মিসরাতায় গাদ্দাফি বাহিনীর অভিযানে নিহত ২২
লিবিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর মিসরাতায় গত শুক্রবার মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনাদের সঙ্গে বিদ্রোহীদের সংঘর্ষে অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে ৮০ জন। লিবিয়ার রাজধানী ত্রিপোলিতে আবারও হামলা চালিয়েছে সামরিক জোট ন্যাটো।
এদিকে গাদ্দাফিকে লিবিয়া থেকে নিরাপদে সরে যাওয়ার ‘নিশ্চয়তা’ দিয়ে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে তুরস্ক। তবে গাদ্দাফির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো সাড়া দেওয়া হয়নি।
একজন বিদ্রোহী সেনা জানান, গাদ্দাফির অনুগত সেনারা শুক্রবার দিনভর ট্যাংক ও কামান নিয়ে মিসরাতার দাফনিয়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় রকেট হামলাও চালানো হয়। মিসরাতা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে দাফনিয়ায় এই অভিযানে বিদ্রোহী ও বেসামরিক নাগরিক মিলে অন্তত ২২ জন নিহত হয়। আহত হয় ৮০ জন। তিনি জানান, তাঁরা এই হামলার পাল্টা জবাব দিয়েছে। এক পর্যায়ে গাদ্দাফির সেনারা হতাহত সহযোদ্ধাদের ফেলে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
মিসরাতার হিকমা হাসপাতালের একজন চিকিৎসক জানান, দাফনিয়ায় বিদ্রোহীদের অবস্থা লক্ষ করে ট্যাংক, কামান ও রকেট হামলা চালায় সরকারি বাহিনী।
পশ্চিমাঞ্চলীয় গুরুত্বপূর্ণ এই শহরটি বিদ্রোহীরা দখল করে নেওয়ার পর প্রায় ৭০ দিন তা অবরুদ্ধ করে রাখে গাদ্দাফির সেনারা। তিন সপ্তাহ আগে ন্যাটোর বিমান হামলার মুখে টিকতে না পেরে অবরোধ প্রত্যাহার করে গাদ্দাফি বাহিনী।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, লিবিয়া ছেড়ে যাওয়া ছাড়া গাদ্দাফির কোনো বিকল্প নেই। তাই গাদ্দাফিকে নিরাপদে সরে যাওয়ার ‘নিশ্চয়তা’ দিয়ে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে জানিয়েছি, তিনি যেখানে যেতে চান, সেখানেই যেতে তাঁকে সহায়তা করব আমরা।’ এরদোগান বলেন, ‘লিবিয়ার কাছ থেকে উত্তর পেলে আমরা তা ন্যাটোর কাছে উপস্থাপন করব। কিন্তু দুঃখজনক হলো, আমরা কোনো উত্তর পাইনি।
এদিকে গাদ্দাফিকে লিবিয়া থেকে নিরাপদে সরে যাওয়ার ‘নিশ্চয়তা’ দিয়ে একটি প্রস্তাব পাঠিয়েছে তুরস্ক। তবে গাদ্দাফির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোনো সাড়া দেওয়া হয়নি।
একজন বিদ্রোহী সেনা জানান, গাদ্দাফির অনুগত সেনারা শুক্রবার দিনভর ট্যাংক ও কামান নিয়ে মিসরাতার দাফনিয়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় রকেট হামলাও চালানো হয়। মিসরাতা শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে ৩৫ কিলোমিটার দূরে দাফনিয়ায় এই অভিযানে বিদ্রোহী ও বেসামরিক নাগরিক মিলে অন্তত ২২ জন নিহত হয়। আহত হয় ৮০ জন। তিনি জানান, তাঁরা এই হামলার পাল্টা জবাব দিয়েছে। এক পর্যায়ে গাদ্দাফির সেনারা হতাহত সহযোদ্ধাদের ফেলে পিছু হটতে বাধ্য হয়।
মিসরাতার হিকমা হাসপাতালের একজন চিকিৎসক জানান, দাফনিয়ায় বিদ্রোহীদের অবস্থা লক্ষ করে ট্যাংক, কামান ও রকেট হামলা চালায় সরকারি বাহিনী।
পশ্চিমাঞ্চলীয় গুরুত্বপূর্ণ এই শহরটি বিদ্রোহীরা দখল করে নেওয়ার পর প্রায় ৭০ দিন তা অবরুদ্ধ করে রাখে গাদ্দাফির সেনারা। তিন সপ্তাহ আগে ন্যাটোর বিমান হামলার মুখে টিকতে না পেরে অবরোধ প্রত্যাহার করে গাদ্দাফি বাহিনী।
তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান বলেছেন, লিবিয়া ছেড়ে যাওয়া ছাড়া গাদ্দাফির কোনো বিকল্প নেই। তাই গাদ্দাফিকে নিরাপদে সরে যাওয়ার ‘নিশ্চয়তা’ দিয়ে একটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আমরা তাঁকে জানিয়েছি, তিনি যেখানে যেতে চান, সেখানেই যেতে তাঁকে সহায়তা করব আমরা।’ এরদোগান বলেন, ‘লিবিয়ার কাছ থেকে উত্তর পেলে আমরা তা ন্যাটোর কাছে উপস্থাপন করব। কিন্তু দুঃখজনক হলো, আমরা কোনো উত্তর পাইনি।
No comments