হাসতে পারবেন ন্যাশ
ন্যাশের তিনটি রূপ। সবার বাঁয়ের ছবিটি হামলার আগের, মাঝেরটি হামলার পর এবং শেষ ছবিটি অস্ত্রোপচারের পর |
যুক্তরাষ্ট্রের কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যে শিম্পাঞ্জির হামলায় ক্ষত-বিক্ষত একজন নারীর মুখ অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বোস্টনের ব্রিগহাম অ্যান্ড উইমেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গত শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে।
২০০৯ সালে বন্ধুর পোষা ২০০ পাউন্ড ওজনের একটি শিম্পাঞ্জির হামলায় গুরুতর আহত হন ৫৭ বছরের চার্লা ন্যাশ। এতে তাঁর দুই হাত, ঠোঁট, নাক ও চোখ খোয়া যায়। অন্ধ হয়ে যান তিনি। পরে পুলিশ গুলি করে শিম্পাঞ্জিটিকে হত্যা করে।
অস্ত্রোপচারকারী দলের প্রধান ড. বোহডান পোমাহক বলেছেন, ‘ন্যাশ আমাদের কাছে নারী নন। তিনি আমাদের কাছে একজন সাহসী ও শক্তিশালী মানুষ। ন্যাশের উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়েই আমরা আমাদের সব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তাঁর চেহারা একটা মানানসই অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পেরেছি।’
গত মাসে সম্পন্ন করা ন্যাশের এই জটিল অস্ত্রোপচারে ৩০ জনেরও বেশি চিকিৎসক, সেবিকা ও অবেদনবিদ কাজ করেন। ২০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অস্ত্রোপচার চালিয়ে ন্যাশের নাক, ঠোঁট, ত্বক, পেশি ও স্নায়ু পুনঃস্থাপন করা হয়। সবচেয়ে কঠিন কাজটি ছিল হাত পুনঃস্থাপন করা। চিকিৎসকেরা জানান, এক ব্যক্তির স্বেচ্ছায় দান করা দাঁত ও তালু ন্যাশের মুখে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
চিকিৎসকেরা আশা প্রকাশ করেন, অস্ত্রোপচারের ফলে ন্যাশ এখন তাঁর ঘ্রাণশক্তি ও মুখে অনুভূতি ফিরে পাবেন। তাঁর কথা বলাও শিগগিরই স্পষ্ট হয়ে আসবে। একসময় তিনি হাসতে পারবেন, অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবেন, খেতে পারবেন স্বাভাবিকভাবে। চিকিৎসকদের আশা, ন্যাশ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবেন।
ব্রিগহাম অ্যান্ড উইমেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের শুরুতে আরও দুজনের মুখমণ্ডল সফলভাবে পুনঃস্থাপন করেছে।
২০০৯ সালে বন্ধুর পোষা ২০০ পাউন্ড ওজনের একটি শিম্পাঞ্জির হামলায় গুরুতর আহত হন ৫৭ বছরের চার্লা ন্যাশ। এতে তাঁর দুই হাত, ঠোঁট, নাক ও চোখ খোয়া যায়। অন্ধ হয়ে যান তিনি। পরে পুলিশ গুলি করে শিম্পাঞ্জিটিকে হত্যা করে।
অস্ত্রোপচারকারী দলের প্রধান ড. বোহডান পোমাহক বলেছেন, ‘ন্যাশ আমাদের কাছে নারী নন। তিনি আমাদের কাছে একজন সাহসী ও শক্তিশালী মানুষ। ন্যাশের উৎসাহে অনুপ্রাণিত হয়েই আমরা আমাদের সব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তাঁর চেহারা একটা মানানসই অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে পেরেছি।’
গত মাসে সম্পন্ন করা ন্যাশের এই জটিল অস্ত্রোপচারে ৩০ জনেরও বেশি চিকিৎসক, সেবিকা ও অবেদনবিদ কাজ করেন। ২০ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অস্ত্রোপচার চালিয়ে ন্যাশের নাক, ঠোঁট, ত্বক, পেশি ও স্নায়ু পুনঃস্থাপন করা হয়। সবচেয়ে কঠিন কাজটি ছিল হাত পুনঃস্থাপন করা। চিকিৎসকেরা জানান, এক ব্যক্তির স্বেচ্ছায় দান করা দাঁত ও তালু ন্যাশের মুখে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
চিকিৎসকেরা আশা প্রকাশ করেন, অস্ত্রোপচারের ফলে ন্যাশ এখন তাঁর ঘ্রাণশক্তি ও মুখে অনুভূতি ফিরে পাবেন। তাঁর কথা বলাও শিগগিরই স্পষ্ট হয়ে আসবে। একসময় তিনি হাসতে পারবেন, অনুভূতি প্রকাশ করতে পারবেন, খেতে পারবেন স্বাভাবিকভাবে। চিকিৎসকদের আশা, ন্যাশ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবেন।
ব্রিগহাম অ্যান্ড উইমেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ চলতি বছরের শুরুতে আরও দুজনের মুখমণ্ডল সফলভাবে পুনঃস্থাপন করেছে।
No comments