স্বাধীনতা কাপ ফরাশগঞ্জের
শুরু থেকেই ফরাশগঞ্জের বিদায় দেখছিলেন অনেকে। গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলোর পারফরম্যান্স বিবেচনায় দলটির শেষ আটে ওঠা ছিল বড় এক বিস্ময়। সেই বিস্ময়কে পেছনে ফেলে নতুন এক রূপকথারই জন্ম দিল খোকন দাসের দল। সব হিসাব এখন অতীত, মিথ্যে। স্বাধীনতা কাপ ফুটবলের শিরোপা যে শোভা পাচ্ছে ‘ভাগ্যগুণে’ ফরাশগঞ্জের ঘরে!
এই প্রথম কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেমেছিল ফরাশগঞ্জ ও শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। তবে ম্যাড়ম্যাড়ে হয়নি, শ্বাসরুদ্ধ আবহের মধ্য দিয়েই নিষ্পত্তি হয়েছে শিরোপাভাগ্য। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ফলাফল ১-১। অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে কোনো গোল নেই। টাইব্রেকারেও খেলা অমীমাংসিত থাকে ৩-৩ ব্যবধানে। খেলা শেষ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয় ‘সাডেন ডেথে’।
‘সাডেন ডেথের’ প্রথম দফায় সফল হয়েছিল দুই দলই। দ্বিতীয় দফায় শেখ রাসেলের প্রদীপ বড়ুয়ার বল ঠেকিয়ে দেন ফরাশগঞ্জের গোলরক্ষক সুজন। ম্যাচে তখন টান টান উত্তেজনা। এ দফায় সফল হলেই শিরোপা ফরাশগঞ্জের। সুযোগটা মিস করেননি মোখলেছুর রহমান। শেখ রাসেলের জালে বল জড়িয়ে স্বপ্নের শিরোপাটা এনে দেন দলকে। ৫-৪ ব্যবধানের জয়ে ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর বড় কোনো আসরের শিরোপা জিতল ফরাশগঞ্জ।
এই প্রথম কোনো টুর্নামেন্টের ফাইনালে নেমেছিল ফরাশগঞ্জ ও শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র। তবে ম্যাড়ম্যাড়ে হয়নি, শ্বাসরুদ্ধ আবহের মধ্য দিয়েই নিষ্পত্তি হয়েছে শিরোপাভাগ্য। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ফলাফল ১-১। অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে কোনো গোল নেই। টাইব্রেকারেও খেলা অমীমাংসিত থাকে ৩-৩ ব্যবধানে। খেলা শেষ পর্যন্ত নিষ্পত্তি হয় ‘সাডেন ডেথে’।
‘সাডেন ডেথের’ প্রথম দফায় সফল হয়েছিল দুই দলই। দ্বিতীয় দফায় শেখ রাসেলের প্রদীপ বড়ুয়ার বল ঠেকিয়ে দেন ফরাশগঞ্জের গোলরক্ষক সুজন। ম্যাচে তখন টান টান উত্তেজনা। এ দফায় সফল হলেই শিরোপা ফরাশগঞ্জের। সুযোগটা মিস করেননি মোখলেছুর রহমান। শেখ রাসেলের জালে বল জড়িয়ে স্বপ্নের শিরোপাটা এনে দেন দলকে। ৫-৪ ব্যবধানের জয়ে ৫০ বছরেরও বেশি সময় পর বড় কোনো আসরের শিরোপা জিতল ফরাশগঞ্জ।
No comments