রোনালদোকে লোভ দেখাচ্ছে সিটি
বিলাসবহুল বেন্টলি গাড়ি, সিটে পড়ে আছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা। ভাবখানা এমন—‘যোগ দিলে আরও পাইবে!’
এমনই একটা ছবি নাকি সম্প্রতি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পাঠানো হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে। সংবাদমাধ্যমে শুরু থেকেই রিয়াল মাদ্রিদের রোনালদোকে ‘ভাগিয়ে’ আনার খবর অস্বীকার করে যাচ্ছে সিটির আরব ধনকুবের মালিক পক্ষ। কিন্তু কিছুতেই গুঞ্জনের অবসান হচ্ছে না। নিত্যনতুন খবরের জোগান দিয়েই চলেছে দুই পক্ষ।
এবারের খবরটি ইংলিশ ট্যাবলয়েড ডেইলি মিররের। তাতে রোনালদোর কাছের বন্ধুদের সূত্র উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, সিটির মালিকদের একজনের সঙ্গে কয়েক দিন ধরে তাঁর ই-মেইল চালাচালি হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক ই-মেইলে নাকি রোনালদোকে বেন্টলি গাড়ি আর সিটের ওপর পড়ে থাকা অঢেল টাকার এই ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
মিরর লিখেছে, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ জিততে মরিয়া সিটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলারটিকে কিনতে নতুন বিশ্ব রেকর্ড ১৫ কোটি পাউন্ড খরচ করতেও রাজি। শুধু তা-ই নয়, রোনালদোকে সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক হিসেবে রেকর্ড সাড়ে তিন লাখ পাউন্ড দিতে রাজি আছে তারা। রোনালদোর দাবি আরও বেশি। তিনি চান ৪ লাখ পাউন্ড। সিটির সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড় ইয়াইয়া তোরে সপ্তাহে পান ২ লাখ ২০ হাজার। প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ বেতনভোগী ওয়েইন রুনি পান আড়াই লাখ। সেখানে রোনালদো প্রায় দ্বিগুণের কাছাকাছি বেতন হাঁকছেন। তা ছাড়া সিটির অধিনায়কত্ব আর সাত নম্বর জার্সিও নাকি রোনালদোর চাহিদার তালিকায় আছে।
এসব তথ্য রোনালদোর নাম প্রকাশ না করা ওই বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া। বন্ধুটিকে রোনালদো নাকি বলেছেন, ‘সিটিতে যোগ দিলে তারা (সিটির আরব মালিক) আমাকে রাজকীয় সম্মানই দেবে। তারা আমাকে বেন্টলি গাড়ির ছবি পাঠিয়েছে, যেখানে সিটে পাঁচ লাখের নোট পড়ে আছে। এটা স্রেফ পাগলামো।’
বন্ধুটি মিররকে বলেছে, রোনালদো সিটির প্রস্তাব ভেবেও দেখছেন, ‘রোনালদো সত্যিই আগ্রহী। ও টাকা নিয়ে সিটিতে যোগ দিয়ে প্রিমিয়ার লিগে গোটা পঞ্চাশেক গোল করে ক্লাব ছাড়তে চায়। ম্যানচেস্টার শহরেও অনেক আনন্দময় মুহূর্তের স্মৃতি আছে ওর। এখনো অনেক ভালো বন্ধুও আছে তার এখানে।’
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ছয় বছর খেলেছেন রোনালদো। এখানে তাঁর একটা বাড়িও আছে। দেখা যাক, ট্যাবলয়েডটির খবর সত্যি হয় কি না। অবশ্য এ ধরনের পত্রিকা প্রায়ই নানা গুজব ছড়ায়।
এমনই একটা ছবি নাকি সম্প্রতি ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে পাঠানো হয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি থেকে। সংবাদমাধ্যমে শুরু থেকেই রিয়াল মাদ্রিদের রোনালদোকে ‘ভাগিয়ে’ আনার খবর অস্বীকার করে যাচ্ছে সিটির আরব ধনকুবের মালিক পক্ষ। কিন্তু কিছুতেই গুঞ্জনের অবসান হচ্ছে না। নিত্যনতুন খবরের জোগান দিয়েই চলেছে দুই পক্ষ।
এবারের খবরটি ইংলিশ ট্যাবলয়েড ডেইলি মিররের। তাতে রোনালদোর কাছের বন্ধুদের সূত্র উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, সিটির মালিকদের একজনের সঙ্গে কয়েক দিন ধরে তাঁর ই-মেইল চালাচালি হচ্ছে। সাম্প্রতিক এক ই-মেইলে নাকি রোনালদোকে বেন্টলি গাড়ি আর সিটের ওপর পড়ে থাকা অঢেল টাকার এই ছবি পোস্ট করা হয়েছে।
মিরর লিখেছে, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ জিততে মরিয়া সিটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি ফুটবলারটিকে কিনতে নতুন বিশ্ব রেকর্ড ১৫ কোটি পাউন্ড খরচ করতেও রাজি। শুধু তা-ই নয়, রোনালদোকে সাপ্তাহিক পারিশ্রমিক হিসেবে রেকর্ড সাড়ে তিন লাখ পাউন্ড দিতে রাজি আছে তারা। রোনালদোর দাবি আরও বেশি। তিনি চান ৪ লাখ পাউন্ড। সিটির সর্বোচ্চ বেতন পাওয়া খেলোয়াড় ইয়াইয়া তোরে সপ্তাহে পান ২ লাখ ২০ হাজার। প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ বেতনভোগী ওয়েইন রুনি পান আড়াই লাখ। সেখানে রোনালদো প্রায় দ্বিগুণের কাছাকাছি বেতন হাঁকছেন। তা ছাড়া সিটির অধিনায়কত্ব আর সাত নম্বর জার্সিও নাকি রোনালদোর চাহিদার তালিকায় আছে।
এসব তথ্য রোনালদোর নাম প্রকাশ না করা ওই বন্ধুর কাছ থেকে পাওয়া। বন্ধুটিকে রোনালদো নাকি বলেছেন, ‘সিটিতে যোগ দিলে তারা (সিটির আরব মালিক) আমাকে রাজকীয় সম্মানই দেবে। তারা আমাকে বেন্টলি গাড়ির ছবি পাঠিয়েছে, যেখানে সিটে পাঁচ লাখের নোট পড়ে আছে। এটা স্রেফ পাগলামো।’
বন্ধুটি মিররকে বলেছে, রোনালদো সিটির প্রস্তাব ভেবেও দেখছেন, ‘রোনালদো সত্যিই আগ্রহী। ও টাকা নিয়ে সিটিতে যোগ দিয়ে প্রিমিয়ার লিগে গোটা পঞ্চাশেক গোল করে ক্লাব ছাড়তে চায়। ম্যানচেস্টার শহরেও অনেক আনন্দময় মুহূর্তের স্মৃতি আছে ওর। এখনো অনেক ভালো বন্ধুও আছে তার এখানে।’
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ২০০৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ছয় বছর খেলেছেন রোনালদো। এখানে তাঁর একটা বাড়িও আছে। দেখা যাক, ট্যাবলয়েডটির খবর সত্যি হয় কি না। অবশ্য এ ধরনের পত্রিকা প্রায়ই নানা গুজব ছড়ায়।
No comments