জঙ্গিদের সঙ্গে আঁতাতের ‘প্রমাণ’ দেখালেন সিআইএ প্রধান
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (সিআইএ) পরিচালক লিওন প্যানেট্টা পাকিস্তানে আকস্মিক সফরে গিয়ে দেশটির নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে জঙ্গিদের গোপন সহযোগিতার কথিত প্রমাণ তুলে ধরেছেন। ওয়াশিংটনে সন্ত্রাসবাদবিরোধী এক মার্কিন কর্মকর্তা গতকাল রোববার এ কথা জানিয়েছেন।
সিআইএর প্রধান গত শুক্রবার পাকিস্তানে এক অঘোষিত সফরে এসে রাজধানী ইসলামাবাদে গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান লে. জেনারেল আহমেদ সুজা পাশার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্যানেট্টা এ সময় স্যাটেলাইট থেকে তোলা কিছু ছবি ও অন্যান্য ‘তথ্য-প্রমাণ’ আহমেদ সুজাকে দেখান। সিআইএর ধারণা, ওই ছবিগুলো পাকিস্তানের জঙ্গিদের দুটি বোমা তৈরির কারখানার। ওয়াশিংটনের কর্মকর্তারা মনে করেন, আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য সেখানে বোমা তৈরি করা হয়। কারখানা দুটির অবস্থান পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াজিরিস্তানে। দুর্গম ওই এলাকাটি জঙ্গিদের বড় আস্তানা।
পাকিস্তানের পেশোয়ারের একটি জনবহুল বিপণিকেন্দ্রে দুটি বোমা বিস্ফোরণে ৩৯ জন নিহত হওয়ার এক দিন আগে এ দুই গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত ২ মে পাকিস্তানে মার্কিন সেনারা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর থেকে এটাই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা।
বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে সিআইএ পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষকে বোমা তৈরির ওই কারখানাগুলো সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সেখানে অভিযান চালিয়ে দেখে জঙ্গিরা পালিয়েছে। তখন সিআইএর কর্মকর্তারা সন্দিহান হয়ে পড়েন। তাঁরা ধরে নেন, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেই জঙ্গিদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। খবরে বলা হয়, এর পরই প্যানেট্টা জেনারেল পাশার সঙ্গে মুখোমুখি হওয়ার তাগিদ বোধ করেন।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ও সামরিক কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন থেকেই বলে আসছেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেশটির স্থানীয় জঙ্গি ও আফগানিস্তানের তালেবানের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। পাকিস্তানের মাটিতে দীর্ঘদিন ধরে লাদেনের অবস্থান এ সন্দেহকে আরও জোরালো করেছে।
সিআইএর প্রধান গত শুক্রবার পাকিস্তানে এক অঘোষিত সফরে এসে রাজধানী ইসলামাবাদে গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রধান লে. জেনারেল আহমেদ সুজা পাশার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্যানেট্টা এ সময় স্যাটেলাইট থেকে তোলা কিছু ছবি ও অন্যান্য ‘তথ্য-প্রমাণ’ আহমেদ সুজাকে দেখান। সিআইএর ধারণা, ওই ছবিগুলো পাকিস্তানের জঙ্গিদের দুটি বোমা তৈরির কারখানার। ওয়াশিংটনের কর্মকর্তারা মনে করেন, আফগানিস্তানে মোতায়েন মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে ব্যবহারের জন্য সেখানে বোমা তৈরি করা হয়। কারখানা দুটির অবস্থান পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ওয়াজিরিস্তানে। দুর্গম ওই এলাকাটি জঙ্গিদের বড় আস্তানা।
পাকিস্তানের পেশোয়ারের একটি জনবহুল বিপণিকেন্দ্রে দুটি বোমা বিস্ফোরণে ৩৯ জন নিহত হওয়ার এক দিন আগে এ দুই গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত ২ মে পাকিস্তানে মার্কিন সেনারা ওসামা বিন লাদেনকে হত্যার পর থেকে এটাই ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ জঙ্গি হামলা।
বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে সিআইএ পাকিস্তানি সামরিক কর্তৃপক্ষকে বোমা তৈরির ওই কারখানাগুলো সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছিল। পাকিস্তানের সেনাবাহিনী সেখানে অভিযান চালিয়ে দেখে জঙ্গিরা পালিয়েছে। তখন সিআইএর কর্মকর্তারা সন্দিহান হয়ে পড়েন। তাঁরা ধরে নেন, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেই জঙ্গিদের সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল। খবরে বলা হয়, এর পরই প্যানেট্টা জেনারেল পাশার সঙ্গে মুখোমুখি হওয়ার তাগিদ বোধ করেন।
মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ও সামরিক কর্মকর্তারা দীর্ঘদিন থেকেই বলে আসছেন, পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেশটির স্থানীয় জঙ্গি ও আফগানিস্তানের তালেবানের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। পাকিস্তানের মাটিতে দীর্ঘদিন ধরে লাদেনের অবস্থান এ সন্দেহকে আরও জোরালো করেছে।
No comments