এমজেএলকে তালিকাভুক্তির ব্যাপারে এসইসির অনুমোদন
এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডকে (মবিল-যমুনা লুব্রিকেন্টস) পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির ব্যাপারে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। এ বিষয়ে আজ রোববার একটি নির্দেশনা জারি করেছে এসইসি। এ ক্ষেত্রে ১৫ দিনের মধ্যে এমজেএল কর্তৃপক্ষকে বিনিয়োগকারীদের ৩৭ দশমিক ৪০ পয়সা ফেরত দিতে বলা হয়েছে। আজ কমিশনের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী জানান, বিনিয়োগকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আইনজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো জটিলতা না থাকায় আজ এক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী এমজেএলকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে হবে। টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির তারিখ ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত এসইসির আগের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এর আগে ২ জুন প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ দুই সপ্তাহ বাড়ায় এসইসি। নবগঠিত কমিশনের জরুরি সভায় ওই দিন এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এ ব্যাপারে হেলাল উদ্দিন বলেন, নির্ধারিত সময়ে তালিকাভুক্ত না হলে এমজেএল কর্তৃপক্ষকে তালিকাভুক্তির জন্য সময় বাড়ানোর আবেদন করতে হবে। তখন কমিশন এটা বিবেচনা করবে।
১ জুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বোর্ড সভায় শর্ত সাপেক্ষে এমজেএলকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে ডিএসইর পক্ষ থেকে এসইসিকে আগের ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধ করা হয়।
এ দিকে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির প্রস্তাবিত দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৫ টাকা। এ ক্ষেত্রে আগের প্রস্তাবিত ১৫২ দশমিক ৪০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা বাদ দিয়ে বাকি ৩৭ দশমিক ৪০ টাকা প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট দিলেই এমজেএলের লেনদেনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, বাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর কোম্পানিটির শেয়ার অতি মূল্যায়িত হয়েছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা শুরু হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়। তালিকাভুক্তির বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করার জন্য কয়েক দফা সময় বাড়ায় এসইসি।
এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী জানান, বিনিয়োগকারীদের টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে আইনজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো জটিলতা না থাকায় আজ এক নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী এমজেএলকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বিনিয়োগকারীদের অতিরিক্ত টাকা ফেরত দিতে হবে। টাকা ফেরত দেওয়ার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির তারিখ ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত এসইসির আগের নির্দেশনা প্রত্যাহার করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
এর আগে ২ জুন প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ দুই সপ্তাহ বাড়ায় এসইসি। নবগঠিত কমিশনের জরুরি সভায় ওই দিন এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। একই সঙ্গে এ-সংক্রান্ত আইনি দিকগুলো খতিয়ে দেখার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ সপ্তাহে প্রতিষ্ঠানটির তালিকাভুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এ ব্যাপারে হেলাল উদ্দিন বলেন, নির্ধারিত সময়ে তালিকাভুক্ত না হলে এমজেএল কর্তৃপক্ষকে তালিকাভুক্তির জন্য সময় বাড়ানোর আবেদন করতে হবে। তখন কমিশন এটা বিবেচনা করবে।
১ জুন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বোর্ড সভায় শর্ত সাপেক্ষে এমজেএলকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে ডিএসইর পক্ষ থেকে এসইসিকে আগের ক্ষতিপূরণ-সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার অনুরোধ করা হয়।
এ দিকে তালিকাভুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির প্রস্তাবিত দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১১৫ টাকা। এ ক্ষেত্রে আগের প্রস্তাবিত ১৫২ দশমিক ৪০ টাকা থেকে ১১৫ টাকা বাদ দিয়ে বাকি ৩৭ দশমিক ৪০ টাকা প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট দিলেই এমজেএলের লেনদেনের তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে ডিএসইর পক্ষ থেকে জানানো হয়।
প্রসঙ্গত, বাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর কোম্পানিটির শেয়ার অতি মূল্যায়িত হয়েছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা শুরু হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়। তালিকাভুক্তির বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটিকে তালিকাভুক্ত করার জন্য কয়েক দফা সময় বাড়ায় এসইসি।
No comments