পাকিস্তানের জয় ৮ উইকেটে
সফর শুরুর টি-টোয়েন্টি ম্যাচে জিততে পারেনি শহীদ আফ্রিদির পাকিস্তান। কিন্তু কাল সেন্ট লুসিয়ায় প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে জিতেই মাঠ ছেড়েছে তারা।
প্রথমে ব্যাট করে ক্যারিবীয়দের গড়া ২২১ রানের স্কোরকে মোহাম্মদ হাফিজ, আসাদ শফিক ও মিসবাহ-উল-হকের তিনটি ঝকঝকে ইনিংসের ওপর ভর করে খুব সহজেই পেরিয়ে গেছে দলটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সংগ্রহ পার হতে পাকিস্তান হারিয়েছে কেবল ২টি উইকেট। হাফিজ ৫৪, আসাদ শফিক ৬১ ও মিসবাহ ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন।
সকালে কিন্তু টসটা জিতেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামিই। ব্যাট হাতে মাঠে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পতন হতে থাকায় ব্যাটসম্যানরা ঢুকে যান খোলসের মধ্যে। ফলে রান তোলার গতি হয়ে যায় খুবই শ্লথ। ডোয়াইন ব্রাভোর ৬৭ রান ছাড়া বাকি ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যানরা নিজেদের ইনিংসের শুরুটা করলেও একে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি। শেষের দিকে টেইল-এন্ডাররা একটু ঘুরিয়ে ব্যাট চালানোয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ২০০-র কোটা পার হয়।
পাকিস্তানের পক্ষে ওয়াহাব রিয়াজ ২টি এবং মোহাম্মদ হাফিজ ও সাঈদ আজমল ১টি করে উইকেট দখল করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২২১ রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানের শুরুটা ছিল একেবারে বিজয়ী দলের মতোই। আহমেদ শেহজাদ ও হাফিজ মেরে কেটেই শুরুটা করে দেন। দলীয় ৬৮ রানের মাথায় শেহজাদ ব্যক্তিগত ২২ রানে আউট হওয়ার পর হাফিজও দলীয় ৮৮ রানে ব্যক্তিগত ৫৪ রানে আউট হলে কিছুটা বিপদে পড়ে যায় পাকিস্তান। তবে সময়ের ইনফর্ম দুই ব্যাটসম্যান আসাদ শফিক ও মিসবাহ-উল-হক নিজেদের মধ্যে দারুণ একটি জুটি গড়ে পাকিস্তানি ড্রেসিং রুমকে একেবারে নির্ভার বানিয়ে দেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের তরুণ লেগ স্পিনার বিশু কালও ছিলেন দারুণ সফল। তিনি পেয়েছেন ২টি উইকেট। তবে বাকি বোলাররা শফিক ও মিসবাহর সামনে অসহায় থাকায় জয় দূরে থাক, বিন্দুমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাও গড়তে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২২১/৬ (৫০ ওভার)
ব্রাভো ৬৭, স্যামি ২৯*
ওয়াহাব রিয়াজ ২/৬২
পাকিস্তান ২২২/২ (৪১.৩ ওভার)
হাফিজ ৫৪, আসাদ শফিক ৬১*, মিসবাহ ৭৩*
বিশু ২/৪৮
পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়ী।
প্রথমে ব্যাট করে ক্যারিবীয়দের গড়া ২২১ রানের স্কোরকে মোহাম্মদ হাফিজ, আসাদ শফিক ও মিসবাহ-উল-হকের তিনটি ঝকঝকে ইনিংসের ওপর ভর করে খুব সহজেই পেরিয়ে গেছে দলটি। ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই সংগ্রহ পার হতে পাকিস্তান হারিয়েছে কেবল ২টি উইকেট। হাফিজ ৫৪, আসাদ শফিক ৬১ ও মিসবাহ ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন।
সকালে কিন্তু টসটা জিতেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক ড্যারেন স্যামিই। ব্যাট হাতে মাঠে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পতন হতে থাকায় ব্যাটসম্যানরা ঢুকে যান খোলসের মধ্যে। ফলে রান তোলার গতি হয়ে যায় খুবই শ্লথ। ডোয়াইন ব্রাভোর ৬৭ রান ছাড়া বাকি ক্যারিবীয় ব্যাটসম্যানরা নিজেদের ইনিংসের শুরুটা করলেও একে সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি। শেষের দিকে টেইল-এন্ডাররা একটু ঘুরিয়ে ব্যাট চালানোয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ২০০-র কোটা পার হয়।
পাকিস্তানের পক্ষে ওয়াহাব রিয়াজ ২টি এবং মোহাম্মদ হাফিজ ও সাঈদ আজমল ১টি করে উইকেট দখল করেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২২১ রান তাড়া করতে নেমে পাকিস্তানের শুরুটা ছিল একেবারে বিজয়ী দলের মতোই। আহমেদ শেহজাদ ও হাফিজ মেরে কেটেই শুরুটা করে দেন। দলীয় ৬৮ রানের মাথায় শেহজাদ ব্যক্তিগত ২২ রানে আউট হওয়ার পর হাফিজও দলীয় ৮৮ রানে ব্যক্তিগত ৫৪ রানে আউট হলে কিছুটা বিপদে পড়ে যায় পাকিস্তান। তবে সময়ের ইনফর্ম দুই ব্যাটসম্যান আসাদ শফিক ও মিসবাহ-উল-হক নিজেদের মধ্যে দারুণ একটি জুটি গড়ে পাকিস্তানি ড্রেসিং রুমকে একেবারে নির্ভার বানিয়ে দেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের তরুণ লেগ স্পিনার বিশু কালও ছিলেন দারুণ সফল। তিনি পেয়েছেন ২টি উইকেট। তবে বাকি বোলাররা শফিক ও মিসবাহর সামনে অসহায় থাকায় জয় দূরে থাক, বিন্দুমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাও গড়তে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ২২১/৬ (৫০ ওভার)
ব্রাভো ৬৭, স্যামি ২৯*
ওয়াহাব রিয়াজ ২/৬২
পাকিস্তান ২২২/২ (৪১.৩ ওভার)
হাফিজ ৫৪, আসাদ শফিক ৬১*, মিসবাহ ৭৩*
বিশু ২/৪৮
পাকিস্তান ৮ উইকেটে জয়ী।
No comments