ হন। তবে সেখানকার অভিজ্ঞতাটা কিন্তু তাঁর একেবারেই তথৈবচ।
No comments