ক্যাটিচকে বুঝতে পারছেন ক্লার্ক
নির্বাচকদের যুক্তি মানতেই পারছেন না সাইমন ক্যাটিচ। উদ্বোধনী জুটি নতুন করে গড়ে তোলার জন্য গত তিন বছরে দলের সফলতম ব্যাটসম্যানকে ছেঁটে ফেলা হবে, এটা অবিশ্বাস্য ঠেকছে আরও অনেকের কাছেই। অনেকে তাই অন্য কারণ বের করে ফেলেছেন। বছর দুয়েক আগে দলীয় সংগীত গাওয়া নিয়ে ড্রেসিংরুমে মাইকেল ক্লার্কের সঙ্গে ঝামেলা হয়েছিল ক্যাটিচের। সেই ক্লার্ক এখন দলের অধিনায়ক। দুইয়ে দুইয়ে চার মেলাতে সময় লাগেনি। তবে কি ক্যাটিচের বাদ পড়ায় হাত আছে ক্লার্কের?
ডেইলি টেলিগ্রাফকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গুঞ্জনগুলোকে স্কয়ার কাট করেছেন ক্লার্ক, ‘অধিনায়ক হওয়া মানে কিন্তু নির্বাচক হয়ে যাওয়া নয়। ক্যাটিচকে বাদ দেওয়ায় আমার ভূমিকা রাখার সুযোগই তো ছিল না। ওটা নির্বাচকদের কাজ। খবরটা জানার পর আমি সাইমনকে টেক্সট (খুদেবার্তা) পাঠিয়েছি। ওর হতাশাটা আমি অবশ্যই বুঝতে পারছি।’ ক্যাটিচ আবার ফিরে আসবেন, এমনটাও আশা করছেন অধিনায়ক, ‘অনেক দিন ধরেই ও অসাধারণ একজন ক্রিকেটার, শুধু নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে নয়, অস্ট্রেলিয়ার হয়েও। ও আগেও ফিরে এসেছে। আমার কোনো সন্দেহই নেই, ও যা করছে সেটা যদি করতে থাকে, কে জানে মহান খেলাটায় কখন কী হয়!’
ক্যাটিচ-ক্লার্কের ঝামেলাটা হয়েছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সিডনিতে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়ের পর সাবেক বাগদত্তা লারা বিঙ্গলের পরিবারের পাশে থাকার জন্য দ্রুত মাঠ ছাড়তে চেয়েছিলেন ক্লার্ক। এ জন্য চাইছিলেন দলীয় সংগীতটা যেন একটু আগেই গেয়ে ফেলা হয়। এ নিয়ে ক্যাটিচের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়, একপর্যায়ে ক্লার্কের গলা চেপে ধরেন ক্যাটিচ।
ক্যাটিচও অবশ্য বিশ্বাস করেন না ওই ঘটনার প্রভাব আছে তাঁর বাদ পড়ায়, ‘জানি, লোকে এখন ওই ঘটনা থেকে অনেক গল্প পেতে ফেলবে। কিন্তু সেটা দুই বছর আগের ঘটনা। ঝামেলাটা আমরা তখনই মিটিয়ে ফেলেছিলাম। এরপর অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও দুজনের মাঝে আর কোনো সমস্যা হয়নি।
ডেইলি টেলিগ্রাফকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গুঞ্জনগুলোকে স্কয়ার কাট করেছেন ক্লার্ক, ‘অধিনায়ক হওয়া মানে কিন্তু নির্বাচক হয়ে যাওয়া নয়। ক্যাটিচকে বাদ দেওয়ায় আমার ভূমিকা রাখার সুযোগই তো ছিল না। ওটা নির্বাচকদের কাজ। খবরটা জানার পর আমি সাইমনকে টেক্সট (খুদেবার্তা) পাঠিয়েছি। ওর হতাশাটা আমি অবশ্যই বুঝতে পারছি।’ ক্যাটিচ আবার ফিরে আসবেন, এমনটাও আশা করছেন অধিনায়ক, ‘অনেক দিন ধরেই ও অসাধারণ একজন ক্রিকেটার, শুধু নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে নয়, অস্ট্রেলিয়ার হয়েও। ও আগেও ফিরে এসেছে। আমার কোনো সন্দেহই নেই, ও যা করছে সেটা যদি করতে থাকে, কে জানে মহান খেলাটায় কখন কী হয়!’
ক্যাটিচ-ক্লার্কের ঝামেলাটা হয়েছিল ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে সিডনিতে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জয়ের পর সাবেক বাগদত্তা লারা বিঙ্গলের পরিবারের পাশে থাকার জন্য দ্রুত মাঠ ছাড়তে চেয়েছিলেন ক্লার্ক। এ জন্য চাইছিলেন দলীয় সংগীতটা যেন একটু আগেই গেয়ে ফেলা হয়। এ নিয়ে ক্যাটিচের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হয়, একপর্যায়ে ক্লার্কের গলা চেপে ধরেন ক্যাটিচ।
ক্যাটিচও অবশ্য বিশ্বাস করেন না ওই ঘটনার প্রভাব আছে তাঁর বাদ পড়ায়, ‘জানি, লোকে এখন ওই ঘটনা থেকে অনেক গল্প পেতে ফেলবে। কিন্তু সেটা দুই বছর আগের ঘটনা। ঝামেলাটা আমরা তখনই মিটিয়ে ফেলেছিলাম। এরপর অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও দুজনের মাঝে আর কোনো সমস্যা হয়নি।
No comments