পুঁজিবাজারে বড় ধরনের দরপতন
পুঁজিবাজারে আজ রোববার বড় দরপতন হয়েছে। আজ দুই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেরই দাম কমেছে। এর ফলে সাধারণ সূচকও কমেছে।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তাবিত ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো ইতিবাচক ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে কারণে বিরূপ প্রভাব পড়েছে বাজারে।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক আহমেদ রাশিদ লালী বলেন, ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে তেমন কিছু না থাকায় এর প্রভাব পড়েছে। এর পাশাপাশি অনেক বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় বাজারে পতন হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ও বাজারবিশ্লেষক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো ইতিবাচক ঘোষণা নে। তাই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় বাজারে আজ দরপতনের ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের কমিশনের ওপর করহার ০.০৫০ থেকে বাড়িয়ে ০.১০ শতাংশ করা হয়েছে। মূলত এই দায়ভার বিনিয়োগকারীদেরই বহন করতে হবে। এ ছাড়া ঘোষিত বাজেটে বাজারে তারল্য বাড়ানোর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এসবের প্রাথমিক প্রভাব আজকের এই দরপতন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, দরপতনের মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক ১১৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কমার হার কিছুটা হ্রাস পেয়ে ৯৮ পয়েন্ট কমে। তবে প্রথম ঘণ্টা শেষে সূচক আবারও দ্রুত কমতে থাকে। বেলা আড়াইটার দিকে সূচক ৩০০ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। সূচক কমার এ ধারা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩.৫২ পয়েন্ট কমে ৫,৬৭৬.২৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে মাত্র পাঁচটির, কমেছে ২৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৯৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গত বৃহস্পতিবারের চেয়ে ৭০ কোটি টাকা কম।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ইউসিবিএল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, এনবিএল, বেক্সিমকো, আফতাব অটো, বিএসআরএম স্টিল, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, উত্তরা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক ও এমআই সিমেন্ট।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক ৭৬৫.০৯ পয়েন্ট বা ৪.৬১ শতাংশ কমে ১৫৮.৮.৫১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে আজ ১৯৩টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্য বেড়েছে মাত্র ছয়টির, কমেছে ১৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা ৩৬ ঘণ্টার হরতাল কর্মসূচি চলাকালে আজ বেলা ১১টায় ডিএসইর ট্রেড সার্ভারে ২১১টি ব্রোকারেজ হাউস লগইন করে। নির্ধারিত কোরাম পূর্ণ হওয়ায় যথাসময়ে লেনদেন শুরু হয়। কোরাম পূর্ণ হতে সাধারণত ৭২টি হাউস লগইন করার প্রয়োজন হয় বলে ডিএসই সূত্রে জানা যায়। তবে হাউসগুলোতে আজ বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি অনেক কম ছিল বলে কয়েকটি হাউস সূত্রে জানা যায়।
বাজার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রস্তাবিত ২০১১-১২ অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো ইতিবাচক ঘোষণা না থাকায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে কারণে বিরূপ প্রভাব পড়েছে বাজারে।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক আহমেদ রাশিদ লালী বলেন, ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে তেমন কিছু না থাকায় এর প্রভাব পড়েছে। এর পাশাপাশি অনেক বিনিয়োগকারী তাঁদের হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে লাভ তুলে নেওয়ায় বাজারে পতন হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ও বাজারবিশ্লেষক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান প্রথম আলোকে বলেন, ঘোষিত বাজেটে পুঁজিবাজার নিয়ে কোনো ইতিবাচক ঘোষণা নে। তাই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ায় বাজারে আজ দরপতনের ঘটনা ঘটেছে। তিনি বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্যদের কমিশনের ওপর করহার ০.০৫০ থেকে বাড়িয়ে ০.১০ শতাংশ করা হয়েছে। মূলত এই দায়ভার বিনিয়োগকারীদেরই বহন করতে হবে। এ ছাড়া ঘোষিত বাজেটে বাজারে তারল্য বাড়ানোর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এসবের প্রাথমিক প্রভাব আজকের এই দরপতন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, দরপতনের মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। লেনদেনের পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক ১১৭ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সূচক কমার হার কিছুটা হ্রাস পেয়ে ৯৮ পয়েন্ট কমে। তবে প্রথম ঘণ্টা শেষে সূচক আবারও দ্রুত কমতে থাকে। বেলা আড়াইটার দিকে সূচক ৩০০ পয়েন্টের বেশি কমে যায়। সূচক কমার এ ধারা শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৩১৩.৫২ পয়েন্ট কমে ৫,৬৭৬.২৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৯টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে মাত্র পাঁচটির, কমেছে ২৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে দুটি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৯৬ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গত বৃহস্পতিবারের চেয়ে ৭০ কোটি টাকা কম।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে ইউসিবিএল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, এনবিএল, বেক্সিমকো, আফতাব অটো, বিএসআরএম স্টিল, পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস, উত্তরা ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক ও এমআই সিমেন্ট।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্য সূচক ৭৬৫.০৯ পয়েন্ট বা ৪.৬১ শতাংশ কমে ১৫৮.৮.৫১ পয়েন্টে দাঁড়ায়। সিএসইতে আজ ১৯৩টি প্রতিষ্ঠানের লেনদেন হয়েছে। এর মধ্য বেড়েছে মাত্র ছয়টির, কমেছে ১৮৬টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে একটি প্রতিষ্ঠানের দাম।
বিএনপি ও জামায়াতের ডাকা ৩৬ ঘণ্টার হরতাল কর্মসূচি চলাকালে আজ বেলা ১১টায় ডিএসইর ট্রেড সার্ভারে ২১১টি ব্রোকারেজ হাউস লগইন করে। নির্ধারিত কোরাম পূর্ণ হওয়ায় যথাসময়ে লেনদেন শুরু হয়। কোরাম পূর্ণ হতে সাধারণত ৭২টি হাউস লগইন করার প্রয়োজন হয় বলে ডিএসই সূত্রে জানা যায়। তবে হাউসগুলোতে আজ বিনিয়োগকারীদের উপস্থিতি অনেক কম ছিল বলে কয়েকটি হাউস সূত্রে জানা যায়।
No comments